আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে পুরোনো নিষেধাজ্ঞাগুলোকে পুনর্বহাল করার পথে হাঁটছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ধারণা করা হচ্ছে, এবারও তিনি আরব ও মুসলিম দেশগুলোর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের পথে হাঁটছেন। সোমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর তাঁর জারি করা একটি আদেশ থেকে এ ধরনের শঙ্কা করছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
এদিকে অবৈধ অভিবাসন ও শরণার্থীদের বিষয়ে দিন দিন আরও কঠোর হতে যাচ্ছেন ট্রাম্প। তিনি মেক্সিকো সীমান্তে ১ হাজার ৫০০ সেনাসদস্য, উড়োজাহাজ ও হেলিকপ্টার পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ছাড়া এই সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ ঠেকাতে সহায়তার জন্য ১০ হাজার সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
মুসলিম দেশগুলো নিয়ে শঙ্কা
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনেই একটি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ট্রাম্প। ওই আদেশে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রকে বিদেশি সন্ত্রাসী, অন্যান্য জাতীয় নিরাপত্তা এবং জননিরাপত্তার হুমকি থেকে রক্ষা করা হবে। এ জন্য ৬০ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কোন কোন দেশের নাগরিকেরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করলে দেশটির জন্য হুমকি হবে, এমন সব ত্রুটি খুঁজে দেখবে মার্কিন পররাষ্ট্র, গোয়েন্দা, বিচার ও হোমল্যান্ড সিকিউরিটি দপ্তর।
এই আদেশের পর চটেছে যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার সংগঠন আমেরিকান-আরব অ্যান্টি-ডিসক্রিমিনেশন কমিটি (এডিসি)। তারা বলছে, আবারও মুসলিম ও আরব দেশগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য এই আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ট্রাম্প।
২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেছিলেন ট্রাম্প। সেবারও এমন আদেশের পরই মুসলিম ও আরব দেশগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা বিষয়টিতে বৈধতা দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। এডিসি বলছে, এবার ট্রাম্প যে আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তার ভিত্তিতে অনেকের ভিসা আবেদন বাতিল এবং অনেককে দেশটি থেকে বের করে দেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। তবে এই পরিস্থিতিতে যাতে কাউকে না পড়তে হয় সে জন্য একটি হটলাইন চালু করেছে এডিসি।
১০ হাজার সেনা মোতায়েন
গত বুধবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ১ হাজার ৫০০ সেনা দক্ষিণ সীমান্তে মোতায়েনের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই সেনাদের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ডিয়েগো এবং টেক্সাসের এল পাসোতে মোতায়েন করা হবে। সীমান্তে এরই মধ্যে ২ হাজার ৫০০ সেনা রয়েছে।
তবে সরকারি নথির বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন ট্রাম্প। এর পাশাপাশি অভিবাসীদের নির্বাসনের জন্য মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের ঘাঁটিগুলোকে ‘আশ্রয়কেন্দ্র’ হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন তিনি। কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশনের (সিবিপি) ওই নথি ২১ জানুয়ারির, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার এক দিন পরের।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে পুরোনো নিষেধাজ্ঞাগুলোকে পুনর্বহাল করার পথে হাঁটছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ধারণা করা হচ্ছে, এবারও তিনি আরব ও মুসলিম দেশগুলোর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের পথে হাঁটছেন। সোমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর তাঁর জারি করা একটি আদেশ থেকে এ ধরনের শঙ্কা করছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
এদিকে অবৈধ অভিবাসন ও শরণার্থীদের বিষয়ে দিন দিন আরও কঠোর হতে যাচ্ছেন ট্রাম্প। তিনি মেক্সিকো সীমান্তে ১ হাজার ৫০০ সেনাসদস্য, উড়োজাহাজ ও হেলিকপ্টার পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ছাড়া এই সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ ঠেকাতে সহায়তার জন্য ১০ হাজার সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
মুসলিম দেশগুলো নিয়ে শঙ্কা
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনেই একটি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ট্রাম্প। ওই আদেশে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রকে বিদেশি সন্ত্রাসী, অন্যান্য জাতীয় নিরাপত্তা এবং জননিরাপত্তার হুমকি থেকে রক্ষা করা হবে। এ জন্য ৬০ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কোন কোন দেশের নাগরিকেরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করলে দেশটির জন্য হুমকি হবে, এমন সব ত্রুটি খুঁজে দেখবে মার্কিন পররাষ্ট্র, গোয়েন্দা, বিচার ও হোমল্যান্ড সিকিউরিটি দপ্তর।
এই আদেশের পর চটেছে যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার সংগঠন আমেরিকান-আরব অ্যান্টি-ডিসক্রিমিনেশন কমিটি (এডিসি)। তারা বলছে, আবারও মুসলিম ও আরব দেশগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য এই আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ট্রাম্প।
২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেছিলেন ট্রাম্প। সেবারও এমন আদেশের পরই মুসলিম ও আরব দেশগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা বিষয়টিতে বৈধতা দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। এডিসি বলছে, এবার ট্রাম্প যে আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তার ভিত্তিতে অনেকের ভিসা আবেদন বাতিল এবং অনেককে দেশটি থেকে বের করে দেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। তবে এই পরিস্থিতিতে যাতে কাউকে না পড়তে হয় সে জন্য একটি হটলাইন চালু করেছে এডিসি।
১০ হাজার সেনা মোতায়েন
গত বুধবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ১ হাজার ৫০০ সেনা দক্ষিণ সীমান্তে মোতায়েনের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই সেনাদের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ডিয়েগো এবং টেক্সাসের এল পাসোতে মোতায়েন করা হবে। সীমান্তে এরই মধ্যে ২ হাজার ৫০০ সেনা রয়েছে।
তবে সরকারি নথির বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন ট্রাম্প। এর পাশাপাশি অভিবাসীদের নির্বাসনের জন্য মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের ঘাঁটিগুলোকে ‘আশ্রয়কেন্দ্র’ হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন তিনি। কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশনের (সিবিপি) ওই নথি ২১ জানুয়ারির, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার এক দিন পরের।
শনিবার রাতে আকাশপথে ইউক্রেনের ওপর সবচেয়ে বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, আকাশপথে একযোগে ৫৩৭টি আক্রমণ চালানো হয়। এর মধ্যে ৪৭৭টি ড্রোন ছিল। এসব ড্রোনের বেশির ভাগই ছিল ইরানের তৈরি ‘শাহেদ’।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরকে ফোন করে ইসলামাবাদের ‘সাহসী অবস্থানের’ জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইরানের সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল আবদুর রহিম মুসাভি। জেনারেল মুসাভি ইরানের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় পাকিস্তানি জনগণের ‘নির্ভীক অবস্থানের’ জন্যও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন সম্প্রতি দেশটির পূর্ব উপকূলে ‘ওনসান-কালমা কোস্টাল টুরিস্ট জোন’ নামে একটি বিশাল সমুদ্রসৈকত রিসোর্টের উদ্বোধন করেছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এটিকে ‘জাতীয় রত্ন পর্যায়ের পর্যটন শহর’ বলে অভিহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, গাজায় একটি বিমান হামলায় হামাসের সামরিক শাখার সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী হাখাম মুহাম্মদ ইসা আল-ইসা নিহত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে