অনলাইন ডেস্ক
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলে তেহরানে বিনিয়োগ করতে পারে। এমনকি ইরানের তেল ও গ্যাস খাতে কাজ করতে চাইলেও তেহরানের কোনো আপত্তি নেই। তবে বিনিয়োগ করার আগে যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। আরাগচি মনে করেন, ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞার কারণেই ইরানে তাদের বিনিয়োগের সুযোগ কমে গেছে। বার্তা সংস্থা এএফপি ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচির বক্তব্যের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরাগচি অভিযোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের অন্য যেসব দেশে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নেই, সেখানে তারা বিনিয়োগ করছে। তিনি বলেন, ‘আমরাও চাই, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে বিনিয়োগ করুক। কিন্তু এর আগে অবশ্যই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে।’
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ওয়াশিংটন তেহরানের সঙ্গে একটি নতুন পারমাণবিক চুক্তির ‘দ্বারপ্রান্তে’। এরপরই এই কথাগুলো বলেন আব্বাস আরাগচি।
২০১৮ সালে প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় এসে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি (২০১৫ সালের) বাতিল করেছিলেন ট্রাম্প। এরপর গত ১২ এপ্রিল ওমানের মধ্যস্থতায় এখন পর্যন্ত চার দফা আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান।
ইরান কূটনৈতিকভাবে এসব সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে। কিন্তু গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের নীতি পুনরায় চালু করেন ট্রাম্প। এদিকে গত বুধবার মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি ও সংস্থার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
তবে আরাগচি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ইরানের মূল লক্ষ্য ‘নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া’ এবং ‘ইরানের পারমাণবিক অধিকার নিশ্চিত করা’। এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি বলেছিলেন, ইরান যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগের জন্য ‘ট্রিলিয়ন ডলারের সুযোগ’ দিতে পারে।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলে তেহরানে বিনিয়োগ করতে পারে। এমনকি ইরানের তেল ও গ্যাস খাতে কাজ করতে চাইলেও তেহরানের কোনো আপত্তি নেই। তবে বিনিয়োগ করার আগে যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। আরাগচি মনে করেন, ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞার কারণেই ইরানে তাদের বিনিয়োগের সুযোগ কমে গেছে। বার্তা সংস্থা এএফপি ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচির বক্তব্যের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরাগচি অভিযোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের অন্য যেসব দেশে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নেই, সেখানে তারা বিনিয়োগ করছে। তিনি বলেন, ‘আমরাও চাই, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে বিনিয়োগ করুক। কিন্তু এর আগে অবশ্যই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে।’
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ওয়াশিংটন তেহরানের সঙ্গে একটি নতুন পারমাণবিক চুক্তির ‘দ্বারপ্রান্তে’। এরপরই এই কথাগুলো বলেন আব্বাস আরাগচি।
২০১৮ সালে প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় এসে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি (২০১৫ সালের) বাতিল করেছিলেন ট্রাম্প। এরপর গত ১২ এপ্রিল ওমানের মধ্যস্থতায় এখন পর্যন্ত চার দফা আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান।
ইরান কূটনৈতিকভাবে এসব সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে। কিন্তু গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের নীতি পুনরায় চালু করেন ট্রাম্প। এদিকে গত বুধবার মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি ও সংস্থার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
তবে আরাগচি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ইরানের মূল লক্ষ্য ‘নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া’ এবং ‘ইরানের পারমাণবিক অধিকার নিশ্চিত করা’। এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি বলেছিলেন, ইরান যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগের জন্য ‘ট্রিলিয়ন ডলারের সুযোগ’ দিতে পারে।
প্রস্তাবনাটি ইরানের সংসদীয় কমিটিতে ইতিমধ্যে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় মুদ্রা রিয়াল থেকে চারটি শূন্য বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের এক প্রান্তে অবস্থিত তালেবান অনুমোদিত নারীদের মাদ্রাসা নাজি-এ-বসরায় বসে কথা বলছিল মেয়েটি। মুখ ঢাকা, কণ্ঠ জড়ানো ভয় আর সংশয়ে। সহপাঠী আরেক মেয়ে তাকে নিচু স্বরে চুপ করায়। স্মরণ করিয়ে দেয়, তালেবান শাসনের সমালোচনা করা কতটা বিপজ্জনক!
৫ ঘণ্টা আগেআন্দিজ পর্বতের প্রায় ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় বিস্তৃত ইকুয়েডরের মাকিজো দেল কাআস অঞ্চলটি একটি বিশেষ ধরনের পরিবেশ—যাকে বলা হয় প্যারামো। প্রাকৃতিক স্পঞ্জের মতো কাজ করে এই অঞ্চলটি। মেঘ থেকে টেনে আনে আর্দ্রতা, আর জল জোগায় ছয়টি বড় নদীকে।
৬ ঘণ্টা আগেট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালে পোস্টে লিখেছেন, ‘ভারত শুধু রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেলই কিনছে না, তারা সেই তেলের বড় অংশ খোলাবাজারে বিক্রি করে বড় লাভ করছে। ইউক্রেনে রুশ যুদ্ধ যন্ত্রের কারণে কত মানুষ মারা যাচ্ছে, তা নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
৭ ঘণ্টা আগে