নাৎসিদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র যে আচরণ করেছিল, ভেনেজুয়েলার অভিবাসীদের সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসন তার চেয়েও খারাপ আচরণ করেছে। গতকাল সোমবার মার্কিন আপিল আদালতের একজন বিচারক এমন মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসিরা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত হওয়ার সময় যেসব আইনি সুযোগ পেয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে বিতাড়িত ভেনেজুয়েলা অভিবাসীরা তাও পাননি।
আদালতে এ নিয়ে সরকারপক্ষের আইনজীবী ড্রিউ এনসাইনের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয় প্যাট্রিসিয়া মিলেট নামের ওই বিচারকের। ড্রিউ এনসাইনকে মিলেট জিজ্ঞেস করেন, ট্রাম্প প্রশাসন যেসব ভেনেজুয়েলানকে বিতাড়িত করেছে, তাঁরা কি আদৌ আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পেয়েছিলেন? তাঁদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের অভিযোগ ছিল যে, তাঁরা ‘ত্রেন দে আরাগুয়া’ নামে কুখ্যাত একটি গ্যাংয়ের সদস্য। কিন্তু সেই অভিযোগ প্রমাণ হওয়ার আগেই তাঁদের বিমানে তুলে এল সালভাদরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
মিলেট বলেন, ‘এমনকি নাৎসিরাও “এলিয়েন এনিমিস অ্যাক্ট” বা বহিঃশত্রূ আইন–এর অধীনে এর চেয়ে ভালো আচরণ পেয়েছিল।’ এনসাইন এই তুলনা প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘নাৎসিদের সঙ্গে এই তুলনা স্পষ্টতই বিতর্কিত।’
চলতি মাসেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ভেনেজুয়েলার অভিবাসীদের ১৭৯৮ সালে প্রবর্তিত যুদ্ধকালীন আইন ‘এলিয়েন এনিমিস অ্যাক্ট’ ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করা হবে। ভেনেজুয়েলানদের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের অভিযোগ—তাঁরা সবাই কুখ্যাত ত্রেন দে আরাগুয়ার সদস্য। গ্যাংটি যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘গোপন তৎপরতা’ চালাচ্ছে বলে দাবি করছে ট্রাম্প প্রশাসন। ট্রাম্প প্রশাসনের ভাষ্য, গ্যাংটি দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। ট্রাম্পের দাবি, এই গ্যাং যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ, চাঁদাবাজি, সংঘবদ্ধ অপরাধ ও ভাড়াটে খুনের মতো কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের কার্যকলাপ মার্কিন নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। আর সে কারণেই যুদ্ধকালীন বিশেষ আইন প্রয়োগ করে তাঁদের বিতাড়িত করতে হবে।
তবে সেই পদক্ষেপে স্থগিতাদেশ দেন মার্কিন ফেডারেল আদালতের বিচারক জেমস বোয়াসবার্গ। বিচারকের ভাষ্য ছিল—আইনটি শত্রু দেশের দ্বারা সংঘটিত আক্রমণ মোকাবিলার জন্য তৈরি করা হয়েছিল, যা শুধু যুদ্ধের সময় প্রয়োগযোগ্য। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই আইনের ব্যবহার কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আইন অনুযায়ী, স্থগিতাদেশ দেওয়ার দিন থেকে পরবর্তী ১৪ দিন ওই আদেশ বাস্তবায়নে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারবে না ট্রাম্প।
কিন্তু স্থগিতাদেশ উপেক্ষা করেই ১৫ মার্চ ২০০–এর বেশি ভেনেজুয়েলান অভিবাসীকে এল সালভাদরে পাঠিয়ে দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। সেখানে তাঁদের একটি সন্ত্রাসবিরোধী কারাগারে রাখা হয়েছে। আর সে জন্য এল সালভাদর সরকারকে ৬০ লাখ ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এল সালভাদরে পাঠানো ব্যক্তিদের মধ্যে ভেনেজুয়েলার আটজন নারী এবং নিকারাগুয়ার একজন পুরুষ ছিলেন, যাদের এল সালভাদর যুক্তরাষ্ট্রে ফেরত পাঠিয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন বিতাড়িত অভিবাসীদের পরিবারের সদস্যরা। বিতাড়িতদের একজন ছিলেন পেশাদার ফুটবলার এবং কোচ। তাঁর শরীরে জনপ্রিয় ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের লোগোর অনুরূপ একটি মুকুটের উলকি ছিল—যেটিকে ত্রেন দে আরাগুয়ার ‘গোপন সংকেত’ দাবি করে ট্রাম্প প্রশাসন। আর শুধু এ কারণেই তাঁকে বিতাড়িত করা হয়।
ওই ফুটবলারের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তাঁর শরীরে থাকা একটি মুকুটের উলকিকে প্রশাসন ভুলভাবে গ্যাংয়ের সংকেত হিসেবে চিহ্নিত করেছে, প্রকৃতপক্ষে সেটি তাঁর প্রিয় দল রিয়াল মাদ্রিদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন।
মিলেট ও অন্য দুই বিচারকের সমন্বয়ে তিন সদস্যের প্যানেল বিষয়টি পর্যালোচনা করছে। বিচারকদের মধ্যে একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মনোনীত, অন্যজন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে নিয়োগপ্রাপ্ত এবং তৃতীয়জন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের মনোনীত।
বিতাড়িতরা ত্রেন দে আরাগুয়ার সদস্য কিনা তা প্রমাণিত হওয়ার আগেই মার্কিন প্রশাসনের এমন পদক্ষেপ অত্যন্ত অমানবিক বলছে মানবাধিকার সংস্থাগুলোও। এই অভিবাসন আদেশ বেআইনি ছিল প্রমাণিত হলে নির্বাসিতদের ভেনেজুয়েলানদের যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনতে এরই মধ্যে আদালতে আবেদন করেছে আমেরিকান সিভিল লিবার্টি ইউনিয়ন।
১৭৯৮ সালের ‘এলিয়েন এনিমিস অ্যাক্ট’ মূলত যুদ্ধের সময় বিদেশি শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য তৈরি হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসনের আগে এটি মাত্র তিনবার প্রয়োগ করা হয়—সর্বশেষ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত জাপানি, জার্মান এবং ইতালীয় অভিবাসীদের আটক ও বহিষ্কার করা হয়েছিল।
নাৎসিদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র যে আচরণ করেছিল, ভেনেজুয়েলার অভিবাসীদের সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসন তার চেয়েও খারাপ আচরণ করেছে। গতকাল সোমবার মার্কিন আপিল আদালতের একজন বিচারক এমন মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসিরা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত হওয়ার সময় যেসব আইনি সুযোগ পেয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে বিতাড়িত ভেনেজুয়েলা অভিবাসীরা তাও পাননি।
আদালতে এ নিয়ে সরকারপক্ষের আইনজীবী ড্রিউ এনসাইনের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয় প্যাট্রিসিয়া মিলেট নামের ওই বিচারকের। ড্রিউ এনসাইনকে মিলেট জিজ্ঞেস করেন, ট্রাম্প প্রশাসন যেসব ভেনেজুয়েলানকে বিতাড়িত করেছে, তাঁরা কি আদৌ আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পেয়েছিলেন? তাঁদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের অভিযোগ ছিল যে, তাঁরা ‘ত্রেন দে আরাগুয়া’ নামে কুখ্যাত একটি গ্যাংয়ের সদস্য। কিন্তু সেই অভিযোগ প্রমাণ হওয়ার আগেই তাঁদের বিমানে তুলে এল সালভাদরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
মিলেট বলেন, ‘এমনকি নাৎসিরাও “এলিয়েন এনিমিস অ্যাক্ট” বা বহিঃশত্রূ আইন–এর অধীনে এর চেয়ে ভালো আচরণ পেয়েছিল।’ এনসাইন এই তুলনা প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘নাৎসিদের সঙ্গে এই তুলনা স্পষ্টতই বিতর্কিত।’
চলতি মাসেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ভেনেজুয়েলার অভিবাসীদের ১৭৯৮ সালে প্রবর্তিত যুদ্ধকালীন আইন ‘এলিয়েন এনিমিস অ্যাক্ট’ ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করা হবে। ভেনেজুয়েলানদের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের অভিযোগ—তাঁরা সবাই কুখ্যাত ত্রেন দে আরাগুয়ার সদস্য। গ্যাংটি যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘গোপন তৎপরতা’ চালাচ্ছে বলে দাবি করছে ট্রাম্প প্রশাসন। ট্রাম্প প্রশাসনের ভাষ্য, গ্যাংটি দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। ট্রাম্পের দাবি, এই গ্যাং যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ, চাঁদাবাজি, সংঘবদ্ধ অপরাধ ও ভাড়াটে খুনের মতো কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের কার্যকলাপ মার্কিন নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। আর সে কারণেই যুদ্ধকালীন বিশেষ আইন প্রয়োগ করে তাঁদের বিতাড়িত করতে হবে।
তবে সেই পদক্ষেপে স্থগিতাদেশ দেন মার্কিন ফেডারেল আদালতের বিচারক জেমস বোয়াসবার্গ। বিচারকের ভাষ্য ছিল—আইনটি শত্রু দেশের দ্বারা সংঘটিত আক্রমণ মোকাবিলার জন্য তৈরি করা হয়েছিল, যা শুধু যুদ্ধের সময় প্রয়োগযোগ্য। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই আইনের ব্যবহার কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আইন অনুযায়ী, স্থগিতাদেশ দেওয়ার দিন থেকে পরবর্তী ১৪ দিন ওই আদেশ বাস্তবায়নে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারবে না ট্রাম্প।
কিন্তু স্থগিতাদেশ উপেক্ষা করেই ১৫ মার্চ ২০০–এর বেশি ভেনেজুয়েলান অভিবাসীকে এল সালভাদরে পাঠিয়ে দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। সেখানে তাঁদের একটি সন্ত্রাসবিরোধী কারাগারে রাখা হয়েছে। আর সে জন্য এল সালভাদর সরকারকে ৬০ লাখ ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এল সালভাদরে পাঠানো ব্যক্তিদের মধ্যে ভেনেজুয়েলার আটজন নারী এবং নিকারাগুয়ার একজন পুরুষ ছিলেন, যাদের এল সালভাদর যুক্তরাষ্ট্রে ফেরত পাঠিয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন বিতাড়িত অভিবাসীদের পরিবারের সদস্যরা। বিতাড়িতদের একজন ছিলেন পেশাদার ফুটবলার এবং কোচ। তাঁর শরীরে জনপ্রিয় ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের লোগোর অনুরূপ একটি মুকুটের উলকি ছিল—যেটিকে ত্রেন দে আরাগুয়ার ‘গোপন সংকেত’ দাবি করে ট্রাম্প প্রশাসন। আর শুধু এ কারণেই তাঁকে বিতাড়িত করা হয়।
ওই ফুটবলারের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তাঁর শরীরে থাকা একটি মুকুটের উলকিকে প্রশাসন ভুলভাবে গ্যাংয়ের সংকেত হিসেবে চিহ্নিত করেছে, প্রকৃতপক্ষে সেটি তাঁর প্রিয় দল রিয়াল মাদ্রিদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন।
মিলেট ও অন্য দুই বিচারকের সমন্বয়ে তিন সদস্যের প্যানেল বিষয়টি পর্যালোচনা করছে। বিচারকদের মধ্যে একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মনোনীত, অন্যজন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে নিয়োগপ্রাপ্ত এবং তৃতীয়জন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের মনোনীত।
বিতাড়িতরা ত্রেন দে আরাগুয়ার সদস্য কিনা তা প্রমাণিত হওয়ার আগেই মার্কিন প্রশাসনের এমন পদক্ষেপ অত্যন্ত অমানবিক বলছে মানবাধিকার সংস্থাগুলোও। এই অভিবাসন আদেশ বেআইনি ছিল প্রমাণিত হলে নির্বাসিতদের ভেনেজুয়েলানদের যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনতে এরই মধ্যে আদালতে আবেদন করেছে আমেরিকান সিভিল লিবার্টি ইউনিয়ন।
১৭৯৮ সালের ‘এলিয়েন এনিমিস অ্যাক্ট’ মূলত যুদ্ধের সময় বিদেশি শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য তৈরি হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসনের আগে এটি মাত্র তিনবার প্রয়োগ করা হয়—সর্বশেষ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত জাপানি, জার্মান এবং ইতালীয় অভিবাসীদের আটক ও বহিষ্কার করা হয়েছিল।
জাপানের জনপ্রিয় কনভেনিয়েন্স চেইন ‘মিনিস্টপ’-এ খাবারের মেয়াদ জালিয়াতির ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর প্রায় ১ হাজার ৬০০ শাখায় রান্না করা সব ধরনের খাবার বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে স্টোরটি।
৩ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার তেরেংগানু প্রদেশে মুসলিম পুরুষদের জন্য শুক্রবারের জুমার নামাজে হাজিরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আর এ নিয়ম ভাঙলে শাস্তির বিধানও ঘোষণা করা হয়েছে। নতুন আইনে বলা হয়েছে, কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া জুমার নামাজ বাদ দিলে মুসলিম পুরুষদের দুই বছরের কারাদণ্ড কিংবা সর্বোচ্চ তিন হাজার রিঙ্গিত (৮৬ হাজার টাকা)
৪ ঘণ্টা আগেআলাস্কায় পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর হোয়াইট হাউসে ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতিতে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তাঁদের আলোচনা যতটা প্রীতিময় ছিল, বাস্তব সমাধানের দিক থেকে ততটাই শূন্য। কূটনৈতিক ভঙ্গিমা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ আবহে বৈঠক চ
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন ও ভিয়েতনামের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করায় উইগ ও উইভ তৈরিতে ব্যবহৃত হেয়ার এক্সটেনশন ও আঠার দাম অনেক বেড়ে গেছে। কৃষ্ণাঙ্গ সৌন্দর্য পণ্যের বড় অংশই এই দুই দেশ থেকে আমদানি করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে