শ্রমিক নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন নীতিমালা প্রস্তাব করেছে সৌদি আরব সরকার। শ্রম বাজারকে আরও আকর্ষণীয় ও প্রতিযোগিতামূলক করতে এই উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়। প্রস্তাবের ওপর জনসাধারণের মতামত আহ্বান করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বড় মানবসম্পদ প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১০ বছরের লাইসেন্স পেতে ১ কোটি সৌদি রিয়ালের একটি ব্যাংক গ্যারান্টি প্রদান এবং ১০ কোটি রিয়ালের পরিশোধিত মূলধন থাকতে হবে।
মাঝারি আকারের প্রতিষ্ঠানের জন্য পাঁচ বছরের লাইসেন্স পেতে ৫০ লাখ সৌদি রিয়ালের একটি ব্যাংক গ্যারান্টি প্রদান এবং ৫ কোটি রিয়ালের পরিশোধিত মূলধন থাকা আবশ্যক। ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে ২০ লাখ সৌদি রিয়ালের ব্যাংক গ্যারান্টি প্রদান এবং ৫০ লাখ রিয়ালের পরিশোধিত মূলধন বজায় রাখতে হবে। নিয়োগ প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই তিন ক্যাটাগরির যেকোনো একটির অন্তর্ভুক্ত হতে দুই বছরের সময়সীমা দেওয়া হবে।
প্রস্তাবিত নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবশ্যই যৌথ মূলধনী পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হতে হবে এবং এর মূলধন পুরোপুরি সৌদি নাগরিকদের মালিকানাধীন হতে হবে। তবে, সৌদি কোম্পানি আইনে নির্ধারিত বিদেশি বিনিয়োগের মানদণ্ড এবং ন্যূনতম মূলধনের শর্ত পূরণ করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও লাইসেন্স নিতে পারবেন।
এ নীতিমালায় প্রযুক্তিগত, শ্রমিকসংক্রান্ত বা পেশাগত ব্যর্থতাজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় বিমা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার ক্ষমতা মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছে। কোম্পানির আকার, প্রকৃতি ও কার্যক্রম অনুযায়ী বিমা নির্ধারিত হবে। বিমার মেয়াদ ছয় মাসের কম থাকলে কোম্পানিগুলো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। বাজারের পরিবর্তন, ভিসার অনুরোধ বৃদ্ধি, অভিযোগের সংখ্যা বৃদ্ধি, নিয়োগ বা চুক্তি বাস্তবায়নে বিলম্বের মতো বিষয়গুলোর ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় ব্যাংক গ্যারান্টি বাড়ানোর অনুরোধ করতে পারে।
প্রতিষ্ঠানগুলোকে মন্ত্রণালয় অনুমোদিত ওয়েবসাইটে সব সেবার মূল্য তালিকা প্রকাশ করতে হবে। এ ছাড়া, বিদেশে সৌদি দূতাবাসগুলোর সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য অনুমোদিত কর্মচারীদের বিবরণ প্রদান এবং নিয়োগ খরচ প্রকাশ করার বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে সৌদি আরবের ভাষায় পারদর্শীদের অগ্রাধিকার দিতে বলা হয়েছে।
শ্রমিক নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন নীতিমালা প্রস্তাব করেছে সৌদি আরব সরকার। শ্রম বাজারকে আরও আকর্ষণীয় ও প্রতিযোগিতামূলক করতে এই উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়। প্রস্তাবের ওপর জনসাধারণের মতামত আহ্বান করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বড় মানবসম্পদ প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১০ বছরের লাইসেন্স পেতে ১ কোটি সৌদি রিয়ালের একটি ব্যাংক গ্যারান্টি প্রদান এবং ১০ কোটি রিয়ালের পরিশোধিত মূলধন থাকতে হবে।
মাঝারি আকারের প্রতিষ্ঠানের জন্য পাঁচ বছরের লাইসেন্স পেতে ৫০ লাখ সৌদি রিয়ালের একটি ব্যাংক গ্যারান্টি প্রদান এবং ৫ কোটি রিয়ালের পরিশোধিত মূলধন থাকা আবশ্যক। ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে ২০ লাখ সৌদি রিয়ালের ব্যাংক গ্যারান্টি প্রদান এবং ৫০ লাখ রিয়ালের পরিশোধিত মূলধন বজায় রাখতে হবে। নিয়োগ প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই তিন ক্যাটাগরির যেকোনো একটির অন্তর্ভুক্ত হতে দুই বছরের সময়সীমা দেওয়া হবে।
প্রস্তাবিত নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবশ্যই যৌথ মূলধনী পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হতে হবে এবং এর মূলধন পুরোপুরি সৌদি নাগরিকদের মালিকানাধীন হতে হবে। তবে, সৌদি কোম্পানি আইনে নির্ধারিত বিদেশি বিনিয়োগের মানদণ্ড এবং ন্যূনতম মূলধনের শর্ত পূরণ করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও লাইসেন্স নিতে পারবেন।
এ নীতিমালায় প্রযুক্তিগত, শ্রমিকসংক্রান্ত বা পেশাগত ব্যর্থতাজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় বিমা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার ক্ষমতা মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছে। কোম্পানির আকার, প্রকৃতি ও কার্যক্রম অনুযায়ী বিমা নির্ধারিত হবে। বিমার মেয়াদ ছয় মাসের কম থাকলে কোম্পানিগুলো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। বাজারের পরিবর্তন, ভিসার অনুরোধ বৃদ্ধি, অভিযোগের সংখ্যা বৃদ্ধি, নিয়োগ বা চুক্তি বাস্তবায়নে বিলম্বের মতো বিষয়গুলোর ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় ব্যাংক গ্যারান্টি বাড়ানোর অনুরোধ করতে পারে।
প্রতিষ্ঠানগুলোকে মন্ত্রণালয় অনুমোদিত ওয়েবসাইটে সব সেবার মূল্য তালিকা প্রকাশ করতে হবে। এ ছাড়া, বিদেশে সৌদি দূতাবাসগুলোর সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য অনুমোদিত কর্মচারীদের বিবরণ প্রদান এবং নিয়োগ খরচ প্রকাশ করার বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে সৌদি আরবের ভাষায় পারদর্শীদের অগ্রাধিকার দিতে বলা হয়েছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে