ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসকে ধ্বংস করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, গাজায় আটক বাকি জিম্মিদের শিগগির মুক্তি না দেওয়া হলে হামাসকে ধ্বংস করে দেওয়া হবে। এর আগেও, ট্রাম্প হামাসকে উদ্দেশ্য করে এমন কড়া হুমকি দিয়েছিলেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে বেশ খোলামেলাভাবেই এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি লিখেন, ‘শালোম হামাস—শালোমের অর্থ শান্তি অথবা বিদায়—দুটোই হতে পারে। তোমরা (হামাস) কোনটি শুনতে চাও—তা তোমাদের ওপরই নির্ভর করছে। যাদের তোমরা হত্যা করেছ, তাদের সবার মরদেহ এবং জিম্মিদের এখনই মুক্তি দাও, পরে নয়। আর না হয় তোমরা শেষ।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘এটাই তোমাদের শেষ সতর্কবার্তা! সুযোগ থাকতে থাকতে, গাজা ছেড়ে যাও।’
পোস্টটিতে গাজার জনগণের উদ্দেশেও বার্তা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। লিখেছেন, ‘আপনাদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। তবে আপনারা যদি জিম্মিদের আটকে রাখেন, তাহলে ধ্বংস হয়ে যাবেন! স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিন–এখনই জিম্মিদের মুক্তি দিন, নয়তো পরে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে।’
এর আগে, গতকাল বুধবার গাজায় হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া আট জিম্মির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তারপরই হামাসকে হুঁশিয়ারি দিয়ে এই পোস্ট করেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিতে যা প্রয়োজন, সব করছে যুক্তরাষ্ট্র।
ট্রাম্প বলেছেন, ‘জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে যা কিছু প্রয়োজন সব পাঠানো হচ্ছে ইসরায়েলে। হামাস যদি জিম্মিদের মুক্তি না দেয়, তাহলে তারা নিজেরাই নিজেদের পায়ে কুড়াল মারবে।’ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, এরই মধ্যে ইসরায়েলকে ১১ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের অস্ত্র সহায়তা দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এর আগে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প হামাসকে হুমকি দিয়ে বলেন, জিম্মিদের মুক্তি না দিলে গাজায় নরক ভেঙে পড়লেও তাঁর কিছু করার থাকবে না।
এদিকে, আরব বিশ্বের দেশগুলোর নেতারা ইসরায়েলি আগ্রাসনে বিধ্বস্ত হয়ে যাওয়া ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা পুনর্গঠনের জন্য ৫৩ বিলিয়ন ডলারের একটি পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন। ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) অধীনে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরায়’ পরিণত করার পরিকল্পনার বিকল্প হিসেবে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
ট্রাম্পের প্রস্তাবে ফিলিস্তিনি জনগণকে নিজ ভূখণ্ড থেকে সরিয়ে ফেলার কথা বলা হয়েছিল। ফিলিস্তিনি ও আরব নেতারা ট্রাম্পের এই প্রস্তাবকে জাতিগত নিধনের সমতুল্য বলে আখ্যা দিয়েছেন।
মিসর উত্থাপিত ও আরব দেশগুলোর গৃহীত প্রস্তাবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কথা বলা হলেও পিএ-এর অধীনে গাজার শাসনব্যবস্থা এখনো অনিশ্চিত। কারণ, ইসরায়েল ভবিষ্যতে পিএর কোনো ভূমিকা নাকচ করে দিয়েছে এবং ট্রাম্প তাঁর প্রথম দফায় ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থার (পিএলও) ওয়াশিংটন অফিস বন্ধ করে দিয়েছিলেন। পাশাপাশি ইসরায়েলের প্রতি সমর্থনও বাড়িয়েছিলেন।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসকে ধ্বংস করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, গাজায় আটক বাকি জিম্মিদের শিগগির মুক্তি না দেওয়া হলে হামাসকে ধ্বংস করে দেওয়া হবে। এর আগেও, ট্রাম্প হামাসকে উদ্দেশ্য করে এমন কড়া হুমকি দিয়েছিলেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে বেশ খোলামেলাভাবেই এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি লিখেন, ‘শালোম হামাস—শালোমের অর্থ শান্তি অথবা বিদায়—দুটোই হতে পারে। তোমরা (হামাস) কোনটি শুনতে চাও—তা তোমাদের ওপরই নির্ভর করছে। যাদের তোমরা হত্যা করেছ, তাদের সবার মরদেহ এবং জিম্মিদের এখনই মুক্তি দাও, পরে নয়। আর না হয় তোমরা শেষ।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘এটাই তোমাদের শেষ সতর্কবার্তা! সুযোগ থাকতে থাকতে, গাজা ছেড়ে যাও।’
পোস্টটিতে গাজার জনগণের উদ্দেশেও বার্তা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। লিখেছেন, ‘আপনাদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। তবে আপনারা যদি জিম্মিদের আটকে রাখেন, তাহলে ধ্বংস হয়ে যাবেন! স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিন–এখনই জিম্মিদের মুক্তি দিন, নয়তো পরে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে।’
এর আগে, গতকাল বুধবার গাজায় হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া আট জিম্মির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তারপরই হামাসকে হুঁশিয়ারি দিয়ে এই পোস্ট করেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিতে যা প্রয়োজন, সব করছে যুক্তরাষ্ট্র।
ট্রাম্প বলেছেন, ‘জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে যা কিছু প্রয়োজন সব পাঠানো হচ্ছে ইসরায়েলে। হামাস যদি জিম্মিদের মুক্তি না দেয়, তাহলে তারা নিজেরাই নিজেদের পায়ে কুড়াল মারবে।’ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, এরই মধ্যে ইসরায়েলকে ১১ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের অস্ত্র সহায়তা দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এর আগে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প হামাসকে হুমকি দিয়ে বলেন, জিম্মিদের মুক্তি না দিলে গাজায় নরক ভেঙে পড়লেও তাঁর কিছু করার থাকবে না।
এদিকে, আরব বিশ্বের দেশগুলোর নেতারা ইসরায়েলি আগ্রাসনে বিধ্বস্ত হয়ে যাওয়া ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা পুনর্গঠনের জন্য ৫৩ বিলিয়ন ডলারের একটি পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন। ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) অধীনে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরায়’ পরিণত করার পরিকল্পনার বিকল্প হিসেবে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
ট্রাম্পের প্রস্তাবে ফিলিস্তিনি জনগণকে নিজ ভূখণ্ড থেকে সরিয়ে ফেলার কথা বলা হয়েছিল। ফিলিস্তিনি ও আরব নেতারা ট্রাম্পের এই প্রস্তাবকে জাতিগত নিধনের সমতুল্য বলে আখ্যা দিয়েছেন।
মিসর উত্থাপিত ও আরব দেশগুলোর গৃহীত প্রস্তাবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কথা বলা হলেও পিএ-এর অধীনে গাজার শাসনব্যবস্থা এখনো অনিশ্চিত। কারণ, ইসরায়েল ভবিষ্যতে পিএর কোনো ভূমিকা নাকচ করে দিয়েছে এবং ট্রাম্প তাঁর প্রথম দফায় ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থার (পিএলও) ওয়াশিংটন অফিস বন্ধ করে দিয়েছিলেন। পাশাপাশি ইসরায়েলের প্রতি সমর্থনও বাড়িয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ লেভেলে অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা বেছে নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এর পেছনে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রভাবে বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক এক জরিপ বলছে, দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এ লেভেলে শীর্ষ পাঁচ জনপ্রিয় বিষয়ের মধ্যে উঠে এসেছে ব্যাবসায় শিক্ষা।
১৭ মিনিট আগেভারতের জম্মু ও কাশ্মীরে আকস্মিক ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫৬। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন আরও অন্তত ৮০ জন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। হিমালয় সংলগ্ন এলাকায় এক সপ্তাহের মধ্যে এটি দ্বিতীয় ক্লাউডবার্স্টের ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগেএক ফেডারেল এজেন্টের দিকে স্যান্ডউইচ ছুড়ে মারার অভিযোগে মার্কিন বিচার বিভাগের এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘অপরাধ দমনে জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার পর সেখানে মোতায়েন করা হয়েছিল ওই এজেন্টকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, শন চার
২ ঘণ্টা আগেহাইতির গ্যাংদের নিয়ন্ত্রণে এবার কাজ পাচ্ছে মার্কিন বেসরকারি নিরাপত্তা ঠিকাদারি সংস্থা। এরই মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি হয়েছে। এই সংস্থা সেখানে প্রবল ক্ষমতাধর গ্যাংগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং একই সঙ্গে কর আদায়ের দায়িত্বও পালন করবে।
২ ঘণ্টা আগে