অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) মোট নিয়মিত সদস্যের সবাইকেই গাজায় মোতায়েন করেছে নেতানিয়াহু প্রশাসন। আজ রোববার, এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল। গাজা উপত্যকায় বর্ধিত স্থল অভিযানের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আইডিএফের সব সাঁজোয়া ব্রিগেড এখন গাজায় অবস্থান করছে। যার মধ্যে রয়েছে ট্যাংক, সাঁজোয়া যানসহ অন্যান্য ভারী সামরিক যান। গাজায় মোতায়েনকৃত বাহিনীর মধ্যে রয়েছে গোলানি, প্যারাট্রুপার, গিভাতি, কমান্ডো, কফির, নাহাল,৭ ম, ১৮৮ তম ও ৪০১ তম ব্রিগেড। সঙ্গে রয়েছে রিজার্ভ ইউনিটগুলোও।
এর আগে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী জানায়, গাজায় তারা পাঁচটি সামরিক ডিভিশন চালাচ্ছে, যার অর্থ হলো ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে। ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের কড়া হুঁশিয়ারি—হামাস যদি জিম্মি বিনিময়ের চুক্তিতে না আসে, তাহলে আরও জোরালো হবে আইডিএফের অভিযান।
একে তো আগের চেয়ে কয়েকগুণ তীব্র হয়েছে ইসরায়েলি অভিযানের মাত্রা, তার ওপর অনাহার আরও জটিল করে তুলেছে পরিস্থিতি। এ ছাড়া, যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশ করতে না দেওয়ায় কার্যত অচল হয়ে পড়েছে গাজার হাসপাতালগুলোও। ঠিকমতো উদ্ধারকাজও চালাতে পারছে না স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো।
গাজার সিভিল ডিফেন্সের সরবরাহ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ আল-মুগাইর বলেছেন, ইসরায়েলি সেনাদের হামলার মুখে প্রতিদিন কাজ করে যাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়ছে। তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি জরুরি ফোনকলের সাড়া দিয়েছি—এর মধ্যে বেশির ভাগই আহত বা নিহত ফিলিস্তিনিকে উদ্ধার সংক্রান্ত। আমাদের দলের সদস্যরা শুধু শারীরিকভাবে ক্লান্ত নয়, মানসিকভাবেও ভেঙে পড়ছে। ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত ২৫ শতাংশের বেশি সদস্য মারা গেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইসরায়েলি অবরোধের কারণে উদ্ধারকাজের জন্য জরুরি সরঞ্জাম উপত্যকায় ঢুকতে পারছে না। যে কারণে, কোদাল, হাতুড়ি কিংবা খালি হাতেই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থাকা মানুষদের উদ্ধার করতে হচ্ছে। আমাদের কাছে কোনো ভারী যন্ত্রপাতি নেই।’
আল-মুগাইরের দেওয়া তথ্যমতে, উদ্ধার করা সম্ভব না হওয়ায় ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থেকে মারা গেছেন ৯ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার থেকে শনিবার দুপুর পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭৯ জনের মরদেহ হাসপাতালে পৌঁছেছে। আজ রোববারও ব্যাপক হামলা হচ্ছে উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে। সবশেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত আজ উপত্যকায় ৯ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে, যার মধ্যে রয়েছেন এক সাংবাদিকও। তবে, হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা কয়েকগুণ বেশি বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রতিরোধে আইডিএফের সেনা নিহতদের খবরও পাওয়া যাচ্ছে। টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় রাতে গুরুতর আহত হয়েছে আইডিএফের এক সেনা। তিনি নাহাল ব্রিগেডের ৯৩১ তম ব্যাটালিয়নে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) মোট নিয়মিত সদস্যের সবাইকেই গাজায় মোতায়েন করেছে নেতানিয়াহু প্রশাসন। আজ রোববার, এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল। গাজা উপত্যকায় বর্ধিত স্থল অভিযানের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আইডিএফের সব সাঁজোয়া ব্রিগেড এখন গাজায় অবস্থান করছে। যার মধ্যে রয়েছে ট্যাংক, সাঁজোয়া যানসহ অন্যান্য ভারী সামরিক যান। গাজায় মোতায়েনকৃত বাহিনীর মধ্যে রয়েছে গোলানি, প্যারাট্রুপার, গিভাতি, কমান্ডো, কফির, নাহাল,৭ ম, ১৮৮ তম ও ৪০১ তম ব্রিগেড। সঙ্গে রয়েছে রিজার্ভ ইউনিটগুলোও।
এর আগে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী জানায়, গাজায় তারা পাঁচটি সামরিক ডিভিশন চালাচ্ছে, যার অর্থ হলো ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে। ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের কড়া হুঁশিয়ারি—হামাস যদি জিম্মি বিনিময়ের চুক্তিতে না আসে, তাহলে আরও জোরালো হবে আইডিএফের অভিযান।
একে তো আগের চেয়ে কয়েকগুণ তীব্র হয়েছে ইসরায়েলি অভিযানের মাত্রা, তার ওপর অনাহার আরও জটিল করে তুলেছে পরিস্থিতি। এ ছাড়া, যথেষ্ট পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশ করতে না দেওয়ায় কার্যত অচল হয়ে পড়েছে গাজার হাসপাতালগুলোও। ঠিকমতো উদ্ধারকাজও চালাতে পারছে না স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো।
গাজার সিভিল ডিফেন্সের সরবরাহ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ আল-মুগাইর বলেছেন, ইসরায়েলি সেনাদের হামলার মুখে প্রতিদিন কাজ করে যাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়ছে। তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি জরুরি ফোনকলের সাড়া দিয়েছি—এর মধ্যে বেশির ভাগই আহত বা নিহত ফিলিস্তিনিকে উদ্ধার সংক্রান্ত। আমাদের দলের সদস্যরা শুধু শারীরিকভাবে ক্লান্ত নয়, মানসিকভাবেও ভেঙে পড়ছে। ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত ২৫ শতাংশের বেশি সদস্য মারা গেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইসরায়েলি অবরোধের কারণে উদ্ধারকাজের জন্য জরুরি সরঞ্জাম উপত্যকায় ঢুকতে পারছে না। যে কারণে, কোদাল, হাতুড়ি কিংবা খালি হাতেই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থাকা মানুষদের উদ্ধার করতে হচ্ছে। আমাদের কাছে কোনো ভারী যন্ত্রপাতি নেই।’
আল-মুগাইরের দেওয়া তথ্যমতে, উদ্ধার করা সম্ভব না হওয়ায় ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থেকে মারা গেছেন ৯ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার থেকে শনিবার দুপুর পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭৯ জনের মরদেহ হাসপাতালে পৌঁছেছে। আজ রোববারও ব্যাপক হামলা হচ্ছে উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে। সবশেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত আজ উপত্যকায় ৯ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে, যার মধ্যে রয়েছেন এক সাংবাদিকও। তবে, হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা কয়েকগুণ বেশি বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রতিরোধে আইডিএফের সেনা নিহতদের খবরও পাওয়া যাচ্ছে। টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় রাতে গুরুতর আহত হয়েছে আইডিএফের এক সেনা। তিনি নাহাল ব্রিগেডের ৯৩১ তম ব্যাটালিয়নে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
গাঁজার অবাধ ব্যবহারে লাগাম টানতে নতুন উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে থাইল্যান্ডের সরকার। তিন বছর আগে গাঁজা বৈধ করার পর এবার এ বিষয়ে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘোষণা দিলেন দেশটির জনস্বাস্থ্যমন্ত্রী সোমসাক থেপসুতি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় এখন স্টারবাকসের কাপেও রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। দেশজুড়ে স্টারবাকসের যেকোনো শাখায় গিয়ে আপনি চাইলে ‘লিঁ জে-মিউং’ বা ‘কিম মুন-সু’ নাম দিয়ে কফি অর্ডার করতে পারবেন না—কারণ এটি এখন নিষিদ্ধ। দেশটির আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে স্টারবাকস ঘোষণা দিয়েছে, তারা নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে ছয় প্রেসিডেন্ট
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভসহ অন্য শহরগুলোতে রাশিয়া এক রাতে ৩৬৭টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এটিই এখন পর্যন্ত চলমান যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বিমান হামলা। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এতে অন্তত ১২ জন নিহত এবং কয়েক ডজন মানুষ আহত হয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা দেশগুলোতে আইভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ বেশ প্রচলিত। তাই স্পার্ম ডোনেশন বা শুক্রাণু দান করাও হয়ে উঠেছে সাধারণ ঘটনা। এবার বিশেষ এই পদ্ধতিতে সন্তান জন্মদানই কাল হলো ৬৭ পরিবারের। শুক্রাণু দাতার শরীরে বিরল জিনগত সমস্যার কারণে ক্যানসারের ঝুঁকিতে রয়েছে ৬৭ শিশু।
৫ ঘণ্টা আগে