পাকিস্তানের নবনিযুক্ত সেনাপ্রধান আসিম মুনির ভারতের বিপক্ষে কড়া হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তিনি ভারতকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ‘দুঃসাহসিক’ কাজ করা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন। অন্যথা পাকিস্তানও পূর্ণ শক্তিতেই জবাব দেবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
জেনারেল আসিম মুনির পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল কমর জাভেদ বাজওয়ার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন কয়েক দিন আগেই। সেনাপ্রধান হওয়ার পর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে লাইন অব কন্ট্রোল পরিদর্শনে গিয়ে এই সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেন। তাঁর এই মন্তব্যের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমশ বাড়ছে।
কাশ্মীর উপত্যকা ও চীন সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি এলাকা গিলগিট-বালটিস্তান অঞ্চলের অবস্থা সম্পর্কে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর পৃথক বিবৃতির পর পাকিস্তানি সেনাপ্রধানের পক্ষ থেকে এই মন্তব্য এল।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং গত অক্টোবরে আশা প্রকাশ করেছিলেন যে, শিগগিরই গিলগিট-বালটিস্তান অঞ্চলকে ভারত-শাসিত কাশ্মীরকে সংযুক্ত করা হবে। যে বিষয়ে বিজেপি সরকার ২০১৯ সালের আগস্টে কাজ শুরু করেছিল। তবে তাঁর এই মন্তব্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল। বিশেষ করে ইসলামাবাদের দীর্ঘদিনের মিত্র বেইজিংয়ের কাছ থেকে। পরে, রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্যের জের ধরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেছিলেন, ‘সেনাবাহিনী সরকারে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে পুরোপুরি প্রস্তুত।’
ভারতীয় কর্মকর্তাদের এমন মন্তব্যের জবাবে জেনারেল মুনির বলেন, ‘পাকিস্তানের সেনারাও তাদের দেশ আক্রান্ত হলে জবাব দিতে প্রস্তুত।’
জেনারেল মুনির আরও বলেন, ‘আমরা সম্প্রতি গিলগিট-বালটিস্তান এবং আজাদ জম্মু ও কাশ্মীর সম্পর্কে ভারতীয় নেতৃত্বের কাছ থেকে অত্যন্ত দায়িত্বজ্ঞানহীন বিবৃতি লক্ষ্য করেছি। আমি স্পষ্ট করেই বলছি, পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় প্রস্তুত থাকে—শুধু আমাদের মাতৃভূমির প্রতি ইঞ্চি রক্ষা করতেই নয় শত্রুর উপযুক্ত জবাব দিতেও—যদি কখনো আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়।’
পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সাবেক এই প্রধান ভারতকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘যেকোনো ধরনের ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে একটি ভুল ও দুঃসাহসিক পরিস্থিতি তৈরি করা হলে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তার জবাব পূর্ণ শক্তির সঙ্গেই দেবে।’
পাকিস্তানের নবনিযুক্ত সেনাপ্রধান আসিম মুনির ভারতের বিপক্ষে কড়া হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তিনি ভারতকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ‘দুঃসাহসিক’ কাজ করা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন। অন্যথা পাকিস্তানও পূর্ণ শক্তিতেই জবাব দেবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
জেনারেল আসিম মুনির পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল কমর জাভেদ বাজওয়ার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন কয়েক দিন আগেই। সেনাপ্রধান হওয়ার পর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে লাইন অব কন্ট্রোল পরিদর্শনে গিয়ে এই সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেন। তাঁর এই মন্তব্যের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমশ বাড়ছে।
কাশ্মীর উপত্যকা ও চীন সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি এলাকা গিলগিট-বালটিস্তান অঞ্চলের অবস্থা সম্পর্কে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর পৃথক বিবৃতির পর পাকিস্তানি সেনাপ্রধানের পক্ষ থেকে এই মন্তব্য এল।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং গত অক্টোবরে আশা প্রকাশ করেছিলেন যে, শিগগিরই গিলগিট-বালটিস্তান অঞ্চলকে ভারত-শাসিত কাশ্মীরকে সংযুক্ত করা হবে। যে বিষয়ে বিজেপি সরকার ২০১৯ সালের আগস্টে কাজ শুরু করেছিল। তবে তাঁর এই মন্তব্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল। বিশেষ করে ইসলামাবাদের দীর্ঘদিনের মিত্র বেইজিংয়ের কাছ থেকে। পরে, রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্যের জের ধরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেছিলেন, ‘সেনাবাহিনী সরকারে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে পুরোপুরি প্রস্তুত।’
ভারতীয় কর্মকর্তাদের এমন মন্তব্যের জবাবে জেনারেল মুনির বলেন, ‘পাকিস্তানের সেনারাও তাদের দেশ আক্রান্ত হলে জবাব দিতে প্রস্তুত।’
জেনারেল মুনির আরও বলেন, ‘আমরা সম্প্রতি গিলগিট-বালটিস্তান এবং আজাদ জম্মু ও কাশ্মীর সম্পর্কে ভারতীয় নেতৃত্বের কাছ থেকে অত্যন্ত দায়িত্বজ্ঞানহীন বিবৃতি লক্ষ্য করেছি। আমি স্পষ্ট করেই বলছি, পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় প্রস্তুত থাকে—শুধু আমাদের মাতৃভূমির প্রতি ইঞ্চি রক্ষা করতেই নয় শত্রুর উপযুক্ত জবাব দিতেও—যদি কখনো আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়।’
পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সাবেক এই প্রধান ভারতকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘যেকোনো ধরনের ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে একটি ভুল ও দুঃসাহসিক পরিস্থিতি তৈরি করা হলে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তার জবাব পূর্ণ শক্তির সঙ্গেই দেবে।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে