হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলিদের পরিবারের সদস্যরা তেলআবিবে একটি রাস্তা অবরোধ করেছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সদর দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে তারা দাবি জানিয়েছে, বন্দীদের মুক্তি দেওয়া না হলে যেন গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হয় ইসরায়েল সরকার।
তেলআবিবে কিরিয়া সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থিত আইডিএফের সদর দপ্তর। এই সামরিক ঘাঁটির প্রধান ফটকের সামনে গতকাল শুক্রবার অবস্থান নেয় হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলিদের পরিবার। সেখানে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি দাবি জানান হয় যে, সকল বন্দীকে মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত গাজায় যেন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হয় ইসরায়েল। আর এ ব্যাপারে নেতানিয়াহু প্রকাশ্য ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্দীদের পরিবার আইডিএফ-এর সদর দপ্তরের সামনেই অবস্থান করার ঘোষণা দেয়।
অবরোধে তেলআবিব শহরের শাউল হামেলেচ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে দ্য টাইমস অব ইসরায়েল।
এর আগে, একটি সংবাদ সম্মেলনও আয়োজন করে তাঁরা। সেখানে বক্তব্য দেন ইসরায়েল সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি আহারন বারাক। হামাসের হামলায় নিহত এবং তাদের হাতে জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরাও সেখানে কথা বলেন। বন্দীদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণের ব্যাপারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
হামাসের সামরিক শাখা কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদা বলেছিলেন, তাদের হাতে বন্দীর সংখ্যা দুইশো থেকে আড়াইশো। এর মধ্যে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৫০ জন জিম্মি নিহত হয়েছে বলেও তিনি জানান।
অন্যদিকে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর তথ্য মতে, হামাসের হাতে মোট বন্দীর সংখ্যা ২৪০। এর মধ্যে সেনা সদস্য ছাড়াও রয়েছে বেসামরিক নাগরিক এবং কয়েকজন বিদেশি।
হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলিদের পরিবারের সদস্যরা তেলআবিবে একটি রাস্তা অবরোধ করেছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সদর দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে তারা দাবি জানিয়েছে, বন্দীদের মুক্তি দেওয়া না হলে যেন গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হয় ইসরায়েল সরকার।
তেলআবিবে কিরিয়া সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থিত আইডিএফের সদর দপ্তর। এই সামরিক ঘাঁটির প্রধান ফটকের সামনে গতকাল শুক্রবার অবস্থান নেয় হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলিদের পরিবার। সেখানে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি দাবি জানান হয় যে, সকল বন্দীকে মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত গাজায় যেন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হয় ইসরায়েল। আর এ ব্যাপারে নেতানিয়াহু প্রকাশ্য ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্দীদের পরিবার আইডিএফ-এর সদর দপ্তরের সামনেই অবস্থান করার ঘোষণা দেয়।
অবরোধে তেলআবিব শহরের শাউল হামেলেচ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে দ্য টাইমস অব ইসরায়েল।
এর আগে, একটি সংবাদ সম্মেলনও আয়োজন করে তাঁরা। সেখানে বক্তব্য দেন ইসরায়েল সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি আহারন বারাক। হামাসের হামলায় নিহত এবং তাদের হাতে জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরাও সেখানে কথা বলেন। বন্দীদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণের ব্যাপারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
হামাসের সামরিক শাখা কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদা বলেছিলেন, তাদের হাতে বন্দীর সংখ্যা দুইশো থেকে আড়াইশো। এর মধ্যে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৫০ জন জিম্মি নিহত হয়েছে বলেও তিনি জানান।
অন্যদিকে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর তথ্য মতে, হামাসের হাতে মোট বন্দীর সংখ্যা ২৪০। এর মধ্যে সেনা সদস্য ছাড়াও রয়েছে বেসামরিক নাগরিক এবং কয়েকজন বিদেশি।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে