গাজায় যুদ্ধবিরতি ও হামাসের হাতে থাকা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করার বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি ইসরায়েলে যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভায় তাঁর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম এন ১২-এর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের মুক্তি ছাড়াও ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চল থেকে যেসব ইসরায়েলিকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, তাদেরও নিজ নিজ বাড়িতে ফেরানোর পক্ষে কথা বলেছেন ইয়োভ গ্যালান্ত। এ লক্ষ্যে একটি বিশদ পরিকল্পনাও প্রস্তুত করেছেন তিনি।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই পরিকল্পনায় গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির প্রতি জোর আরোপ করা হয়েছে এবং এমনটা না হলে কী ধরনের ফলাফল হতে পারে, সে বিষয়েও সতর্ক করা হয়েছে। এতে গ্যালান্ত বলেছেন, ‘গত ১১ মাসে আমরা সাতটি ভিন্ন ফ্রন্ট থেকে আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছি এবং কার্যকরভাবে সাড়া দিয়েছি। গাজায় আমরা হামাসের বেশির ভাগ ব্রিগেড ও ব্যাটালিয়নকে পরাজিত করেছি।’
ওই পরিকল্পনায় গ্যালান্ত আরও বলেন, ‘গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর (আইডিএফ) সামরিক সাফল্য গাজা সীমান্তবর্তী (ইসরায়েলি) সম্প্রদায়ের অনেককে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছে। এই অভিযান উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অপহৃতকে ফিরিয়ে আনার জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করেছে এবং অতিরিক্ত জিম্মিদের মুক্তির পথ প্রশস্ত করছে।’
ইয়োভ গ্যালান্ত বলেন, ‘উত্তর ফ্রন্টে আমাদের লক্ষ্য পরিষ্কার: উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের তাদের বাড়িতে নিরাপদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা। এই উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য এই বাসিন্দাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আমাদের যুদ্ধের লক্ষ্যকে বিস্তৃত করা প্রয়োজন।’ তিনি বলেন, ‘এই সমন্বয় হামাস নির্মূল ও জিম্মিদের প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করার জন্য আমাদের অটল প্রতিশ্রুতিকে হ্রাস করবে না।’
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও হামাসের হাতে থাকা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করার বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি ইসরায়েলে যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভায় তাঁর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম এন ১২-এর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের মুক্তি ছাড়াও ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চল থেকে যেসব ইসরায়েলিকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, তাদেরও নিজ নিজ বাড়িতে ফেরানোর পক্ষে কথা বলেছেন ইয়োভ গ্যালান্ত। এ লক্ষ্যে একটি বিশদ পরিকল্পনাও প্রস্তুত করেছেন তিনি।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই পরিকল্পনায় গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির প্রতি জোর আরোপ করা হয়েছে এবং এমনটা না হলে কী ধরনের ফলাফল হতে পারে, সে বিষয়েও সতর্ক করা হয়েছে। এতে গ্যালান্ত বলেছেন, ‘গত ১১ মাসে আমরা সাতটি ভিন্ন ফ্রন্ট থেকে আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছি এবং কার্যকরভাবে সাড়া দিয়েছি। গাজায় আমরা হামাসের বেশির ভাগ ব্রিগেড ও ব্যাটালিয়নকে পরাজিত করেছি।’
ওই পরিকল্পনায় গ্যালান্ত আরও বলেন, ‘গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর (আইডিএফ) সামরিক সাফল্য গাজা সীমান্তবর্তী (ইসরায়েলি) সম্প্রদায়ের অনেককে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছে। এই অভিযান উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অপহৃতকে ফিরিয়ে আনার জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করেছে এবং অতিরিক্ত জিম্মিদের মুক্তির পথ প্রশস্ত করছে।’
ইয়োভ গ্যালান্ত বলেন, ‘উত্তর ফ্রন্টে আমাদের লক্ষ্য পরিষ্কার: উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের তাদের বাড়িতে নিরাপদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা। এই উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য এই বাসিন্দাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আমাদের যুদ্ধের লক্ষ্যকে বিস্তৃত করা প্রয়োজন।’ তিনি বলেন, ‘এই সমন্বয় হামাস নির্মূল ও জিম্মিদের প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করার জন্য আমাদের অটল প্রতিশ্রুতিকে হ্রাস করবে না।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে