কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর প্রতি সমর্থন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে তাঁর সরকারের প্রধান শিখ মিত্র জগমিত সিংয়ের দল নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় এ ঘোষণা দিয়েছেন এনডিপি নেতা। এ ঘটনায় দেশটিতে আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, ট্রুডোর মধ্য বামপন্থী উদার সরকার থেকে গত বুধবার সমর্থন প্রত্যাহারের পর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন জগমিত সিং। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর বর্তমান অবস্থান ধরে রাখতে হলে নতুন কোনো জোট গড়তে হবে।
নিয়ম অনুযায়ী, দেশটিতে ২০২৫ সালের অক্টোবরে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, আসন্ন নির্বাচনে বিরোধী দল মধ্য ডানপন্থী রক্ষণশীলেরা বিপুল ভোটে জিততে পারে। কারণ, ট্রুডোর প্রতি ভোটারদের হতাশা বাড়ছে। ২০১৫ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। কিন্তু নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং গৃহসংকট তাঁর জনপ্রিয়তা কমিয়ে দিয়েছে।
জাস্টিন ট্রুডোর ঘনিষ্ঠ সহযোগী জেরোমি ব্রডহার্স্টও গত বৃহস্পতিবার উদারপন্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। এক্সে দেওয়া এক বার্তায় তিনি পরিবারের সঙ্গে আরও সময় কাটানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেন। কিন্তু টরন্টো স্টার উদারপন্থীদের এক সূত্রের বরাতে লিখেছে, ব্রডহার্স্ট মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে জাস্টিন ট্রুডোর জয়ের সম্ভাবনা নেই।
নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা জগমিত সিং জানিয়েছেন, তাঁর দল ২০২২ সাল থেকে ট্রুডোকে একতরফা সমর্থন দিয়ে যাওয়া থেকে সরে এসেছে। কেননা দলটি সামাজিক খাতে ব্যয় বৃদ্ধিসংক্রান্ত যে প্রত্যাশা নিয়ে তাঁকে সমর্থন জানিয়েছিল, তার অনেকটাই পূরণ হয়ে গেছে।
ভোটের রাজনীতিতে ভবিষ্যতে জাস্টিন ট্রুডোর বিপরীতে লড়বেন কি না, এমন প্রশ্নের সরাসরি কোনো জবাব দেননি জগমিত সিং। তবে বলেছেন, এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তাঁর দল।
হাউস অব কমন্সের নির্বাচিত নিম্নকক্ষে এনডিপি চতুর্থ বৃহত্তম দল। তবে দলটির নেতা জগমিত সিংয়ের জন্য আগামী মাসগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তিনি যদি আস্থা ভোটে ট্রুডোকে আবার সমর্থন দেন বা ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন, তাহলে তা তাঁর দলের দুর্বলতা হিসেবে বিবেচিত হবে। আবার তিনি যদি ট্রুডোকে ক্ষমতা থেকে সরাতে তাঁর বিরুদ্ধে ভোট দেন, তাহলে আগাম নির্বাচনেও তাঁর দল সুবিধা করতে পারবে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। কারণ, দলটির বর্তমানে জনসমর্থন বেশ কম।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর প্রতি সমর্থন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে তাঁর সরকারের প্রধান শিখ মিত্র জগমিত সিংয়ের দল নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় এ ঘোষণা দিয়েছেন এনডিপি নেতা। এ ঘটনায় দেশটিতে আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, ট্রুডোর মধ্য বামপন্থী উদার সরকার থেকে গত বুধবার সমর্থন প্রত্যাহারের পর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন জগমিত সিং। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর বর্তমান অবস্থান ধরে রাখতে হলে নতুন কোনো জোট গড়তে হবে।
নিয়ম অনুযায়ী, দেশটিতে ২০২৫ সালের অক্টোবরে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, আসন্ন নির্বাচনে বিরোধী দল মধ্য ডানপন্থী রক্ষণশীলেরা বিপুল ভোটে জিততে পারে। কারণ, ট্রুডোর প্রতি ভোটারদের হতাশা বাড়ছে। ২০১৫ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। কিন্তু নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং গৃহসংকট তাঁর জনপ্রিয়তা কমিয়ে দিয়েছে।
জাস্টিন ট্রুডোর ঘনিষ্ঠ সহযোগী জেরোমি ব্রডহার্স্টও গত বৃহস্পতিবার উদারপন্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। এক্সে দেওয়া এক বার্তায় তিনি পরিবারের সঙ্গে আরও সময় কাটানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেন। কিন্তু টরন্টো স্টার উদারপন্থীদের এক সূত্রের বরাতে লিখেছে, ব্রডহার্স্ট মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে জাস্টিন ট্রুডোর জয়ের সম্ভাবনা নেই।
নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা জগমিত সিং জানিয়েছেন, তাঁর দল ২০২২ সাল থেকে ট্রুডোকে একতরফা সমর্থন দিয়ে যাওয়া থেকে সরে এসেছে। কেননা দলটি সামাজিক খাতে ব্যয় বৃদ্ধিসংক্রান্ত যে প্রত্যাশা নিয়ে তাঁকে সমর্থন জানিয়েছিল, তার অনেকটাই পূরণ হয়ে গেছে।
ভোটের রাজনীতিতে ভবিষ্যতে জাস্টিন ট্রুডোর বিপরীতে লড়বেন কি না, এমন প্রশ্নের সরাসরি কোনো জবাব দেননি জগমিত সিং। তবে বলেছেন, এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তাঁর দল।
হাউস অব কমন্সের নির্বাচিত নিম্নকক্ষে এনডিপি চতুর্থ বৃহত্তম দল। তবে দলটির নেতা জগমিত সিংয়ের জন্য আগামী মাসগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তিনি যদি আস্থা ভোটে ট্রুডোকে আবার সমর্থন দেন বা ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন, তাহলে তা তাঁর দলের দুর্বলতা হিসেবে বিবেচিত হবে। আবার তিনি যদি ট্রুডোকে ক্ষমতা থেকে সরাতে তাঁর বিরুদ্ধে ভোট দেন, তাহলে আগাম নির্বাচনেও তাঁর দল সুবিধা করতে পারবে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। কারণ, দলটির বর্তমানে জনসমর্থন বেশ কম।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার জন্য দায়ী করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। নতুন শুল্ক আরোপের আগেই আমদানির চাপ, সরকারি ব্যয়ে কাটছাঁট এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা— এই বাস্তব কারণগুলো উপেক্ষা করে তিনি বারবার দায় দিচ্ছেন বাইডেন প্রশাসন
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের ১০০ দিন পেরোতেই তাঁর প্রশাসনে প্রথম বড় ধাক্কা লাগল। পদত্যাগ করলেন রিপাবলিকান সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ। ট্রাম্প প্রশাসন থেকে ওয়াল্টজের সরে দাঁড়ানোর ঘটনায় হোয়াইট হাউসের অভ্যন্তরীণ গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠছে।
৪ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সাম্প্রতিক সহিংসতার পর দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে। এরই মধ্যে ভারতীয় হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সব মাদ্রাসা ১০ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, নিরাপত্তার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে নিরীহ শিক্ষার্থীরা কোনো ঝুঁকিতে না...
৫ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায় দিয়ে আসছে নয়াদিল্লি। তবে পাকিস্তান সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। হামলার প্রতিক্রিয়ায় ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নেয়। জবাবে পাকিস্তানও ভারতীয় বিমানগুলোর জন্য তাদের আকাশসীমা ব্যবহার নিষিদ্ধ
৮ ঘণ্টা আগে