ইরাকে নিনেভেহ প্রদেশের হামদানিয়া জেলায় বিয়ের আসরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বর-কনে দুজনেই বেঁচে আছে বলে জানিয়েছে তাঁদের আত্মীয়রা। আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের পর প্রাণে বেঁচে গেলেও মানসিকভাবে দুজনই বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছেন।
ইরাকের গণমাধ্যম চ্যানেল ওয়ানের কাছে বর-কনের বেঁচে থাকার তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাঁদের আত্মীয়রা। এক আত্মীয় বলেন, ‘আমরা অলৌকিকভাবে সেখান থেকে বের হতে পেরেছি। ভয়াবহ এ দুর্ঘটনা থেকে যারা বেঁচে গেছেন তাদের মধ্যে বর ও কনে রয়েছেন। আমি তাদের সঙ্গেই ছিলাম, তাদের মানসিক অবস্থা খুবই খারাপ। আহত কয়েকজনকে আমি হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছি। হাসপাতালে আমি যা দেখেছি তা বর্ণনা করা কঠিন। অনেকেই পুড়ে মৃত্যুবরণ করেছে।’
বিয়ের অনুষ্ঠানটি হচ্ছিল একটি বদ্ধ হলরুমে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার ঠিক আগ মুহূর্তে ‘স্লো ড্যান্স’ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বর-কনে। সেই স্লো ড্যান্সের আগে কেউ একজন আগুন দিয়ে কিছু একটি জ্বালান। এর পরপরই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে বলে জানিয়েছেন এক নারী। আগুনে দগ্ধ হয়ে তিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
অগ্নিকাণ্ডে বর-কনে বেঁচে আছেন কিনা তা নিয়ে গণমাধ্যমগুলোতে পরস্পরবিরোধী খবর প্রকাশিত হয়েছে। আজ বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রাদেশিক স্বাস্থ্য বিভাগের উপপ্রধান আহমেদ দুবারদানি জানান, এ অগ্নিকাণ্ডে নবদম্পতি প্রাণ হারিয়েছেন। তবে, আল জাজিরার প্রতিবেদক মাহমুদ আবদেলওয়াহেদ জানিয়েছেন, আহত হলেও বেঁচে আছেন নবদম্পতি।
এই আগুনে অন্তত ১১৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫০ জন। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিয়ের আনন্দ আয়োজনে আতশবাজি ফোটানো হচ্ছিল। আতশবাজি থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আজ ইরাকের বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিয়ের এই আয়োজনে হাজারখানেক অতিথি ছিলেন।
ইরাকে নিনেভেহ প্রদেশের হামদানিয়া জেলায় বিয়ের আসরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বর-কনে দুজনেই বেঁচে আছে বলে জানিয়েছে তাঁদের আত্মীয়রা। আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের পর প্রাণে বেঁচে গেলেও মানসিকভাবে দুজনই বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছেন।
ইরাকের গণমাধ্যম চ্যানেল ওয়ানের কাছে বর-কনের বেঁচে থাকার তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাঁদের আত্মীয়রা। এক আত্মীয় বলেন, ‘আমরা অলৌকিকভাবে সেখান থেকে বের হতে পেরেছি। ভয়াবহ এ দুর্ঘটনা থেকে যারা বেঁচে গেছেন তাদের মধ্যে বর ও কনে রয়েছেন। আমি তাদের সঙ্গেই ছিলাম, তাদের মানসিক অবস্থা খুবই খারাপ। আহত কয়েকজনকে আমি হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছি। হাসপাতালে আমি যা দেখেছি তা বর্ণনা করা কঠিন। অনেকেই পুড়ে মৃত্যুবরণ করেছে।’
বিয়ের অনুষ্ঠানটি হচ্ছিল একটি বদ্ধ হলরুমে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার ঠিক আগ মুহূর্তে ‘স্লো ড্যান্স’ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বর-কনে। সেই স্লো ড্যান্সের আগে কেউ একজন আগুন দিয়ে কিছু একটি জ্বালান। এর পরপরই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে বলে জানিয়েছেন এক নারী। আগুনে দগ্ধ হয়ে তিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
অগ্নিকাণ্ডে বর-কনে বেঁচে আছেন কিনা তা নিয়ে গণমাধ্যমগুলোতে পরস্পরবিরোধী খবর প্রকাশিত হয়েছে। আজ বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রাদেশিক স্বাস্থ্য বিভাগের উপপ্রধান আহমেদ দুবারদানি জানান, এ অগ্নিকাণ্ডে নবদম্পতি প্রাণ হারিয়েছেন। তবে, আল জাজিরার প্রতিবেদক মাহমুদ আবদেলওয়াহেদ জানিয়েছেন, আহত হলেও বেঁচে আছেন নবদম্পতি।
এই আগুনে অন্তত ১১৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫০ জন। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিয়ের আনন্দ আয়োজনে আতশবাজি ফোটানো হচ্ছিল। আতশবাজি থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আজ ইরাকের বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিয়ের এই আয়োজনে হাজারখানেক অতিথি ছিলেন।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে