অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুগুলো মধ্যে ইরানের বেশ কয়েকটি পারমাণবিক স্থাপনাও ছিল। কিন্তু সেসব হামলা খুব সামান্যই ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার ক্ষতি করতে পেরেছে। আর এই ব্যর্থতা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংসের সম্ভাব্যতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে। ব্রিটিশ থিংক ট্যাংক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের (রুসি) মার্চ মাসের এক প্রতিবেদন বলছে, এটা সহজ হবে না।
রুসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংসের জন্য উল্লেখযোগ্য সামরিক শক্তি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা প্রয়োজন হবে। এমনকি এই যৌথ উদ্যোগের পক্ষেও ইরানের মূল পারমাণবিক জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলোতে প্রবেশ করা কঠিন হতে পারে, কারণ সেগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে মাটির অনেক গভীরে তৈরি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে যে, এই চ্যালেঞ্জগুলো এবং এমন আগ্রাসী হামলার মাধ্যমে সংঘাত বৃদ্ধির ঝুঁকি বিবেচনা করে এটি ‘শেষ অবলম্বন’ হিসেবে থাকা উচিত। ইসরায়েলের হামলায় নাতাঞ্জের প্রধান পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রটি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে, তবে ইসরায়েলি অস্ত্রশস্ত্র মাটির নিচে থাকা স্থাপনাটিতে কতটা পৌঁছাতে পেরেছে তা অজানা।
নাতাঞ্জের ভূগর্ভস্থ সমৃদ্ধকরণ সরঞ্জামের সঠিক গভীরতা জানা যায়নি, তবে কিছু অনুমান অনুযায়ী এটি ৮ মিটার (২৬ ফুট) গভীরে অবস্থিত। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসরায়েলের বোমাগুলো মাটির গঠন এবং কতটা শক্ত কংক্রিট নিচে আছে তার ওপর নির্ভর করে প্রায় ৬ মিটার পর্যন্ত ভেদ করতে পারে।
ইরানের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র—ফোরদো প্ল্যান্ট—আরও গভীরে বলে ধারণা করা হয়। এর গভীরতাও অজানা, তবে অনুমান অনুযায়ী ফোরদোর স্থাপনাগুলো ৮০ থেকে ৯০ মিটার (২৬২ থেকে ২৯৫ ফুট) গভীরে অবস্থিত। প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের জিবিইউ-৫৭ ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর বোমাও এত গভীরে পৌঁছাতে পারবে না। এই বোমার অনুপ্রবেশের সক্ষমতা মাত্র ৬০ মিটার।
তা ছাড়া, জিবিইউ-৫৭ শুধুমাত্র মার্কিন বিমানবাহিনীর বি-২ স্টিলথ বোমারু বিমান দিয়েই নিক্ষেপ করা যায়, যা ইসরায়েলের নেই। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে বোমা দিলে এই যুদ্ধবিমানও দিতে হবে। কিন্তু তারপরও আশঙ্কা থেকে যাবে যে, হামলা কার্যকর হবে কি না।
প্রতিবেদন বলছে, সবচেয়ে বড় বোমার হামলার পরও ইরান তার স্থাপনাগুলোকে রক্ষা করার অন্যান্য উপায় রেখেছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি ভূগর্ভস্থ স্থাপনা যেখানে লম্বা সরু টানেল দিয়ে সংযুক্ত কক্ষ, একাধিক পুরু বিস্ফোরণরোধী দরজা এবং একাধিক বাহ্যিক প্রবেশ ও বাহির হওয়ার পথ রয়েছে। ফলে এ ধরনের স্থাপনা সম্পূর্ণ ধ্বংস নিশ্চিত করা কঠিন হবে।
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুগুলো মধ্যে ইরানের বেশ কয়েকটি পারমাণবিক স্থাপনাও ছিল। কিন্তু সেসব হামলা খুব সামান্যই ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার ক্ষতি করতে পেরেছে। আর এই ব্যর্থতা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংসের সম্ভাব্যতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে। ব্রিটিশ থিংক ট্যাংক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের (রুসি) মার্চ মাসের এক প্রতিবেদন বলছে, এটা সহজ হবে না।
রুসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংসের জন্য উল্লেখযোগ্য সামরিক শক্তি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা প্রয়োজন হবে। এমনকি এই যৌথ উদ্যোগের পক্ষেও ইরানের মূল পারমাণবিক জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলোতে প্রবেশ করা কঠিন হতে পারে, কারণ সেগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে মাটির অনেক গভীরে তৈরি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে যে, এই চ্যালেঞ্জগুলো এবং এমন আগ্রাসী হামলার মাধ্যমে সংঘাত বৃদ্ধির ঝুঁকি বিবেচনা করে এটি ‘শেষ অবলম্বন’ হিসেবে থাকা উচিত। ইসরায়েলের হামলায় নাতাঞ্জের প্রধান পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রটি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে, তবে ইসরায়েলি অস্ত্রশস্ত্র মাটির নিচে থাকা স্থাপনাটিতে কতটা পৌঁছাতে পেরেছে তা অজানা।
নাতাঞ্জের ভূগর্ভস্থ সমৃদ্ধকরণ সরঞ্জামের সঠিক গভীরতা জানা যায়নি, তবে কিছু অনুমান অনুযায়ী এটি ৮ মিটার (২৬ ফুট) গভীরে অবস্থিত। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসরায়েলের বোমাগুলো মাটির গঠন এবং কতটা শক্ত কংক্রিট নিচে আছে তার ওপর নির্ভর করে প্রায় ৬ মিটার পর্যন্ত ভেদ করতে পারে।
ইরানের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র—ফোরদো প্ল্যান্ট—আরও গভীরে বলে ধারণা করা হয়। এর গভীরতাও অজানা, তবে অনুমান অনুযায়ী ফোরদোর স্থাপনাগুলো ৮০ থেকে ৯০ মিটার (২৬২ থেকে ২৯৫ ফুট) গভীরে অবস্থিত। প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের জিবিইউ-৫৭ ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর বোমাও এত গভীরে পৌঁছাতে পারবে না। এই বোমার অনুপ্রবেশের সক্ষমতা মাত্র ৬০ মিটার।
তা ছাড়া, জিবিইউ-৫৭ শুধুমাত্র মার্কিন বিমানবাহিনীর বি-২ স্টিলথ বোমারু বিমান দিয়েই নিক্ষেপ করা যায়, যা ইসরায়েলের নেই। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে বোমা দিলে এই যুদ্ধবিমানও দিতে হবে। কিন্তু তারপরও আশঙ্কা থেকে যাবে যে, হামলা কার্যকর হবে কি না।
প্রতিবেদন বলছে, সবচেয়ে বড় বোমার হামলার পরও ইরান তার স্থাপনাগুলোকে রক্ষা করার অন্যান্য উপায় রেখেছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি ভূগর্ভস্থ স্থাপনা যেখানে লম্বা সরু টানেল দিয়ে সংযুক্ত কক্ষ, একাধিক পুরু বিস্ফোরণরোধী দরজা এবং একাধিক বাহ্যিক প্রবেশ ও বাহির হওয়ার পথ রয়েছে। ফলে এ ধরনের স্থাপনা সম্পূর্ণ ধ্বংস নিশ্চিত করা কঠিন হবে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৫ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৫ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৫ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৬ ঘণ্টা আগে