গাজায় ইসরায়েলি হামলায় হামাসের কাছে থাকা সাত ইসরায়েলি জিম্মির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার হামাস তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করেছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামলা চালান হামাসের সদস্যরা। সেদিন হামাসের হামলায় ইসরায়েলের অন্তত ১ হাজার ১৬০ জন নাগরিক নিহত হয়। সেদিন হামাস দেশটি থেকে ২৪০ জন ইসরায়েলি ও বিভিন্ন দেশের নাগরিককে জিম্মি করে আনে। সে ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় সেদিনই গাজায় সর্বাত্মক হামলা শুরু করে ইসরায়েল। সেই হামলায় এখন পর্যন্ত ৩০ হাজার ২ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে ৭১ হাজারের বেশি।
হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিগত কয়েক সপ্তাহে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাইয়ের পর আমরা নিশ্চিত হয়েছি যে, জায়নবাদীদের (ইহুদি জাতীয়তাবাদী ইসরায়েলি বাহিনী) হামলায় গাজায় আমাদের কয়েকজন যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। সেই সঙ্গে শত্রুপক্ষের সাত জিম্মির মৃত্যু হয়েছে।’
নিহত সাতজনের মধ্যে তিনজনের পরিচয় প্রকাশ করেছে হামাস। তাঁরা তিনজনই বৃদ্ধ। হামাসের টেলিগ্রাম চ্যানেলে বলা হয়েছে, নিহত ওই বৃদ্ধ তিনজন হলেন—চাইম গেরশন পেরি (৭৯), জোরাম আইতাক মেতজগার (৮০) এবং আমিরাম ইসরায়েল কুপার (৮৫)। গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, তারা পরে নিহত বাকি চারজনের নাম প্রকাশ করবে। উল্লেখ্য, এই তিন বৃদ্ধকেই গাজা সীমান্তবর্তী কিব্বুৎজ থেকে জিম্মি করেছিল হামাস।
হামাসের গতকালের বিবৃতির আগে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে ৩১ জিম্মির মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ছয়জন ইসরায়েলি সেনা। তবে সর্বশেষ বিবৃতিতে হামাস বলেছে, মারা যাওয়া জিম্মির সংখ্যা ৭০ ছাড়াতে পারে।
গত নভেম্বরে সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করেছিল ইসরায়েল ও হামাস। ওই সময় যুদ্ধবিরতির শর্ত মেনে ১০৫ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগারে থাকা বেশ কিছু ফিলিস্তিনি মুক্তি পান। এখন গাজায় নতুন করে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে মিসর, কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতাকারীরা।
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় হামাসের কাছে থাকা সাত ইসরায়েলি জিম্মির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার হামাস তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করেছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামলা চালান হামাসের সদস্যরা। সেদিন হামাসের হামলায় ইসরায়েলের অন্তত ১ হাজার ১৬০ জন নাগরিক নিহত হয়। সেদিন হামাস দেশটি থেকে ২৪০ জন ইসরায়েলি ও বিভিন্ন দেশের নাগরিককে জিম্মি করে আনে। সে ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় সেদিনই গাজায় সর্বাত্মক হামলা শুরু করে ইসরায়েল। সেই হামলায় এখন পর্যন্ত ৩০ হাজার ২ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে ৭১ হাজারের বেশি।
হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিগত কয়েক সপ্তাহে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাইয়ের পর আমরা নিশ্চিত হয়েছি যে, জায়নবাদীদের (ইহুদি জাতীয়তাবাদী ইসরায়েলি বাহিনী) হামলায় গাজায় আমাদের কয়েকজন যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। সেই সঙ্গে শত্রুপক্ষের সাত জিম্মির মৃত্যু হয়েছে।’
নিহত সাতজনের মধ্যে তিনজনের পরিচয় প্রকাশ করেছে হামাস। তাঁরা তিনজনই বৃদ্ধ। হামাসের টেলিগ্রাম চ্যানেলে বলা হয়েছে, নিহত ওই বৃদ্ধ তিনজন হলেন—চাইম গেরশন পেরি (৭৯), জোরাম আইতাক মেতজগার (৮০) এবং আমিরাম ইসরায়েল কুপার (৮৫)। গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, তারা পরে নিহত বাকি চারজনের নাম প্রকাশ করবে। উল্লেখ্য, এই তিন বৃদ্ধকেই গাজা সীমান্তবর্তী কিব্বুৎজ থেকে জিম্মি করেছিল হামাস।
হামাসের গতকালের বিবৃতির আগে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে ৩১ জিম্মির মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ছয়জন ইসরায়েলি সেনা। তবে সর্বশেষ বিবৃতিতে হামাস বলেছে, মারা যাওয়া জিম্মির সংখ্যা ৭০ ছাড়াতে পারে।
গত নভেম্বরে সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করেছিল ইসরায়েল ও হামাস। ওই সময় যুদ্ধবিরতির শর্ত মেনে ১০৫ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগারে থাকা বেশ কিছু ফিলিস্তিনি মুক্তি পান। এখন গাজায় নতুন করে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে মিসর, কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতাকারীরা।
পাকিস্তান সরকার ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কনস্টেবল পূর্ণম কুমার শ’কে ফিরিয়ে দিয়েছে। গত ২৩ এপ্রিল বিএসএফের এই জওয়ান সীমান্ত পার হয়ে পাকিস্তানে চলে গেলে দেশটি নিরাপত্তাবাহিনীর হাতে আটক হন। সেই হিসাবে আজ বুধবার দীর্ঘ ২১ দিন পর তাঁকে ফেরত দেওয়া হলো।
৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য তিনি মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রশংসা করেন। এরপরই তিনি যুবরাজকে এক ব্যতিক্রমী প্রশ্ন করেন। রিয়াদের বিশ্ব ব্যবসায়িক নেতাদের
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের মে মাসে মুজিকার ক্যানসার ধরা পড়ে। মুজিকার স্ত্রী লুসিয়া তোপোলানস্কি বেঁচে আছেন। গেরিলা যোদ্ধা থাকার সময় লুসিয়ার সঙ্গে মুজিকার পরিচয়। এই দম্পতির কোনো সন্তান নেই। মৃত্যুর আগে তিনি সেই খামারে, তাঁর পোষা কুকুরের পাশে সমাহিত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে গেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবের সঙ্গে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) একটি কৌশলগত অর্থনৈতিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের অস্ত্র চুক্তি।
১৩ ঘণ্টা আগে