আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মাসখানেক আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তিনি নিজেকে ‘ব্যাপকভাবে’ ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণার সঙ্গে যুক্ত মনে করেন। তাঁর এই বক্তব্যের পর অনেকের মনে প্রশ্ন জেগে ওঠে যে, নেতানিয়াহু আসলে বৃহত্তর ইসরায়েল বলতে কোন কোন দেশ বা অঞ্চলকে বোঝাচ্ছেন।
নেতানিয়াহুর ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’-সংক্রান্ত মন্তব্যের পরে অনেক আরব দেশ নিন্দা জানিয়েছে। দেশগুলো নেতানিয়াহুর মন্তব্যকে তাদের ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হিসেবে দেখেছে। ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণাটিকে নানাভাবে ব্যাখ্যা করা হয়। তবে এ ধারণা মূলত দীর্ঘ সময় ধরে চরম জাতীয়তাবাদী ইসরায়েলি তথা জায়নবাদীদের মধ্যে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এই ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ প্রায়শই এমন এক ভিশন হিসেবে উপস্থাপন করা হয়, যেখানে ভূখণ্ড সম্প্রসারণের মাধ্যমে ফিলিস্তিন, লেবানন ও জর্ডানকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। পাশাপাশি সিরিয়া, ইরাক, মিসর ও সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অংশও ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করা হবে।
তবে সংকীর্ণ অর্থে ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় যেসব ভূখণ্ড দখল করেছিল, সেগুলো বোঝাতেও এই শব্দবন্ধ ব্যবহৃত হয়। সে সময় ইসরায়েল ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড, সিরিয়ার গোলান মালভূমি ও মিসরের সিনাই উপদ্বীপ দখল করেছিল।
যদিও নেতানিয়াহুর এই মন্তব্য সাম্প্রতিক ও ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণাটি নতুন নয় এবং স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িতও নয়, তারপরও কিছু মানুষের কাছে গাজায় চলমান ইসরায়েলি গণহত্যা ও ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের আলোকে ক্রমবর্ধমানভাবে প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে।
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণাটির জনক রাজনৈতিক জায়নবাদের জনক থিওডর হার্জল। তিনি তাঁর ডায়েরিতে লিখেছিলেন যে ইহুদি রাষ্ট্র ‘মিসরের প্রবাহ (নীলনদ) থেকে (ইরাকের ইউফ্রেটিস (ফোরাত নদী) পর্যন্ত’ বিস্তৃত হওয়া উচিত। এই বাক্যাংশ হিব্রু বাইবেল বা তানাখের আদিপুস্তকের জেনেসিস অংশ থেকে নেওয়া হয়েছে। যেখানে আল্লাহ ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরদের ‘মিসরের প্রবাহ থেকে ইউফ্রেটিস পর্যন্ত’ বিশাল ভূমি দিয়েছেন।
কিছু ইসরায়েলি আবার ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ বলতে তুলনামূলক কম বিস্তৃত একটি এলাকাকে বোঝেন। এ বিষয়ে ইহুদি ধর্মগ্রন্থ বুক অব ডিউটেরোনমি বা দ্বিতীয় আইন বইয়ে উল্লেখ রয়েছে। যেখানে আল্লাহ মুসাকে (আ.) নির্দেশ দেন, ফিলিস্তিন, লেবানন, মিসর, জর্ডান ও সিরিয়ার অংশ দখল করতে। আবার অনেকে শামুয়েলের কিতাব থেকে উদাহরণ টানেন। যেখানে রাজা শৌল ও দাউদের অধীনে দখল করা ভূখণ্ডের বর্ণনা আছে, যার মধ্যে ফিলিস্তিন, লেবানন এবং জর্ডান ও সিরিয়ার কিছু অংশ রয়েছে।
ইহুদিদের অনেকে এ ধারণাকে কেবল রাজনৈতিক ধারণা মনে করেন না, বরং তাঁদের কাছে এটি এক ঐশ্বরিক আদেশ পূরণ এবং তাঁরা যা নিজেদের জন্য অধিকারভুক্ত মনে করেন, সেই ভূমি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা।
১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশটির সীমান্ত অস্থির ছিল। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় ইসরায়েল গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীর, সিরিয়ার গোলান মালভূমি এবং মিসরের সিনাই উপদ্বীপ দখল করে। এটি ইসরায়েলের ভূখণ্ড সম্প্রসারণের প্রথম বড় সামরিক প্রচেষ্টা ছিল। পরে সিনাই মিসরের কাছে ফেরত দেওয়া হয় শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে আর গোলান হাইটস আনুষ্ঠানিকভাবে সংযুক্ত করা হয়।
এ যুদ্ধের পর ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণা নতুনভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, বিশেষ করে ধর্মীয় জায়োনিস্টদের মধ্যে। ২০ শতকের শেষদিকে এই শব্দবন্ধকে কিছু ইসরায়েলি ইতিহাস ও ধর্মীয় লক্ষ্য পূরণের প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৭ সালে ‘মুভমেন্ট ফর গ্রেটার ইসরায়েল’ নামের রাজনৈতিক দলের জন্ম হয়, যা ১৯৭০-এর দশকের শেষপর্যন্ত সক্রিয় ছিল। এটি দখল করা ভূখণ্ড রক্ষা এবং ইহুদি নাগরিকদের বসতি স্থাপনের পক্ষে কাজ করত।
বর্তমান ইসরায়েলি সরকার ২০২২ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ উল্লেখ আরও সাধারণ হয়ে গেছে। গত বছর অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ইসরায়েলের সীমান্ত সম্প্রসারণের পক্ষে বক্তব্য দেন, যেখানে তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ইসরায়েলের অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেন।
স্মতরিচ বলেছিলেন যে, ইসরায়েল ক্রমশ সব ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড এবং জর্ডান, লেবানন, মিসর, সিরিয়া, ইরাক ও সৌদি আরবের কিছু অংশ অন্তর্ভুক্ত করবে। ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণার উল্লেখ করে ধর্মীয় সূত্র টেনে তিনি বলেন, লিখিত আছে যে, জেরুজালেমের ভবিষ্যৎ হলো দামেস্ক পর্যন্ত প্রসারিত হওয়া।
স্মতরিচ ২০২৩ সালে প্যারিসে ইসরায়েলে ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির কর্মীর স্মরণসভায়ও একই ধরনের ধারণা তুলে ধরেছিলেন। জর্ডানসহ ইসরায়েলের মানচিত্রের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি জনগণ নামে কোনো কিছু নেই। অন্য মন্ত্রী ও এমপিরাও গাজায় ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল করার পক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র: মিডল ইস্ট আই
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মাসখানেক আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তিনি নিজেকে ‘ব্যাপকভাবে’ ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণার সঙ্গে যুক্ত মনে করেন। তাঁর এই বক্তব্যের পর অনেকের মনে প্রশ্ন জেগে ওঠে যে, নেতানিয়াহু আসলে বৃহত্তর ইসরায়েল বলতে কোন কোন দেশ বা অঞ্চলকে বোঝাচ্ছেন।
নেতানিয়াহুর ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’-সংক্রান্ত মন্তব্যের পরে অনেক আরব দেশ নিন্দা জানিয়েছে। দেশগুলো নেতানিয়াহুর মন্তব্যকে তাদের ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হিসেবে দেখেছে। ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণাটিকে নানাভাবে ব্যাখ্যা করা হয়। তবে এ ধারণা মূলত দীর্ঘ সময় ধরে চরম জাতীয়তাবাদী ইসরায়েলি তথা জায়নবাদীদের মধ্যে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এই ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ প্রায়শই এমন এক ভিশন হিসেবে উপস্থাপন করা হয়, যেখানে ভূখণ্ড সম্প্রসারণের মাধ্যমে ফিলিস্তিন, লেবানন ও জর্ডানকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। পাশাপাশি সিরিয়া, ইরাক, মিসর ও সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অংশও ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করা হবে।
তবে সংকীর্ণ অর্থে ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় যেসব ভূখণ্ড দখল করেছিল, সেগুলো বোঝাতেও এই শব্দবন্ধ ব্যবহৃত হয়। সে সময় ইসরায়েল ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড, সিরিয়ার গোলান মালভূমি ও মিসরের সিনাই উপদ্বীপ দখল করেছিল।
যদিও নেতানিয়াহুর এই মন্তব্য সাম্প্রতিক ও ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণাটি নতুন নয় এবং স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িতও নয়, তারপরও কিছু মানুষের কাছে গাজায় চলমান ইসরায়েলি গণহত্যা ও ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের আলোকে ক্রমবর্ধমানভাবে প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে।
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণাটির জনক রাজনৈতিক জায়নবাদের জনক থিওডর হার্জল। তিনি তাঁর ডায়েরিতে লিখেছিলেন যে ইহুদি রাষ্ট্র ‘মিসরের প্রবাহ (নীলনদ) থেকে (ইরাকের ইউফ্রেটিস (ফোরাত নদী) পর্যন্ত’ বিস্তৃত হওয়া উচিত। এই বাক্যাংশ হিব্রু বাইবেল বা তানাখের আদিপুস্তকের জেনেসিস অংশ থেকে নেওয়া হয়েছে। যেখানে আল্লাহ ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরদের ‘মিসরের প্রবাহ থেকে ইউফ্রেটিস পর্যন্ত’ বিশাল ভূমি দিয়েছেন।
কিছু ইসরায়েলি আবার ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ বলতে তুলনামূলক কম বিস্তৃত একটি এলাকাকে বোঝেন। এ বিষয়ে ইহুদি ধর্মগ্রন্থ বুক অব ডিউটেরোনমি বা দ্বিতীয় আইন বইয়ে উল্লেখ রয়েছে। যেখানে আল্লাহ মুসাকে (আ.) নির্দেশ দেন, ফিলিস্তিন, লেবানন, মিসর, জর্ডান ও সিরিয়ার অংশ দখল করতে। আবার অনেকে শামুয়েলের কিতাব থেকে উদাহরণ টানেন। যেখানে রাজা শৌল ও দাউদের অধীনে দখল করা ভূখণ্ডের বর্ণনা আছে, যার মধ্যে ফিলিস্তিন, লেবানন এবং জর্ডান ও সিরিয়ার কিছু অংশ রয়েছে।
ইহুদিদের অনেকে এ ধারণাকে কেবল রাজনৈতিক ধারণা মনে করেন না, বরং তাঁদের কাছে এটি এক ঐশ্বরিক আদেশ পূরণ এবং তাঁরা যা নিজেদের জন্য অধিকারভুক্ত মনে করেন, সেই ভূমি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা।
১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশটির সীমান্ত অস্থির ছিল। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় ইসরায়েল গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীর, সিরিয়ার গোলান মালভূমি এবং মিসরের সিনাই উপদ্বীপ দখল করে। এটি ইসরায়েলের ভূখণ্ড সম্প্রসারণের প্রথম বড় সামরিক প্রচেষ্টা ছিল। পরে সিনাই মিসরের কাছে ফেরত দেওয়া হয় শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে আর গোলান হাইটস আনুষ্ঠানিকভাবে সংযুক্ত করা হয়।
এ যুদ্ধের পর ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণা নতুনভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, বিশেষ করে ধর্মীয় জায়োনিস্টদের মধ্যে। ২০ শতকের শেষদিকে এই শব্দবন্ধকে কিছু ইসরায়েলি ইতিহাস ও ধর্মীয় লক্ষ্য পূরণের প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৭ সালে ‘মুভমেন্ট ফর গ্রেটার ইসরায়েল’ নামের রাজনৈতিক দলের জন্ম হয়, যা ১৯৭০-এর দশকের শেষপর্যন্ত সক্রিয় ছিল। এটি দখল করা ভূখণ্ড রক্ষা এবং ইহুদি নাগরিকদের বসতি স্থাপনের পক্ষে কাজ করত।
বর্তমান ইসরায়েলি সরকার ২০২২ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ উল্লেখ আরও সাধারণ হয়ে গেছে। গত বছর অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ইসরায়েলের সীমান্ত সম্প্রসারণের পক্ষে বক্তব্য দেন, যেখানে তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ইসরায়েলের অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেন।
স্মতরিচ বলেছিলেন যে, ইসরায়েল ক্রমশ সব ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড এবং জর্ডান, লেবানন, মিসর, সিরিয়া, ইরাক ও সৌদি আরবের কিছু অংশ অন্তর্ভুক্ত করবে। ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণার উল্লেখ করে ধর্মীয় সূত্র টেনে তিনি বলেন, লিখিত আছে যে, জেরুজালেমের ভবিষ্যৎ হলো দামেস্ক পর্যন্ত প্রসারিত হওয়া।
স্মতরিচ ২০২৩ সালে প্যারিসে ইসরায়েলে ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির কর্মীর স্মরণসভায়ও একই ধরনের ধারণা তুলে ধরেছিলেন। জর্ডানসহ ইসরায়েলের মানচিত্রের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি জনগণ নামে কোনো কিছু নেই। অন্য মন্ত্রী ও এমপিরাও গাজায় ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল করার পক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র: মিডল ইস্ট আই
নেপালের জেনারেশন জেড তথা জেন-জি তরুণেরা আজ সোমবার সকাল থেকে দুর্নীতি আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারের বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছে। তরুণদের এই আন্দোলনে ইতিমধ্যে সমর্থন জানিয়েছেন খ্যাতনামা শিল্পী ও বিনোদন জগতের তারকারা।
১২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় ডিসকাউন্ট স্টোর ‘টার্গেট’-এ চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন এক ভারতীয় নারী। যদিও ঘটনাটি চলতি বছর শুরুর দিকের। তবে, এত দিন পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিও। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘটনাটি চলতি বছর ১৫ জানুয়ারির।
১ ঘণ্টা আগেনেপালে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে সরব হয়েছে জেন-জি প্রজন্ম। তারা দেশটির পার্লামেন্ট প্রাঙ্গনে প্রবেশ করার পর তাদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষ হয়। এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতীয় পণ্যের ওপর জরুরি শুল্ক আরোপ করায় দেশটির সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। আর এই টানাপোড়েন দূর করতে ওয়াশিংটনে লবিং ফার্ম নিয়োগ দিয়েছে ভারত। সেই লবিং ফার্মের শীর্ষ ব্যক্তি সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে