হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় রোববার সন্ধ্যায় ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) প্রধান হারজি হালেভি নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে বিভিন্ন মহল। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই দাবিটি ভেসে বেড়াচ্ছে। এর আগে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছিল, হাইফার দক্ষিণে অবস্থিত বিনয়ামিনা এলাকায় চালানো হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় ইসরায়েলের চার সেনা নিহত এবং অন্তত ৬৭ জন আহত হয়েছেন।
সোমবার জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় আইডিএফ প্রধান হারজি হালেভির নিহত হওয়ার খবরটিকে গুজব আখ্যা দেওয়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বিশেষ করে এক্সে এই গুজবটি ছড়িয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি আহত হওয়ার ঘটনার পর হালেভি সম্পর্কে জাল প্রতিবেদন দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। এই খবরের প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলোতে দাবি করা হয়েছে, হামলায় হালেভি নিহত হননি। শুধু তাই নয়, হিজবুল্লাহর হামলার পর ওই এলাকাটি পরিদর্শন করতেও গিয়েছিলেন হালেভি। সেখানে তিনি সামরিক ও চিকিৎসা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। সেনা কর্মকর্তা বেষ্টিত হালেভির একাধিক ভিডিও ও ছবিও প্রকাশ করেছে মাধ্যমগুলো।
জেরুজালেম পোস্ট জানায়, ড্রোন হামলার পরপরই এক্স মাধ্যমে হালেভির মৃত্যু সংক্রান্ত প্রতিবেদন ছড়াতে শুরু করে। ১০ লাখের বেশি ফলোয়ার সহ ডা. আনাস্তাসিয়া মারিয়া লুপিস নামে একটি ভেরিভায়েড অ্যাকাউন্ট থেকে হালেভির মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে বলে পোস্ট করা হয়। মারিয়া লুপিস লিখেছেন, ‘প্রাথমিক প্রতিবেদনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ হারজি হালেভিকে হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।’ লুপিস আইডিএফ প্রধান হালেভির একটি ছবিও শেয়ার করেছেন।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রবণতা অনুসরণ করে মার্কিন ভাষ্যকার জ্যাকসন হিঙ্কেলও এক্স মাধ্যমে পোস্ট করেছেন—একটি অসমর্থিত প্রতিবেদন বলছে হ্যালেভিকে হত্যা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, হিঙ্কেল তাঁর পোস্টে এটাও জানান যে, হালেভির হত্যাকাণ্ডটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ‘ফ্রাইবার-অপটিক ড্রোন’ ব্যবহার করে সংঘটিত হয়েছে।
জেরুজালেম পোস্ট জানিয়েছে, এক্সে হিঙ্কলের ফলোয়ারের সংখ্যা ২০ লাখেরও বেশি। পুরো যুদ্ধ জুড়েই তিনি ইসরায়েল-বিরোধী মতামত প্রকাশ করে আসছেন। হালেভির মৃত্যু নিয়ে করা তাঁর মিথ্যা পোস্টটি অসংখ্য মানুষ সত্যি ভেবেছে এবং ছড়িয়ে দিয়েছে।
খবরটি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছে সাইলেন্সডস্যারস নামে আরও একটি ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্ট। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে ইসরায়েলি জেনারেলদের একটি ছবি পোস্ট করে হালেভির মুখের ওপর ক্রস চিহ্ন এঁকে দেওয়া হয়েছে। আর ছবির ক্যাপশনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের চিফ অব স্টাফকে হত্যা করা হয়েছে।
একইভাবে পাঁচ লাখের বেশি ফলোয়ার নিয়ে গবেষক এবং সাংবাদিক সুলাইমান আহমেদ হালেভির মৃত্যুর বিষয়ে জাল খবর শেয়ার করেছেন। তিনিও একটি অসমর্থিত সূত্রের বরাত দিয়ে খবরটি ছড়িয়ে দেন।
হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় রোববার সন্ধ্যায় ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) প্রধান হারজি হালেভি নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে বিভিন্ন মহল। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই দাবিটি ভেসে বেড়াচ্ছে। এর আগে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছিল, হাইফার দক্ষিণে অবস্থিত বিনয়ামিনা এলাকায় চালানো হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় ইসরায়েলের চার সেনা নিহত এবং অন্তত ৬৭ জন আহত হয়েছেন।
সোমবার জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় আইডিএফ প্রধান হারজি হালেভির নিহত হওয়ার খবরটিকে গুজব আখ্যা দেওয়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বিশেষ করে এক্সে এই গুজবটি ছড়িয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি আহত হওয়ার ঘটনার পর হালেভি সম্পর্কে জাল প্রতিবেদন দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। এই খবরের প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলোতে দাবি করা হয়েছে, হামলায় হালেভি নিহত হননি। শুধু তাই নয়, হিজবুল্লাহর হামলার পর ওই এলাকাটি পরিদর্শন করতেও গিয়েছিলেন হালেভি। সেখানে তিনি সামরিক ও চিকিৎসা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। সেনা কর্মকর্তা বেষ্টিত হালেভির একাধিক ভিডিও ও ছবিও প্রকাশ করেছে মাধ্যমগুলো।
জেরুজালেম পোস্ট জানায়, ড্রোন হামলার পরপরই এক্স মাধ্যমে হালেভির মৃত্যু সংক্রান্ত প্রতিবেদন ছড়াতে শুরু করে। ১০ লাখের বেশি ফলোয়ার সহ ডা. আনাস্তাসিয়া মারিয়া লুপিস নামে একটি ভেরিভায়েড অ্যাকাউন্ট থেকে হালেভির মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে বলে পোস্ট করা হয়। মারিয়া লুপিস লিখেছেন, ‘প্রাথমিক প্রতিবেদনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ হারজি হালেভিকে হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।’ লুপিস আইডিএফ প্রধান হালেভির একটি ছবিও শেয়ার করেছেন।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রবণতা অনুসরণ করে মার্কিন ভাষ্যকার জ্যাকসন হিঙ্কেলও এক্স মাধ্যমে পোস্ট করেছেন—একটি অসমর্থিত প্রতিবেদন বলছে হ্যালেভিকে হত্যা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, হিঙ্কেল তাঁর পোস্টে এটাও জানান যে, হালেভির হত্যাকাণ্ডটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ‘ফ্রাইবার-অপটিক ড্রোন’ ব্যবহার করে সংঘটিত হয়েছে।
জেরুজালেম পোস্ট জানিয়েছে, এক্সে হিঙ্কলের ফলোয়ারের সংখ্যা ২০ লাখেরও বেশি। পুরো যুদ্ধ জুড়েই তিনি ইসরায়েল-বিরোধী মতামত প্রকাশ করে আসছেন। হালেভির মৃত্যু নিয়ে করা তাঁর মিথ্যা পোস্টটি অসংখ্য মানুষ সত্যি ভেবেছে এবং ছড়িয়ে দিয়েছে।
খবরটি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছে সাইলেন্সডস্যারস নামে আরও একটি ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্ট। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে ইসরায়েলি জেনারেলদের একটি ছবি পোস্ট করে হালেভির মুখের ওপর ক্রস চিহ্ন এঁকে দেওয়া হয়েছে। আর ছবির ক্যাপশনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের চিফ অব স্টাফকে হত্যা করা হয়েছে।
একইভাবে পাঁচ লাখের বেশি ফলোয়ার নিয়ে গবেষক এবং সাংবাদিক সুলাইমান আহমেদ হালেভির মৃত্যুর বিষয়ে জাল খবর শেয়ার করেছেন। তিনিও একটি অসমর্থিত সূত্রের বরাত দিয়ে খবরটি ছড়িয়ে দেন।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১০ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে