ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের পদাতিক সেনারা স্থল অভিযান শুরু করার সব প্রস্তুতি নিয়ে বসে আছে। কিন্তু ইসরায়েলের রাজনৈতিক নেতাদের সবুজ সংকেত না পাওয়ায় এই অভিযান এখনো শুরু হয়নি। অনেকেই মনে করেন, গাজায় প্রবেশ করলে ইসরায়েলি বাহিনী বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। এমনকি তারা পরাজিতও হতে পারে।
এবার এ ধরনের আশঙ্কার কথা জানাল ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) সাবেক প্রধান ডেভিড পেত্রাউস। তিনি মনে করেন, ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় প্রবেশ করলে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ অনেক দীর্ঘায়িত হতে পারে। এমনকি এই যুদ্ধ বছরের পর বছর চলতে পারে। সেই অর্থে বিষয়টি ইসরায়েলের অনুকূলে না থাকার সম্ভাবনাও আছে।
এ ক্ষেত্রে ইসরায়েলি বাহিনীর কী পরিণতি হতে পারে, সেই বিষয়ে ধারণা দিতে যুক্তরাষ্ট্রের অতীত এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা মনে করিয়ে দিলেন পেত্রাউস। তাঁর মতে, গাজায় প্রবেশ করলে সোমালিয়ার মোগাদিসু শহরে মার্কিন বাহিনীর যে পরিণতি হয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনীরও সেই পরিণতি হতে পারে।
জানা যায়, ১৯৯৩ সালে সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুতে তিনটি আমেরিকান ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করেছিল স্থানীয় যোদ্ধারা। পরে হেলিকপ্টারের বেঁচে যাওয়া সেনারা তাদের সঙ্গে এক তুমুল লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়। এই ঘটনা নিয়ে ‘ব্ল্যাক হক ডাউন’ নামে একটি সিনেমাও নির্মিত হয়েছে হলিউডে।
পেত্রাউসের মতে, গাজা শহরেও হামাস যোদ্ধারা বাড়তি সুবিধা পেতে পারে। সেখানে ইসরায়েলি সেনাদের জন্য নানা ধরনের ফাঁদ পেতে রাখা ছাড়াও আত্মঘাতী বোমা হামলা চালাতে পারে হামাস। নানা ধরনের বিস্ফোরণ এবং অতর্কিত হামলায় ইসরায়েলি সেনারা বিপদগ্রস্ত হতে পারে।
গাজা শহরের মাটির নিচে হামাস যোদ্ধাদের প্রায় ৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্ক রয়েছে বলে দাবি করা হয়। ইসরায়েল কর্তৃপক্ষের ধারণা, এই সুড়ঙ্গের মধ্যেই আত্মগোপন করে আছে হামাস যোদ্ধা ও তাদের শীর্ষ নেতারা। এ ছাড়া হামাসের দ্বারা অপহৃত ইসরায়েলিদেরও এই সুড়ঙ্গের ভেতর রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ অবস্থায় সম্ভাব্য পরিণতি ও আশঙ্কার কথা বিবেচনা করেই হয়তো স্থল অভিযানের অনুমোদন দিতে দেরি করছে ইসরায়েল সরকার। পাশাপাশি এ ধরনের অভিযান নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে বিরোধিতারও সম্মুখীন হচ্ছে ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের পদাতিক সেনারা স্থল অভিযান শুরু করার সব প্রস্তুতি নিয়ে বসে আছে। কিন্তু ইসরায়েলের রাজনৈতিক নেতাদের সবুজ সংকেত না পাওয়ায় এই অভিযান এখনো শুরু হয়নি। অনেকেই মনে করেন, গাজায় প্রবেশ করলে ইসরায়েলি বাহিনী বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। এমনকি তারা পরাজিতও হতে পারে।
এবার এ ধরনের আশঙ্কার কথা জানাল ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) সাবেক প্রধান ডেভিড পেত্রাউস। তিনি মনে করেন, ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় প্রবেশ করলে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ অনেক দীর্ঘায়িত হতে পারে। এমনকি এই যুদ্ধ বছরের পর বছর চলতে পারে। সেই অর্থে বিষয়টি ইসরায়েলের অনুকূলে না থাকার সম্ভাবনাও আছে।
এ ক্ষেত্রে ইসরায়েলি বাহিনীর কী পরিণতি হতে পারে, সেই বিষয়ে ধারণা দিতে যুক্তরাষ্ট্রের অতীত এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা মনে করিয়ে দিলেন পেত্রাউস। তাঁর মতে, গাজায় প্রবেশ করলে সোমালিয়ার মোগাদিসু শহরে মার্কিন বাহিনীর যে পরিণতি হয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনীরও সেই পরিণতি হতে পারে।
জানা যায়, ১৯৯৩ সালে সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুতে তিনটি আমেরিকান ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করেছিল স্থানীয় যোদ্ধারা। পরে হেলিকপ্টারের বেঁচে যাওয়া সেনারা তাদের সঙ্গে এক তুমুল লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়। এই ঘটনা নিয়ে ‘ব্ল্যাক হক ডাউন’ নামে একটি সিনেমাও নির্মিত হয়েছে হলিউডে।
পেত্রাউসের মতে, গাজা শহরেও হামাস যোদ্ধারা বাড়তি সুবিধা পেতে পারে। সেখানে ইসরায়েলি সেনাদের জন্য নানা ধরনের ফাঁদ পেতে রাখা ছাড়াও আত্মঘাতী বোমা হামলা চালাতে পারে হামাস। নানা ধরনের বিস্ফোরণ এবং অতর্কিত হামলায় ইসরায়েলি সেনারা বিপদগ্রস্ত হতে পারে।
গাজা শহরের মাটির নিচে হামাস যোদ্ধাদের প্রায় ৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্ক রয়েছে বলে দাবি করা হয়। ইসরায়েল কর্তৃপক্ষের ধারণা, এই সুড়ঙ্গের মধ্যেই আত্মগোপন করে আছে হামাস যোদ্ধা ও তাদের শীর্ষ নেতারা। এ ছাড়া হামাসের দ্বারা অপহৃত ইসরায়েলিদেরও এই সুড়ঙ্গের ভেতর রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ অবস্থায় সম্ভাব্য পরিণতি ও আশঙ্কার কথা বিবেচনা করেই হয়তো স্থল অভিযানের অনুমোদন দিতে দেরি করছে ইসরায়েল সরকার। পাশাপাশি এ ধরনের অভিযান নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে বিরোধিতারও সম্মুখীন হচ্ছে ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ।
যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পাল্টা জবাবে ইসরায়েলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে। হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান—এই যুদ্ধের শেষ তাদের হাতে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে চলছে টানটান বৈঠক, আর ইরানি পত্রিকায় ঘৃণা ঝরে পড়ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে।
৯ মিনিট আগেদীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেলেন। নবান্ন সূত্র জানা গেছে, এর আগে দুই বাংলাদেশি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান ও মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষাৎ চাইলেও তা সম্ভব হয়নি।
৩৫ মিনিট আগেতেহরানের কুখ্যাত এভিন কারাগারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলার ঘটনা নতুন উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ইরানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এই হামলায় কারাগারের প্রহরী টাওয়ার, প্রশাসনিক বিভাগ ও আদালত কক্ষ লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
৩৬ মিনিট আগেইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সাঈদ খতিবজাদে বলেছেন, যত দিন প্রয়োজন, তত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে প্রস্তুত ইরান। ইসরায়েলের অবৈধ আগ্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইরান এ যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগে