জর্ডানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত ও ৩৪ জন আহত হয়েছেন গত রোববার। এটি ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীর হামলার সর্বশেষ ঘটনা। গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে এর আগেও মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ১৫০ বারের বেশি হামলা করেছে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো।
এ গোষ্ঠীগুলো গাজায় ইসরায়েলের অভিযানের বিরোধিতা করে আসছে যুদ্ধের শুরু থেকেই। এ যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২৬ হাজার ৪২২ জন নিহত হয়েছে এবং এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করছে গোষ্ঠীগুলো। ইসলামিক স্টেটস বা আইএস জঙ্গিদের পুনরুত্থান ঠেকাতে ইরাকে প্রায় আড়াই হাজার এবং সিরিয়ায় ৯০০ মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রধান যে হামলাগুলো চালানো হয়েছে
১৮ অক্টোবর
ইরাকে মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে দুটি পৃথক ড্রোন হামলা চালানো হয়। এর একটি ড্রোন ভূপাতিত করা হলেও তা বিস্ফোরিত হয়। এতে কয়েকজন হতাহত হন এবং কিছু সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
১৯ অক্টোবর
সিরিয়ায় মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ছোড়া দুটি ড্রোন ভূপাতিত করা হয়। এতে কয়েকজন আহত হন। পৃথকভাবে ইরাকে মার্কিন বাহিনীর দুটি ঘাঁটি লক্ষ্য করে ড্রোন ও রকেট হামলা চালানো হয়।
২৬ অক্টোবর
ইরান সমর্থিত একটি গোষ্ঠী এক বিমান ঘাঁটিতে ড্রোন ও রকেট হামলা চালায়, যা মার্কিন আকাশ প্রতিরক্ষা ভেদ করে মার্কিন সেনাদের আবাসস্থল ব্যারাকে বিধ্বস্ত হয় কিন্তু বিস্ফোরিত হয়নি। তবে বিধ্বস্ত ড্রোনের আঘাতে এক মার্কিন সেনা আহত হন।
১৭ নভেম্বর
ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন সেনাদের ওপর তিনবার হামলা হয়। সিরিয়ায় একটি ড্রোন হামলায় এক সেনা আহত হন। তিনি দ্রুতই দায়িত্বে ফিরে আসেন। ইরাকে অন্য দুটি হামলা কোনো ধরনের ক্ষতি বা আঘাত করতে ব্যর্থ হয়।
২৩ নভেম্বর
উত্তর-পূর্ব সিরিয়ায় মার্কিন ও আন্তর্জাতিক বাহিনীর ওপর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চারবার ড্রোন এবং রকেট হামলা করা হয়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি, কেবল সামান্য ক্ষতি হয়।
২৫ ডিসেম্বর
ইরাকে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর একমুখী ড্রোন হামলায় এক মার্কিন সেনার অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়ে এবং আরও দুই মার্কিন সেনা আহত হন।
৯ জানুয়ারি
ইরাকের একটি বিমানঘাঁটিতে রকেট লঞ্চারের হামলা নস্যাৎ করে দেয় মার্কিন বিমানবাহিনী।
২০ জানুয়ারি
ইরাকের একটি বিমানঘাঁটিতে ইরান সমর্থিত জঙ্গিগোষ্ঠীরা একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট নিক্ষেপ করলে চার মার্কিন সেনা মস্তিষ্কে আঘাত পান।
জর্ডানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত ও ৩৪ জন আহত হয়েছেন গত রোববার। এটি ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীর হামলার সর্বশেষ ঘটনা। গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে এর আগেও মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ১৫০ বারের বেশি হামলা করেছে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো।
এ গোষ্ঠীগুলো গাজায় ইসরায়েলের অভিযানের বিরোধিতা করে আসছে যুদ্ধের শুরু থেকেই। এ যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২৬ হাজার ৪২২ জন নিহত হয়েছে এবং এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করছে গোষ্ঠীগুলো। ইসলামিক স্টেটস বা আইএস জঙ্গিদের পুনরুত্থান ঠেকাতে ইরাকে প্রায় আড়াই হাজার এবং সিরিয়ায় ৯০০ মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রধান যে হামলাগুলো চালানো হয়েছে
১৮ অক্টোবর
ইরাকে মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে দুটি পৃথক ড্রোন হামলা চালানো হয়। এর একটি ড্রোন ভূপাতিত করা হলেও তা বিস্ফোরিত হয়। এতে কয়েকজন হতাহত হন এবং কিছু সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
১৯ অক্টোবর
সিরিয়ায় মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ছোড়া দুটি ড্রোন ভূপাতিত করা হয়। এতে কয়েকজন আহত হন। পৃথকভাবে ইরাকে মার্কিন বাহিনীর দুটি ঘাঁটি লক্ষ্য করে ড্রোন ও রকেট হামলা চালানো হয়।
২৬ অক্টোবর
ইরান সমর্থিত একটি গোষ্ঠী এক বিমান ঘাঁটিতে ড্রোন ও রকেট হামলা চালায়, যা মার্কিন আকাশ প্রতিরক্ষা ভেদ করে মার্কিন সেনাদের আবাসস্থল ব্যারাকে বিধ্বস্ত হয় কিন্তু বিস্ফোরিত হয়নি। তবে বিধ্বস্ত ড্রোনের আঘাতে এক মার্কিন সেনা আহত হন।
১৭ নভেম্বর
ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন সেনাদের ওপর তিনবার হামলা হয়। সিরিয়ায় একটি ড্রোন হামলায় এক সেনা আহত হন। তিনি দ্রুতই দায়িত্বে ফিরে আসেন। ইরাকে অন্য দুটি হামলা কোনো ধরনের ক্ষতি বা আঘাত করতে ব্যর্থ হয়।
২৩ নভেম্বর
উত্তর-পূর্ব সিরিয়ায় মার্কিন ও আন্তর্জাতিক বাহিনীর ওপর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চারবার ড্রোন এবং রকেট হামলা করা হয়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি, কেবল সামান্য ক্ষতি হয়।
২৫ ডিসেম্বর
ইরাকে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর একমুখী ড্রোন হামলায় এক মার্কিন সেনার অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়ে এবং আরও দুই মার্কিন সেনা আহত হন।
৯ জানুয়ারি
ইরাকের একটি বিমানঘাঁটিতে রকেট লঞ্চারের হামলা নস্যাৎ করে দেয় মার্কিন বিমানবাহিনী।
২০ জানুয়ারি
ইরাকের একটি বিমানঘাঁটিতে ইরান সমর্থিত জঙ্গিগোষ্ঠীরা একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট নিক্ষেপ করলে চার মার্কিন সেনা মস্তিষ্কে আঘাত পান।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে