ভিশন-২০৩০-এর বাস্তবায়ন এবং বিপুল উন্নয়নকাজের অগ্রগতির জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে দক্ষ ও স্বল্পমেয়াদি শ্রমিকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে একটি নতুন অস্থায়ী কাজের ভিসা চালু করেছে সৌদি আরব। পাশাপাশি ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে শ্রমিকের যোগ্যতার বিষয়টিও স্পষ্ট করা হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ‘এমইপি’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অতীতে দেশটিতে কাজ করতে আগ্রহী শ্রমিকদের জন্য একটি ‘ওয়ার্ক ভিজিট ভিসা’ প্রদান করা হতো। তবে সেই ভিসার সুযোগগুলো শুধু প্রযুক্তিগত এবং নির্দিষ্ট ভূমিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। এ ক্ষেত্রে নতুন অস্থায়ী কাজের ভিসায় বহুমুখী পেশাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সহজ করা হয়েছে এর আবেদন প্রক্রিয়াকেও।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি ভিসা নিয়ে কাজ করেন—এমন একজন বিশেষজ্ঞ নতুন অস্থায়ী কাজের ভিসাকে দেশটির সরকার এবং সেখানে কাজ করতে যাওয়া মানুষের জন্য গেম চেঞ্জার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
যেভাবে এই ভিসা পেতে হবে
বলা হচ্ছে, বিদেশি কর্মীদের জন্য সৌদি আরবের ওয়ার্ক ভিজিট ভিসা পদ্ধতির তুলনায় অস্থায়ী কাজের ভিসা পাওয়া আরও সহজ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সৌদি নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান স্বল্পমেয়াদি কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় একজন কর্মীর জন্য ভিসার স্পনসরশিপ গ্রহণ করবে। এ ছাড়া স্পনসরকারী ওই প্রতিষ্ঠানটিকে সৌদি বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত বা সৌদি আরবেরই প্রতিষ্ঠান হতে হবে। সৌদি আরবে এই প্রতিষ্ঠানের একক মালিকানাধীন কোনো কোম্পানি কিংবা কোনো কোম্পানির একটি শাখা অথবা স্বতন্ত্র আইনি পরিচয়সহ নিজের মালিকানাধীন একটি স্বাধীন কোম্পানি থাকতে হবে।
নতুন ভিসা পদ্ধতিতে কোনো কর্মী তাঁর কাজের জন্য সরাসরি আবেদন করতে পারবেন না। কারণ, স্পনসরকারী কোম্পানিই তাঁর ভিসা সরবরাহ করবে।
প্রাথমিকভাবে এই ভিসা দিয়ে এক বছরের জন্য কাজের বৈধতা থাকবে। তবে স্পনসরকারী প্রতিষ্ঠান এই ভিসার মেয়াদ বছরে ৯০ দিন পর্যন্ত বাড়াতে পারবে।
অস্থায়ী কাজের সুবিধা
এই ভিসার প্রধান সুবিধাটি হলো—এটি সহজেই এবং খুব দ্রুত পাওয়া যাবে। এ ছাড়া সৌদি আরবে চলমান বড় প্রকল্পগুলোতে কাজ করার জন্য একসঙ্গে বিপুলসংখ্যক কর্মীর জন্য দরজা খুলে যাবে।
স্পনসরকারী সৌদি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের শ্রমশক্তিকে বিশেষজ্ঞদের দ্বারা অভ্যন্তরীণভাবে আগের চেয়ে অনেক দ্রুত পদ্ধতিতে সহায়তা করতে পারবে।
আরেকটি বিষয় হলো—এই ব্যবস্থায় একজন শ্রমিক চুক্তির সময়সীমা বাড়ানোর আগে নতুন আরেকটি কাজ খুঁজে বের করার সুযোগ পাবেন।
ভিশন-২০৩০-এর বাস্তবায়ন এবং বিপুল উন্নয়নকাজের অগ্রগতির জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে দক্ষ ও স্বল্পমেয়াদি শ্রমিকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে একটি নতুন অস্থায়ী কাজের ভিসা চালু করেছে সৌদি আরব। পাশাপাশি ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে শ্রমিকের যোগ্যতার বিষয়টিও স্পষ্ট করা হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ‘এমইপি’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অতীতে দেশটিতে কাজ করতে আগ্রহী শ্রমিকদের জন্য একটি ‘ওয়ার্ক ভিজিট ভিসা’ প্রদান করা হতো। তবে সেই ভিসার সুযোগগুলো শুধু প্রযুক্তিগত এবং নির্দিষ্ট ভূমিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। এ ক্ষেত্রে নতুন অস্থায়ী কাজের ভিসায় বহুমুখী পেশাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সহজ করা হয়েছে এর আবেদন প্রক্রিয়াকেও।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি ভিসা নিয়ে কাজ করেন—এমন একজন বিশেষজ্ঞ নতুন অস্থায়ী কাজের ভিসাকে দেশটির সরকার এবং সেখানে কাজ করতে যাওয়া মানুষের জন্য গেম চেঞ্জার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
যেভাবে এই ভিসা পেতে হবে
বলা হচ্ছে, বিদেশি কর্মীদের জন্য সৌদি আরবের ওয়ার্ক ভিজিট ভিসা পদ্ধতির তুলনায় অস্থায়ী কাজের ভিসা পাওয়া আরও সহজ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সৌদি নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান স্বল্পমেয়াদি কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় একজন কর্মীর জন্য ভিসার স্পনসরশিপ গ্রহণ করবে। এ ছাড়া স্পনসরকারী ওই প্রতিষ্ঠানটিকে সৌদি বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত বা সৌদি আরবেরই প্রতিষ্ঠান হতে হবে। সৌদি আরবে এই প্রতিষ্ঠানের একক মালিকানাধীন কোনো কোম্পানি কিংবা কোনো কোম্পানির একটি শাখা অথবা স্বতন্ত্র আইনি পরিচয়সহ নিজের মালিকানাধীন একটি স্বাধীন কোম্পানি থাকতে হবে।
নতুন ভিসা পদ্ধতিতে কোনো কর্মী তাঁর কাজের জন্য সরাসরি আবেদন করতে পারবেন না। কারণ, স্পনসরকারী কোম্পানিই তাঁর ভিসা সরবরাহ করবে।
প্রাথমিকভাবে এই ভিসা দিয়ে এক বছরের জন্য কাজের বৈধতা থাকবে। তবে স্পনসরকারী প্রতিষ্ঠান এই ভিসার মেয়াদ বছরে ৯০ দিন পর্যন্ত বাড়াতে পারবে।
অস্থায়ী কাজের সুবিধা
এই ভিসার প্রধান সুবিধাটি হলো—এটি সহজেই এবং খুব দ্রুত পাওয়া যাবে। এ ছাড়া সৌদি আরবে চলমান বড় প্রকল্পগুলোতে কাজ করার জন্য একসঙ্গে বিপুলসংখ্যক কর্মীর জন্য দরজা খুলে যাবে।
স্পনসরকারী সৌদি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের শ্রমশক্তিকে বিশেষজ্ঞদের দ্বারা অভ্যন্তরীণভাবে আগের চেয়ে অনেক দ্রুত পদ্ধতিতে সহায়তা করতে পারবে।
আরেকটি বিষয় হলো—এই ব্যবস্থায় একজন শ্রমিক চুক্তির সময়সীমা বাড়ানোর আগে নতুন আরেকটি কাজ খুঁজে বের করার সুযোগ পাবেন।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে