ইসরায়েলের অব্যাহত বোমা হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। টানা হামলার কারণে ঘর-বাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন অনেক মানুষ। এ ছাড়া অনেকে জীবন বাঁচাতে আশ্রয় নিয়েছেন আশ্রয়কেন্দ্রে। সেখানেও নেই পানি, বিদ্যুৎ ও খাবার।
এমন পরিস্থিতিতে গাজায় জাতিসংঘের খাদ্যগুদামে ঢুকে পড়ে সেখান থেকে আটা-ময়দার মতো অতি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে গেছেন নিরুপায় ফিলিস্তিনিরা। গাজায় কাজ করা জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর বরাত দিয়ে বিবিসি এ সংবাদ জানিয়েছে।
গাজার বাসিন্দা আবদুল রহমান আল-কিলানি আজ সোমবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘আমাদের কাছে কোনো আটা নেই, পানি নেই, টয়লেট নেই, কোনো সাহায্যও নেই। আমাদের বাড়িঘর ভেঙে ফেলা হয়েছে। আমাদের দুঃখ কষ্ট কেউ দেখেনা। বিশ্বের শক্তিধরেরা আমাদের বিরুদ্ধে। আমাদের সাহায্য খুবই জরুরি, চরম অবস্থা সৃষ্টি না হলে আমরা এমনটি করতাম না।’
ইউএনআরডব্লিউএ জোর দিয়ে বলেছে, মানুষ হতাশায় বেপরোয়া হয়ে যাচ্ছেন। আর এসব হতাশা ও যুদ্ধের কারণে গাজায় যে কোনো সময় আইনের শাসনে ধস নামতে পারে।
এ ব্যাপারে সংস্থাটির পরিচালক থমাস হোয়াইট গতকাল রোববার বলেছেন, ‘তিন সপ্তাহের যুদ্ধ এবং গাজায় কঠোর অবরোধের পর— এটি খুবই উদ্বেগের যে গাজায় আইনের শাসন ভেঙে পড়া শুরু করেছে। মানুষ ভীত ও হতাশ।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘ইন্টারনেট ও মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় মানুষের মধ্যে চিন্তা ও ভয় আরও বেড়েছে। গাজাবাসী মনে করছে তারা নিজেদের পরিবার ও বহিঃবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন।’
গাজায় ইসরায়েল হামলা চালানো শুরুর পর মিসরের রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়ে কিছু ত্রাণ প্রবেশ করেছে। যেগুলো দেইর আল-বালাহর একটি গুদামে রাখা হয়েছিল। ওই গুদামেও অনেক মানুষ প্রবেশ করে জোরপূর্বক ত্রাণ নিয়ে গেছেন বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ইউএনআরডব্লিউএ।
ইসরায়েলের অব্যাহত বোমা হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। টানা হামলার কারণে ঘর-বাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন অনেক মানুষ। এ ছাড়া অনেকে জীবন বাঁচাতে আশ্রয় নিয়েছেন আশ্রয়কেন্দ্রে। সেখানেও নেই পানি, বিদ্যুৎ ও খাবার।
এমন পরিস্থিতিতে গাজায় জাতিসংঘের খাদ্যগুদামে ঢুকে পড়ে সেখান থেকে আটা-ময়দার মতো অতি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে গেছেন নিরুপায় ফিলিস্তিনিরা। গাজায় কাজ করা জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর বরাত দিয়ে বিবিসি এ সংবাদ জানিয়েছে।
গাজার বাসিন্দা আবদুল রহমান আল-কিলানি আজ সোমবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘আমাদের কাছে কোনো আটা নেই, পানি নেই, টয়লেট নেই, কোনো সাহায্যও নেই। আমাদের বাড়িঘর ভেঙে ফেলা হয়েছে। আমাদের দুঃখ কষ্ট কেউ দেখেনা। বিশ্বের শক্তিধরেরা আমাদের বিরুদ্ধে। আমাদের সাহায্য খুবই জরুরি, চরম অবস্থা সৃষ্টি না হলে আমরা এমনটি করতাম না।’
ইউএনআরডব্লিউএ জোর দিয়ে বলেছে, মানুষ হতাশায় বেপরোয়া হয়ে যাচ্ছেন। আর এসব হতাশা ও যুদ্ধের কারণে গাজায় যে কোনো সময় আইনের শাসনে ধস নামতে পারে।
এ ব্যাপারে সংস্থাটির পরিচালক থমাস হোয়াইট গতকাল রোববার বলেছেন, ‘তিন সপ্তাহের যুদ্ধ এবং গাজায় কঠোর অবরোধের পর— এটি খুবই উদ্বেগের যে গাজায় আইনের শাসন ভেঙে পড়া শুরু করেছে। মানুষ ভীত ও হতাশ।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘ইন্টারনেট ও মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় মানুষের মধ্যে চিন্তা ও ভয় আরও বেড়েছে। গাজাবাসী মনে করছে তারা নিজেদের পরিবার ও বহিঃবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন।’
গাজায় ইসরায়েল হামলা চালানো শুরুর পর মিসরের রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়ে কিছু ত্রাণ প্রবেশ করেছে। যেগুলো দেইর আল-বালাহর একটি গুদামে রাখা হয়েছিল। ওই গুদামেও অনেক মানুষ প্রবেশ করে জোরপূর্বক ত্রাণ নিয়ে গেছেন বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ইউএনআরডব্লিউএ।
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ ঘণ্টা আগে