মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনে সর্বোচ্চ বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ককে একটি বড় পদের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা একটি ছবিতে দেখা গেছে—বিজয়ের পর ট্রাম্পের একটি পারিবারিক ছবিতে ছেলে এক্স-অ্যাশকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন মাস্কও। কিন্তু এই ছবিতে খোদ মেলানিয়া ট্রাম্পের অনুপস্থিতি নিয়ে অনেকেই অবাক হয়েছেন!
এক্সে ওই ছবিটি পোস্ট করেছেন ট্রাম্পের নাতনি কাই ট্রাম্প। ১৭ বছর বয়সী কাই ট্রাম্পের বড় ছেলে ট্রাম্প জুনিয়র এবং ভেনেসা ট্রাম্প দম্পতির কন্যা। ছবিটি পোস্ট করে তিনি এর ক্যাপশনে লিখেছেন—‘পুরো স্কোয়াড’।
ট্রাম্প পরিবারের সদস্য হিসেবে কাইয়ের পোস্ট করা ওই ছবিটিতে ‘পুরো স্কোয়াড’ হিসেবে ট্রাম্পের পরিবারের সব সদস্যকেই নির্দেশ করেছেন। কিন্তু এর মধ্যে মেলানিয়ার অনুপস্থিতি এবং ইলন মাস্কের উপস্থিতির বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
পোস্টটির নিচে একজন এক্স ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন, ‘ইলন এখন এই পরিবারের অংশ।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘দেখুন ইলন ঠিকই ঢুকে পড়েছে। একটি আশ্চর্যজনক পরিবার।’
তৃতীয় একজন কিছুটা অবাক হয়ে লিখেছেন, ‘ফার্স্ট লেডি কোথায়?’
ছবিটির নিচে যারা মন্তব্য করেছেন তাঁদের বেশির ভাগই ইলন মাস্কের উপস্থিতি এবং মেলানিয়ার অনুপস্থিতির কারণ জানতে চেয়েছেন।
ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের মার-এ-লাগো ক্লাবে ইলন মাস্কের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নির্বাচনের রাতের উদ্যাপনের সময়ও হাইলাইট করা হয়েছিল। সেখানে প্রায় সময়ই তাঁকে অতিথিদের সঙ্গে মিশতে দেখা গেছে। তাঁর চার বছর বয়সী ছেলে এক্স-অ্যাশকেও দেখা গেছে তাঁর সঙ্গে।
কাই ট্রাম্পের ওই পারিবারিক ছবিটি রিটুইট করেছেন ইলন মাস্ক নিজেও। আর মার-এ-লাগোতে ট্রাম্পের সঙ্গে নিজের ছেলেকে কাঁধে নিয়ে আছেন, এমন আরেকটি ছবি শেয়ার করে ইলন মাস্ক লিখেছেন, ‘নোভাস অর্ডো সেক্লোরাম’। ল্যাটিন ভাষায় এই বাক্যাংশটির অর্থ দাঁড়ায়, ‘যুগের একটি নতুন পরিক্রমা।’
The whole squad pic.twitter.com/5yQVkFiney
— Kai Trump (@KaiTrumpGolfs) November 6, 2024
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসের অন্তত ৬৯ ইলেক্টোরাল ভোটে পরাজিত করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে বিজয়ী ভাষণ দেওয়ার সময় সমর্থন দেওয়ার জন্য ইলন মাস্ককে ধন্যবাদ জানান তিনি। ট্রাম্প এ সময় ইলনকে একজন ‘বিশেষ লোক’ এবং ‘সুপার জিনিয়াস’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের নতুন তারকা আছে। ইলন নামে একটি তারার জন্ম হয়েছে। তিনি একজন আশ্চর্যজনক লোক।’
ট্রাম্প জানান, নির্বাচনী প্রচারণার সময় ফিলাডেলফিয়া, পেনসিলভানিয়ার বিভিন্ন অংশে তাঁর সঙ্গে অন্তত দুই সপ্তাহ কাটিয়েছেন ইলন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘শুধু ইলনই এমনটা করতে পারে। এ কারণেই আমি আপনাকে ভালোবাসি, ইলন।’
উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার পরই তাঁর প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছিলেন প্রযুক্তি বিলিয়নিয়ার। পরবর্তীতে নির্বাচনী প্রচারণায় ভূমিকা রাখার পাশাপাশি প্রচারাভিযানে ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদানও প্রদান করেন।
রয়টার্সের মতে, ট্রাম্পকে ইলন মাস্কের আর্থিক সমর্থন তাঁর কোম্পানিগুলোকে সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে রক্ষা করার একটি কৌশল হতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনে সর্বোচ্চ বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ককে একটি বড় পদের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা একটি ছবিতে দেখা গেছে—বিজয়ের পর ট্রাম্পের একটি পারিবারিক ছবিতে ছেলে এক্স-অ্যাশকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন মাস্কও। কিন্তু এই ছবিতে খোদ মেলানিয়া ট্রাম্পের অনুপস্থিতি নিয়ে অনেকেই অবাক হয়েছেন!
এক্সে ওই ছবিটি পোস্ট করেছেন ট্রাম্পের নাতনি কাই ট্রাম্প। ১৭ বছর বয়সী কাই ট্রাম্পের বড় ছেলে ট্রাম্প জুনিয়র এবং ভেনেসা ট্রাম্প দম্পতির কন্যা। ছবিটি পোস্ট করে তিনি এর ক্যাপশনে লিখেছেন—‘পুরো স্কোয়াড’।
ট্রাম্প পরিবারের সদস্য হিসেবে কাইয়ের পোস্ট করা ওই ছবিটিতে ‘পুরো স্কোয়াড’ হিসেবে ট্রাম্পের পরিবারের সব সদস্যকেই নির্দেশ করেছেন। কিন্তু এর মধ্যে মেলানিয়ার অনুপস্থিতি এবং ইলন মাস্কের উপস্থিতির বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
পোস্টটির নিচে একজন এক্স ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন, ‘ইলন এখন এই পরিবারের অংশ।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘দেখুন ইলন ঠিকই ঢুকে পড়েছে। একটি আশ্চর্যজনক পরিবার।’
তৃতীয় একজন কিছুটা অবাক হয়ে লিখেছেন, ‘ফার্স্ট লেডি কোথায়?’
ছবিটির নিচে যারা মন্তব্য করেছেন তাঁদের বেশির ভাগই ইলন মাস্কের উপস্থিতি এবং মেলানিয়ার অনুপস্থিতির কারণ জানতে চেয়েছেন।
ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের মার-এ-লাগো ক্লাবে ইলন মাস্কের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নির্বাচনের রাতের উদ্যাপনের সময়ও হাইলাইট করা হয়েছিল। সেখানে প্রায় সময়ই তাঁকে অতিথিদের সঙ্গে মিশতে দেখা গেছে। তাঁর চার বছর বয়সী ছেলে এক্স-অ্যাশকেও দেখা গেছে তাঁর সঙ্গে।
কাই ট্রাম্পের ওই পারিবারিক ছবিটি রিটুইট করেছেন ইলন মাস্ক নিজেও। আর মার-এ-লাগোতে ট্রাম্পের সঙ্গে নিজের ছেলেকে কাঁধে নিয়ে আছেন, এমন আরেকটি ছবি শেয়ার করে ইলন মাস্ক লিখেছেন, ‘নোভাস অর্ডো সেক্লোরাম’। ল্যাটিন ভাষায় এই বাক্যাংশটির অর্থ দাঁড়ায়, ‘যুগের একটি নতুন পরিক্রমা।’
The whole squad pic.twitter.com/5yQVkFiney
— Kai Trump (@KaiTrumpGolfs) November 6, 2024
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসের অন্তত ৬৯ ইলেক্টোরাল ভোটে পরাজিত করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে বিজয়ী ভাষণ দেওয়ার সময় সমর্থন দেওয়ার জন্য ইলন মাস্ককে ধন্যবাদ জানান তিনি। ট্রাম্প এ সময় ইলনকে একজন ‘বিশেষ লোক’ এবং ‘সুপার জিনিয়াস’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের নতুন তারকা আছে। ইলন নামে একটি তারার জন্ম হয়েছে। তিনি একজন আশ্চর্যজনক লোক।’
ট্রাম্প জানান, নির্বাচনী প্রচারণার সময় ফিলাডেলফিয়া, পেনসিলভানিয়ার বিভিন্ন অংশে তাঁর সঙ্গে অন্তত দুই সপ্তাহ কাটিয়েছেন ইলন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘শুধু ইলনই এমনটা করতে পারে। এ কারণেই আমি আপনাকে ভালোবাসি, ইলন।’
উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার পরই তাঁর প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছিলেন প্রযুক্তি বিলিয়নিয়ার। পরবর্তীতে নির্বাচনী প্রচারণায় ভূমিকা রাখার পাশাপাশি প্রচারাভিযানে ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদানও প্রদান করেন।
রয়টার্সের মতে, ট্রাম্পকে ইলন মাস্কের আর্থিক সমর্থন তাঁর কোম্পানিগুলোকে সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে রক্ষা করার একটি কৌশল হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে