অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব চলমান হত্যাযজ্ঞ এবং দুর্ভিক্ষ অব্যাহত রাখারই একটা মডেল বলেই মনে করছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাসের রাজনৈতিক শাখার সদস্য বাসেম নাঈম বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ওয়াশিংটনের খসড়ায় ফিলিস্তিনি স্বার্থ সম্পূর্ণ উপেক্ষিত। তিনি বলেন, ‘আমাদের জনগণের প্রধান দাবি—যুদ্ধ বন্ধের বিষয়েই কোনো নিশ্চয়তা নেই প্রস্তাবটিতে। তবু জাতীয় দায়িত্ববোধ থেকে হামাস নেতারা প্রস্তাবটি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যালোচনা করছে।’
নতুন প্রস্তাবের পূর্ণ বিবরণ এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তবে হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা সামি আবু জুহরি রয়টার্সকে জানিয়েছেন, প্রস্তাবটিতে ইসরায়েলের আক্রমণ থামানো, গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার এবং অবরুদ্ধ উপত্যকায় অবাধ মানবিক সহায়তা প্রবেশের বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত নেই। আর এগুলোই হামাসের মূল দাবি।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এই প্রস্তাবে ইসরায়েল রাজি কি না সেবিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, হামাসের কাছে যারা এখনো জিম্মি রয়েছেন তাঁদের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত উইটকফের প্রস্তাব অনুযায়ী সাময়িক যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে প্রস্তুত তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার, হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, ইসরায়েল এই যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে। এরপরই প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য হামাসের কাছে পাঠানো হয়েছে।
যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে নেতানিয়াহুর এত দ্রুত রাজি হয়ে যাওয়াকে সন্দেহের চোখে দেখছেন অনেক বিশ্লেষক। ইসরায়েলি বিশ্লেষক হারেৎজ পত্রিকার কলামিস্ট আকিভা এলদার বলেন, ‘২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যতবার যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে, ইসরায়েল কখনোই যুদ্ধবিরতিতে আগে রাজি হয়নি। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ইসরায়েলের আগে রাজি হয়ে যাওয়ার ঘটনা বিরল। সম্ভব নেতানিয়াহু বিশ্ববাসীকে বোঝাতে চাচ্ছেন তিনি যুদ্ধ বন্ধ করতেই চান। হামাসই প্রধান বাধা। হামাস-ইসরায়েলের মধ্যে কেউ যদি খল হয়ে থাকে তাহলে তা হামাসই।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানো সম্ভব না হওয়ার জন্য ইসরায়েল হামাসকে দোষ দিয়েছে—এমন নজির তো বিরল নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব চলমান হত্যাযজ্ঞ এবং দুর্ভিক্ষ অব্যাহত রাখারই একটা মডেল বলেই মনে করছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাসের রাজনৈতিক শাখার সদস্য বাসেম নাঈম বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ওয়াশিংটনের খসড়ায় ফিলিস্তিনি স্বার্থ সম্পূর্ণ উপেক্ষিত। তিনি বলেন, ‘আমাদের জনগণের প্রধান দাবি—যুদ্ধ বন্ধের বিষয়েই কোনো নিশ্চয়তা নেই প্রস্তাবটিতে। তবু জাতীয় দায়িত্ববোধ থেকে হামাস নেতারা প্রস্তাবটি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যালোচনা করছে।’
নতুন প্রস্তাবের পূর্ণ বিবরণ এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তবে হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা সামি আবু জুহরি রয়টার্সকে জানিয়েছেন, প্রস্তাবটিতে ইসরায়েলের আক্রমণ থামানো, গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার এবং অবরুদ্ধ উপত্যকায় অবাধ মানবিক সহায়তা প্রবেশের বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত নেই। আর এগুলোই হামাসের মূল দাবি।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এই প্রস্তাবে ইসরায়েল রাজি কি না সেবিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, হামাসের কাছে যারা এখনো জিম্মি রয়েছেন তাঁদের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত উইটকফের প্রস্তাব অনুযায়ী সাময়িক যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে প্রস্তুত তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার, হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, ইসরায়েল এই যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে। এরপরই প্রস্তাবটি পর্যালোচনার জন্য হামাসের কাছে পাঠানো হয়েছে।
যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে নেতানিয়াহুর এত দ্রুত রাজি হয়ে যাওয়াকে সন্দেহের চোখে দেখছেন অনেক বিশ্লেষক। ইসরায়েলি বিশ্লেষক হারেৎজ পত্রিকার কলামিস্ট আকিভা এলদার বলেন, ‘২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যতবার যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে, ইসরায়েল কখনোই যুদ্ধবিরতিতে আগে রাজি হয়নি। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ইসরায়েলের আগে রাজি হয়ে যাওয়ার ঘটনা বিরল। সম্ভব নেতানিয়াহু বিশ্ববাসীকে বোঝাতে চাচ্ছেন তিনি যুদ্ধ বন্ধ করতেই চান। হামাসই প্রধান বাধা। হামাস-ইসরায়েলের মধ্যে কেউ যদি খল হয়ে থাকে তাহলে তা হামাসই।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানো সম্ভব না হওয়ার জন্য ইসরায়েল হামাসকে দোষ দিয়েছে—এমন নজির তো বিরল নয়।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৫ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে