যুদ্ধপীড়িত ফিলিস্তিনের গাজায় সমুদ্রপথে ত্রাণসামগ্রী পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সে লক্ষ্যে সমুদ্রপথে একটি করিডর চালু করা হচ্ছে। চলতি সপ্তাহান্তেই এই করিডরের মাধ্যমে গাজায় ত্রাণ পাঠানোর কাজ শুরু হবে।
আজ শুক্রবার সাইপ্রাসে ইউরোপিয়ান কমিশনের (ইসি) প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন বক্তব্যকালে এ তথ্য জানিয়েছেন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
উরসুলা ভন ডার লিয়েন বলেন, একটি দাতব্য গোষ্ঠীর সংগৃহীত ত্রাণের একটি পরীক্ষামূলক চালান শুক্রবার সকালে সাইপ্রাস থেকে গাজার দিকে যাবে। সংযুক্ত আরব আমিরাত এতে সহযোগিতা করছে।
সাইপ্রাসের লারনাকা পরিদর্শনের পর তিনি বলেন, ‘আমরা সাইপ্রাস সামুদ্রিক করিডোরটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমন্বয়ে একসঙ্গে চালু করছি। আমরা এখন এই করিডোরটি খোলার খুব কাছাকাছি। আশা করছি এই শনিবার-রোববার এবং আমি আজকে একটি প্রাথমিক চালান চালু করতে দেখে খুব খুশি।’
তবে এসব ত্রাণ গাজার কোথায় বিতরণ করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানান, সমুদ্রপথে গাজায় ত্রাণ পাঠানোর জন্য গাজা উপকূলে বন্দর নির্মাণ করবে মার্কিন সামরিক বাহিনী। তবে প্রেসিডেন্টের এ ঘোষণার পর মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, বন্দর নির্মাণে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগবে।
এদিকে ইসরায়েল এই সামুদ্রিক করিডরকে স্বাগত জানিয়েছে এবং অন্যান্য দেশকে এতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ইসরায়েল আজ শুক্রবার বলেছে, সাইপ্রাস থেকে গাজা উপত্যকা পর্যন্ত একটি মানবিক সহায়তা করিডোরকে তারা ‘স্বাগত জানায়’। ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত একটি উদ্যোগ এটি। আগামী রোববার থেকে ইইউ ত্রাণ পাঠানো শুরু করতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিওর হায়াত এক্স হ্যান্ডলে বলেছেন, ‘সাইপ্রিয়ট থেকে ত্রাণের জাহাজ পাঠানোর উদ্যোগটি ইসরায়েলি মান অনুযায়ী নিরাপত্তা পরীক্ষার পরই কেবল গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর অনুমতি দেবে।’
যুদ্ধপীড়িত ফিলিস্তিনের গাজায় সমুদ্রপথে ত্রাণসামগ্রী পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সে লক্ষ্যে সমুদ্রপথে একটি করিডর চালু করা হচ্ছে। চলতি সপ্তাহান্তেই এই করিডরের মাধ্যমে গাজায় ত্রাণ পাঠানোর কাজ শুরু হবে।
আজ শুক্রবার সাইপ্রাসে ইউরোপিয়ান কমিশনের (ইসি) প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন বক্তব্যকালে এ তথ্য জানিয়েছেন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
উরসুলা ভন ডার লিয়েন বলেন, একটি দাতব্য গোষ্ঠীর সংগৃহীত ত্রাণের একটি পরীক্ষামূলক চালান শুক্রবার সকালে সাইপ্রাস থেকে গাজার দিকে যাবে। সংযুক্ত আরব আমিরাত এতে সহযোগিতা করছে।
সাইপ্রাসের লারনাকা পরিদর্শনের পর তিনি বলেন, ‘আমরা সাইপ্রাস সামুদ্রিক করিডোরটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমন্বয়ে একসঙ্গে চালু করছি। আমরা এখন এই করিডোরটি খোলার খুব কাছাকাছি। আশা করছি এই শনিবার-রোববার এবং আমি আজকে একটি প্রাথমিক চালান চালু করতে দেখে খুব খুশি।’
তবে এসব ত্রাণ গাজার কোথায় বিতরণ করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানান, সমুদ্রপথে গাজায় ত্রাণ পাঠানোর জন্য গাজা উপকূলে বন্দর নির্মাণ করবে মার্কিন সামরিক বাহিনী। তবে প্রেসিডেন্টের এ ঘোষণার পর মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, বন্দর নির্মাণে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগবে।
এদিকে ইসরায়েল এই সামুদ্রিক করিডরকে স্বাগত জানিয়েছে এবং অন্যান্য দেশকে এতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ইসরায়েল আজ শুক্রবার বলেছে, সাইপ্রাস থেকে গাজা উপত্যকা পর্যন্ত একটি মানবিক সহায়তা করিডোরকে তারা ‘স্বাগত জানায়’। ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত একটি উদ্যোগ এটি। আগামী রোববার থেকে ইইউ ত্রাণ পাঠানো শুরু করতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিওর হায়াত এক্স হ্যান্ডলে বলেছেন, ‘সাইপ্রিয়ট থেকে ত্রাণের জাহাজ পাঠানোর উদ্যোগটি ইসরায়েলি মান অনুযায়ী নিরাপত্তা পরীক্ষার পরই কেবল গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর অনুমতি দেবে।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে