যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে তিন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আজ শনিবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে দুজন এবং গাজা সিটিতে অন্য জিম্মিকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস।
ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন ইয়ারদেন বিবাস (৩৪), মার্কিন-ইসরায়েলি কিথ সিগেল (৬৫) ও ফরাসি-ইসরায়েলি অফার ক্যালদেরন (৫৩)।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুক্তি দেওয়া জিম্মিদের মধ্যে ইয়ারদেন বিবাস ও অফার ক্যালদেরনকে খান ইউনিসে এবং কিথ সিগেলকে গাজা সিটিতে মুক্তি দেওয়া হয়।
হামাস জানিয়েছে, তিন জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে শনিবারই ১৮৩ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল।
শনিবারের বন্দিবিনিময়ের সময় এবার কোনো বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি। তবে আগের বৃহস্পতিবারের হস্তান্তরের সময় বেশ কিছু বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল।
এদিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর এক বিবৃতির বরাতে আল জাজিরা বলছে, মুক্তি পাওয়া দুজন এরই মধ্যে ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। অন্যজনকে ইসরায়েলি বাহিনীর কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়। এর আগে তিন দফায় ১০ ইসরায়েলি ও ৫ থাই নাগরিককে মুক্তি দিয়েছে হামাস।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, প্রথম ছয় সপ্তাহের ধাপে হামাস ৩৩ জন নারী, শিশু, বৃদ্ধ, অসুস্থ ও আহত বন্দীকে মুক্তি দেবে; যেখানে প্রত্যেক বেসামরিক জিম্মির জন্য ইসরায়েল ৩০ জন বন্দী এবং প্রত্যেক সেনার বিপরীতে ৫০ বন্দীকে মুক্তি দেবে।
উল্লেখ্য, ৪ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ কার্যকর হওয়ার কথা। এই ধাপে অবশিষ্ট সব জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগারে থাকা আরও ফিলিস্তিনিদের ছেড়ে দেওয়া হবে। পাশাপাশি ইসরায়েলি সেনা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহার করে টেকসই শান্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে তিন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আজ শনিবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে দুজন এবং গাজা সিটিতে অন্য জিম্মিকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস।
ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন ইয়ারদেন বিবাস (৩৪), মার্কিন-ইসরায়েলি কিথ সিগেল (৬৫) ও ফরাসি-ইসরায়েলি অফার ক্যালদেরন (৫৩)।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুক্তি দেওয়া জিম্মিদের মধ্যে ইয়ারদেন বিবাস ও অফার ক্যালদেরনকে খান ইউনিসে এবং কিথ সিগেলকে গাজা সিটিতে মুক্তি দেওয়া হয়।
হামাস জানিয়েছে, তিন জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে শনিবারই ১৮৩ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল।
শনিবারের বন্দিবিনিময়ের সময় এবার কোনো বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি। তবে আগের বৃহস্পতিবারের হস্তান্তরের সময় বেশ কিছু বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল।
এদিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর এক বিবৃতির বরাতে আল জাজিরা বলছে, মুক্তি পাওয়া দুজন এরই মধ্যে ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। অন্যজনকে ইসরায়েলি বাহিনীর কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়। এর আগে তিন দফায় ১০ ইসরায়েলি ও ৫ থাই নাগরিককে মুক্তি দিয়েছে হামাস।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, প্রথম ছয় সপ্তাহের ধাপে হামাস ৩৩ জন নারী, শিশু, বৃদ্ধ, অসুস্থ ও আহত বন্দীকে মুক্তি দেবে; যেখানে প্রত্যেক বেসামরিক জিম্মির জন্য ইসরায়েল ৩০ জন বন্দী এবং প্রত্যেক সেনার বিপরীতে ৫০ বন্দীকে মুক্তি দেবে।
উল্লেখ্য, ৪ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ কার্যকর হওয়ার কথা। এই ধাপে অবশিষ্ট সব জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগারে থাকা আরও ফিলিস্তিনিদের ছেড়ে দেওয়া হবে। পাশাপাশি ইসরায়েলি সেনা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহার করে টেকসই শান্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
২০ মিনিট আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
২ ঘণ্টা আগে