এএফপি, আম্মান ও হুওয়ারা
চলতি বছরের শুরু থেকে বেড়ে চলা সহিংসতা কমাতে অবশেষে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। গত রোববার জর্ডানের রাজধানী আম্মানে ‘বিরল’ এক বৈঠকে এই প্রতিশ্রুতি দেন দুই পক্ষের প্রতিনিধিরা। আম্মানে এই বৈঠক চলাকালে পশ্চিম তীরে এক হামলায় দুই ইসরায়েলি নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
লোহিত সাগরে অবস্থিত রিসোর্ট আকাবাতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দুই পক্ষ ছাড়াও ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের প্রতিনিধিরা। বৈঠকের পর ইংরেজিতে একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। তাতে বলা হয়, বিস্তৃত ও খোলামেলা আলোচনার পর সহিংসতার মাত্রা কমানোর তাগিদ দিয়েছে ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
ইসরায়েলের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, সহযোগিতার জন্য একটি যৌথ নিরাপত্তা কমিশনের ক্ষেত্রে একমত হয়েছে দুই পক্ষ। এ ছাড়া ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের আওতায় থাকা এলাকায় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সম্মত হয়েছে তারা।
জর্ডানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আল-মালাকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দীর্ঘ সংঘাতের মধ্যে দুই পক্ষের এমন বৈঠক এই প্রথম হলো। এতে ছিল আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ।
এ বৈঠক যখন চলছিল, তখন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-জিভির এক বিবৃতিতে বলেন, ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসীদের হামলায় দুজন ইসরায়েলি বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলের এলাকা হুওয়ারায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। ১৯৬৭ সালে ছয় দিনের যুদ্ধে এলাকাটি দখলে নিয়েছিল ইসরায়েল।
ইসরায়েলের গণমাধ্যমগুলোতে বলা হচ্ছে, গত রোববারও ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এক ফিলিস্তিনি হত্যার পর এই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনার জেরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বাড়ি ও রাস্তায়। রাস্তায় একটি গাড়িকে লক্ষ্য করা হয়। এতে নিহত হন ইয়াগেল ইয়ানিভ (২০) ও হালেল ইয়ানিভ (২২)। তাঁরা দুজন সহোদর।
ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা বলছে, নাবলুসের কাছেই একটি গ্রামের বেশ কয়েকটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে ইসরায়েলিরা। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাতারা গ্রামে সামেহ আকটাস নামের ৩৭ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী কোনো মন্তব্য করেনি।
এর আগে সম্প্রতি নাবলুস শহরে অভিযান চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। ২০ বছরের মধ্যে এটি ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ। এই অভিযানের সময় ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়।
চলতি বছরের শুরু থেকে বেড়ে চলা সহিংসতা কমাতে অবশেষে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। গত রোববার জর্ডানের রাজধানী আম্মানে ‘বিরল’ এক বৈঠকে এই প্রতিশ্রুতি দেন দুই পক্ষের প্রতিনিধিরা। আম্মানে এই বৈঠক চলাকালে পশ্চিম তীরে এক হামলায় দুই ইসরায়েলি নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
লোহিত সাগরে অবস্থিত রিসোর্ট আকাবাতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দুই পক্ষ ছাড়াও ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের প্রতিনিধিরা। বৈঠকের পর ইংরেজিতে একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। তাতে বলা হয়, বিস্তৃত ও খোলামেলা আলোচনার পর সহিংসতার মাত্রা কমানোর তাগিদ দিয়েছে ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
ইসরায়েলের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, সহযোগিতার জন্য একটি যৌথ নিরাপত্তা কমিশনের ক্ষেত্রে একমত হয়েছে দুই পক্ষ। এ ছাড়া ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের আওতায় থাকা এলাকায় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সম্মত হয়েছে তারা।
জর্ডানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আল-মালাকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দীর্ঘ সংঘাতের মধ্যে দুই পক্ষের এমন বৈঠক এই প্রথম হলো। এতে ছিল আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ।
এ বৈঠক যখন চলছিল, তখন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-জিভির এক বিবৃতিতে বলেন, ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসীদের হামলায় দুজন ইসরায়েলি বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলের এলাকা হুওয়ারায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। ১৯৬৭ সালে ছয় দিনের যুদ্ধে এলাকাটি দখলে নিয়েছিল ইসরায়েল।
ইসরায়েলের গণমাধ্যমগুলোতে বলা হচ্ছে, গত রোববারও ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এক ফিলিস্তিনি হত্যার পর এই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনার জেরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বাড়ি ও রাস্তায়। রাস্তায় একটি গাড়িকে লক্ষ্য করা হয়। এতে নিহত হন ইয়াগেল ইয়ানিভ (২০) ও হালেল ইয়ানিভ (২২)। তাঁরা দুজন সহোদর।
ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা বলছে, নাবলুসের কাছেই একটি গ্রামের বেশ কয়েকটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে ইসরায়েলিরা। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাতারা গ্রামে সামেহ আকটাস নামের ৩৭ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী কোনো মন্তব্য করেনি।
এর আগে সম্প্রতি নাবলুস শহরে অভিযান চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। ২০ বছরের মধ্যে এটি ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ। এই অভিযানের সময় ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে