সৌদি আরবের সঙ্গে সামরিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা সম্প্রসারণ করতে ইরান প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা আশতিয়ানি। গত মঙ্গলবার তিনি এ কথা বলেন। ইরানের আধা সরকারি বার্তা সংস্থা মেহরের বরাতে খবরটি দিয়েছে তাসনিম নিউজ এজেন্সি।
ইরানের রাজধানী তেহরানে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ বিন সৌদ আল-আঞ্জির সঙ্গে বৈঠকের সময় সামরিক, নিরাপত্তা, গোয়েন্দা ও প্রযুক্তিসহ দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সহায়তায় আসতে পারে এমন ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী আশতিয়ানি। তিনি আস্থা প্রকাশ করেন যে, এ ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে দুই দেশই উপকৃত হবে এবং এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতাকে উন্নত করবে।
আশতিয়ানি বলেন, আঞ্চলিক দেশগুলোর স্বার্থ এবং অভিন্ন চ্যালেঞ্জ রয়েছে। শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও নিরাপত্তার বিষয়ে দেশগুলোর বোঝাপড়া থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, আঞ্চলিক ও প্রতিবেশী দেশগুলোকে এই অঞ্চলের সম্মিলিত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্ব পালন করা উচিত। সেই লক্ষ্যে সৌদি আরব এবং এই অঞ্চলের অন্যান্য আরব রাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা আলোচনার জন্য ইরানের পূর্ণ প্রস্তুতি ব্যক্ত করেছেন তিনি।
ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিনিদের নির্বিচার হত্যার নিন্দা করেছেন আশতিয়ানি। গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধের জন্য মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে আরও চূড়ান্ত এবং সমন্বিত পদক্ষেপ ও অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সৌদি রাষ্ট্রদূত তাঁর পক্ষ থেকে প্রতিরক্ষা ও কারিগরিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, সৌদি আরব এবং ইরান দুটি বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ। প্রতিনিধিদল পাঠানো এবং দুই রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠকের মাধ্যমে তাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
২০২৩ সালের মার্চে সৌদি আরব ও ইরান কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার এবং তাদের দূতাবাস ও মিশন পুনরায় চালু করার জন্য বেইজিংয়ে একটি যুগান্তকারী চুক্তিতে পৌঁছেছিল। গত বছরের এপ্রিলে দুই দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে অবিলম্বে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরায় চালুর ঘোষণা দেয়।
ইরানে সৌদি কূটনৈতিক মিশনে হামলার প্রতিক্রিয়ায় সৌদি আরব ২০১৬ সালের শুরুর দিকে ইরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। সৌদি আরব একজন শিয়া ধর্মগুরুর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর এই হামলা চালানো হয়।
সৌদি আরবের সঙ্গে সামরিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা সম্প্রসারণ করতে ইরান প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা আশতিয়ানি। গত মঙ্গলবার তিনি এ কথা বলেন। ইরানের আধা সরকারি বার্তা সংস্থা মেহরের বরাতে খবরটি দিয়েছে তাসনিম নিউজ এজেন্সি।
ইরানের রাজধানী তেহরানে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ বিন সৌদ আল-আঞ্জির সঙ্গে বৈঠকের সময় সামরিক, নিরাপত্তা, গোয়েন্দা ও প্রযুক্তিসহ দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সহায়তায় আসতে পারে এমন ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী আশতিয়ানি। তিনি আস্থা প্রকাশ করেন যে, এ ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে দুই দেশই উপকৃত হবে এবং এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতাকে উন্নত করবে।
আশতিয়ানি বলেন, আঞ্চলিক দেশগুলোর স্বার্থ এবং অভিন্ন চ্যালেঞ্জ রয়েছে। শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও নিরাপত্তার বিষয়ে দেশগুলোর বোঝাপড়া থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, আঞ্চলিক ও প্রতিবেশী দেশগুলোকে এই অঞ্চলের সম্মিলিত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্ব পালন করা উচিত। সেই লক্ষ্যে সৌদি আরব এবং এই অঞ্চলের অন্যান্য আরব রাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা আলোচনার জন্য ইরানের পূর্ণ প্রস্তুতি ব্যক্ত করেছেন তিনি।
ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিনিদের নির্বিচার হত্যার নিন্দা করেছেন আশতিয়ানি। গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধের জন্য মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে আরও চূড়ান্ত এবং সমন্বিত পদক্ষেপ ও অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সৌদি রাষ্ট্রদূত তাঁর পক্ষ থেকে প্রতিরক্ষা ও কারিগরিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, সৌদি আরব এবং ইরান দুটি বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ। প্রতিনিধিদল পাঠানো এবং দুই রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠকের মাধ্যমে তাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
২০২৩ সালের মার্চে সৌদি আরব ও ইরান কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার এবং তাদের দূতাবাস ও মিশন পুনরায় চালু করার জন্য বেইজিংয়ে একটি যুগান্তকারী চুক্তিতে পৌঁছেছিল। গত বছরের এপ্রিলে দুই দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে অবিলম্বে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরায় চালুর ঘোষণা দেয়।
ইরানে সৌদি কূটনৈতিক মিশনে হামলার প্রতিক্রিয়ায় সৌদি আরব ২০১৬ সালের শুরুর দিকে ইরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। সৌদি আরব একজন শিয়া ধর্মগুরুর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর এই হামলা চালানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৪ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১৮ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে