যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফলাফল নিজেদের সমর্থিত প্রার্থীর প্রতি আনতে ৮৮০ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছেন দেশটির ধনকুবেররা। আগামী মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের আগে এই পরিমাণ অর্থ ব্যয় দেশটির ইতিহাসে একটি রেকর্ড তৈরি করেছে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার আমেরিকানস ফর ট্যাক্স ফেয়ারনেস (এটিএফ) প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ইলেকশন কমিশনের তথ্য ব্যবহার করে এটিএফ এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে। প্রতিবেদন অনুসারে দেশটির অন্তত ৪৬৫ জনের একটি দল সেপ্টেম্বরের ৩০ তারিখ নাগাদ ৮৮১ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করেছে, যা ২০১৮ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের চেয়ে ৪৪ শতাংশ বেশি। সে বছর ৬১১ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছিলেন কোটিপতিরা।
এটিএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে দলীয় অর্থ সংগ্রহের সময় ব্যাপক হারে অবদান রেখেছেন কোটিপতিরা। তাঁরা সম্ভবত প্রায় ১০০ কোটি ডলার তহবিল দান করেছেন।’ এর মধ্যে ৫৯ শতাংশ তহবিল গেছে রিপাবলিকানদের ঘরে এবং বাকি ৩৯ শতাংশ গেছে ডোমোক্র্যাটদের কাছে।
দাতাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তহবিল দান করেছেন জর্জ সরোস। ডেমোক্র্যাট প্রার্থীদের জন্য হাঙ্গেরীয় বংশোদ্ভূত এই ধনকুবের ১২৮ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ দান করেছেন। তাঁর পরেই রয়েছেন ইউলাইন শিপিং সাপ্লাই কোম্পনারি মালিক এলিজাবেথ ইউহেলায়িন। তিনি রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থীদের জন্য ৬৭ মিলিয়ন ডলার তহবিল দিয়েছেন। হেজ-ফান্ড বিলিয়নিয়ার কেন গ্রিফিন রয়েছেন তৃতীয় স্থানে। তিনি দিয়েছেন ৬৬ মিলিয়ন ডলার।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফলাফল নিজেদের সমর্থিত প্রার্থীর প্রতি আনতে ৮৮০ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছেন দেশটির ধনকুবেররা। আগামী মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের আগে এই পরিমাণ অর্থ ব্যয় দেশটির ইতিহাসে একটি রেকর্ড তৈরি করেছে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার আমেরিকানস ফর ট্যাক্স ফেয়ারনেস (এটিএফ) প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ইলেকশন কমিশনের তথ্য ব্যবহার করে এটিএফ এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে। প্রতিবেদন অনুসারে দেশটির অন্তত ৪৬৫ জনের একটি দল সেপ্টেম্বরের ৩০ তারিখ নাগাদ ৮৮১ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করেছে, যা ২০১৮ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের চেয়ে ৪৪ শতাংশ বেশি। সে বছর ৬১১ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছিলেন কোটিপতিরা।
এটিএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে দলীয় অর্থ সংগ্রহের সময় ব্যাপক হারে অবদান রেখেছেন কোটিপতিরা। তাঁরা সম্ভবত প্রায় ১০০ কোটি ডলার তহবিল দান করেছেন।’ এর মধ্যে ৫৯ শতাংশ তহবিল গেছে রিপাবলিকানদের ঘরে এবং বাকি ৩৯ শতাংশ গেছে ডোমোক্র্যাটদের কাছে।
দাতাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তহবিল দান করেছেন জর্জ সরোস। ডেমোক্র্যাট প্রার্থীদের জন্য হাঙ্গেরীয় বংশোদ্ভূত এই ধনকুবের ১২৮ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ দান করেছেন। তাঁর পরেই রয়েছেন ইউলাইন শিপিং সাপ্লাই কোম্পনারি মালিক এলিজাবেথ ইউহেলায়িন। তিনি রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থীদের জন্য ৬৭ মিলিয়ন ডলার তহবিল দিয়েছেন। হেজ-ফান্ড বিলিয়নিয়ার কেন গ্রিফিন রয়েছেন তৃতীয় স্থানে। তিনি দিয়েছেন ৬৬ মিলিয়ন ডলার।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
১০ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
১১ ঘণ্টা আগে