অনলাইন ডেস্ক
ইরানের বন্দর শহীদ রাজায়ীতে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ জনে এবং আহত ৭ শতাধিক। ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা ইরনা এ তথ্য জানিয়েছে। ইরনার তথ্য অনুযায়ী, বিস্ফোরণের ১০ ঘণ্টা পরও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি, বরং আরও শক্তিশালী হয়ে ছড়াচ্ছে আগুন। কয়েক মাইল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে ঘন কালো ধোঁয়া।
ধোঁয়ার তীব্রতায় ২৩ কিলোমিটার দূরের শহর হরমুজগান প্রদেশের রাজধানী বান্দার আব্বাসের স্কুল-কলেজ ও অফিস-আদালত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আগুন নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি ইউনিট।
ইরানের সংকট ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র হোসেইন জাফারি বিস্ফোরণের জন্য শহীদ রাজায়ী বন্দরের কনটেইনারে রাসায়নিক সংরক্ষণকে দায়ী করেছেন। তিনি ইরনাকে বলেন, ‘বিস্ফোরণের কারণ ছিল কনটেইনারের ভেতরে থাকা রাসায়নিক পদার্থ। সম্প্রতি সংকট ব্যবস্থাপনার মহাপরিচালক বন্দরটি সফর করেন। তখনই তিনি এ ধরনের বিপদের বিষয়ে সতর্ক করেছিলেন।’
যদিও রাসায়নিকের রক্ষণাবেক্ষণের গাফিলতিকেই প্রাথমিকভাবে বিস্ফোরণের কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে। তবে, এর পেছনে প্রকৃত কারণ কী তা এখনো জানা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ইরান সরকারের মুখপাত্র। ঘটনার আসল কারণ জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। এরই মধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আগুন নেভানো এবং তা অন্য অঞ্চলে যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তা নিশ্চিত করাই বর্তমানে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে।
গতকাল শনিবার ইরানের বৃহত্তম এই বাণিজ্যিক বন্দরে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন ধরে যায় সেখানে। রাজধানী তেহরান থেকে ১ হাজার কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এই বন্দর। তবে, এত ভয়াবহ বিস্ফোরণেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বন্দর এলাকার তেল স্থাপনা। ন্যাশনাল ইরানিয়ান ওয়েল প্রোডাক্টস রিফাইনিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, শহীদ রাজায়ী বন্দরের বিস্ফোরণ ও আগুনে কোম্পানিটির পরিশোধন কেন্দ্র, জ্বালানি ট্যাংক, বিতরণ কমপ্লেক্স এবং তেল পাইপলাইনের কোনো ক্ষতি হয়নি।
শহীদ রাজায়ী বন্দর থেকে মূলত কনটেইনার পরিবহন করা হয়ে থাকে। তবে এখানে তেলের ট্যাংক ও অন্যান্য পেট্রোকেমিক্যাল স্থাপনাও রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মে মাসে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এই একই বন্দরে একটি বড় সাইবার হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল। ওই হামলায় বন্দরের কম্পিউটার সিস্টেম বিকল হয়ে কয়েক দিন পরিবহন ব্যবস্থা ব্যাহত হয়। অনেকে গতকালের বিস্ফোরণেও ইসরায়েলের ষড়যন্ত্রের গন্ধ খোঁজার চেষ্টা করছেন।
ইরানের বন্দর শহীদ রাজায়ীতে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ জনে এবং আহত ৭ শতাধিক। ইরানের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা ইরনা এ তথ্য জানিয়েছে। ইরনার তথ্য অনুযায়ী, বিস্ফোরণের ১০ ঘণ্টা পরও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি, বরং আরও শক্তিশালী হয়ে ছড়াচ্ছে আগুন। কয়েক মাইল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে ঘন কালো ধোঁয়া।
ধোঁয়ার তীব্রতায় ২৩ কিলোমিটার দূরের শহর হরমুজগান প্রদেশের রাজধানী বান্দার আব্বাসের স্কুল-কলেজ ও অফিস-আদালত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আগুন নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি ইউনিট।
ইরানের সংকট ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র হোসেইন জাফারি বিস্ফোরণের জন্য শহীদ রাজায়ী বন্দরের কনটেইনারে রাসায়নিক সংরক্ষণকে দায়ী করেছেন। তিনি ইরনাকে বলেন, ‘বিস্ফোরণের কারণ ছিল কনটেইনারের ভেতরে থাকা রাসায়নিক পদার্থ। সম্প্রতি সংকট ব্যবস্থাপনার মহাপরিচালক বন্দরটি সফর করেন। তখনই তিনি এ ধরনের বিপদের বিষয়ে সতর্ক করেছিলেন।’
যদিও রাসায়নিকের রক্ষণাবেক্ষণের গাফিলতিকেই প্রাথমিকভাবে বিস্ফোরণের কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে। তবে, এর পেছনে প্রকৃত কারণ কী তা এখনো জানা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ইরান সরকারের মুখপাত্র। ঘটনার আসল কারণ জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। এরই মধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আগুন নেভানো এবং তা অন্য অঞ্চলে যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তা নিশ্চিত করাই বর্তমানে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে।
গতকাল শনিবার ইরানের বৃহত্তম এই বাণিজ্যিক বন্দরে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন ধরে যায় সেখানে। রাজধানী তেহরান থেকে ১ হাজার কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এই বন্দর। তবে, এত ভয়াবহ বিস্ফোরণেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বন্দর এলাকার তেল স্থাপনা। ন্যাশনাল ইরানিয়ান ওয়েল প্রোডাক্টস রিফাইনিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, শহীদ রাজায়ী বন্দরের বিস্ফোরণ ও আগুনে কোম্পানিটির পরিশোধন কেন্দ্র, জ্বালানি ট্যাংক, বিতরণ কমপ্লেক্স এবং তেল পাইপলাইনের কোনো ক্ষতি হয়নি।
শহীদ রাজায়ী বন্দর থেকে মূলত কনটেইনার পরিবহন করা হয়ে থাকে। তবে এখানে তেলের ট্যাংক ও অন্যান্য পেট্রোকেমিক্যাল স্থাপনাও রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মে মাসে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এই একই বন্দরে একটি বড় সাইবার হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল। ওই হামলায় বন্দরের কম্পিউটার সিস্টেম বিকল হয়ে কয়েক দিন পরিবহন ব্যবস্থা ব্যাহত হয়। অনেকে গতকালের বিস্ফোরণেও ইসরায়েলের ষড়যন্ত্রের গন্ধ খোঁজার চেষ্টা করছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১৬ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে