আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলের আল-আকসা হাসপাতালের একটি নবজাতক ওয়ার্ড। কাচ দিয়ে ঘেরাও করা ইনকিউবেটরের ভেতরে কেঁপে কেঁপে উঠছে অপরিণত এক নবজাতক। সেখানে তার শ্বাস-প্রশ্বাস সচল রেখেছে একটি ভেন্টিলেটর। শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করাও হচ্ছে এটি দিয়ে। ক্যাথেটার দিয়ে ওষুধ দেওয়া হচ্ছে নবজাতকটিকে। এখন নবজাতকটির বেঁচে থাকা নির্ভর করছে বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা সচল রাখার ওপর।
আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কোনো কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে ভেন্টিলেটরসহ ইনকিউবেটরটি আর কাজ করবে না। ফলে ঝুঁকিতে পড়বে হাসপাতালটির ইনকিউবেটরে থাকা এসব নবজাতকের জীবন। বিকল্প ব্যবস্থায় জেনারেটরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ দিয়ে সচল রাখা হয়েছে গাজার প্রায় সব হাসপাতাল। কিন্তু আশঙ্কার কথা হচ্ছে, দ্রুতই ফুরিয়ে আসছে জ্বালানির মজুত।
ফলে জ্বালানি একেবারে ফুরিয়ে গেলে এসব শিশুকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির পরিচালক ইয়াদ আবু জাহার। তিনি বলেন, নবজাতক ওয়ার্ডে থাকা এই নবজাতকেরা নিজেরা শ্বাস নিতে অক্ষম। ফলে যান্ত্রিক ব্যবস্থা অচল হলে মারা যাবে এরা। একই ভয়ে আছেন অন্য হাসপাতালের চিকিৎসকেরাও।
ত্রাণকর্মীরা জানিয়েছেন, জ্বালানির সংকটের কারণে গাজার হাসপাতালগুলোর মধ্যে ছয়টি নবজাতক ইউনিটে অন্তত ১৩০টি অপরিণত শিশুর জীবন এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ৭ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘর্ষ শুরু হলে গাজার ওপর অবরোধ আরোপ করে তেল আবিব। ফলে সেখানে জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও পানির মারাত্মক সংকট দেখা দেয়।
যুদ্ধ শুরুর দুই সপ্তাহের মাথায় গত রোববার গাজায় প্রথমবারের মতো জ্বালানি নিয়ে ছয়টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করে। তবে তা পর্যাপ্ত নয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে আতঙ্ক কাটছে না চিকিৎসকদের।
অন্যদিকে এই আশঙ্কাজনক পরিস্থিতির মধ্যেই গাজায় অন্তত ৫০ হাজার গর্ভবতী নারী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ হাজার ৫০০ জন আগামী মাসে সন্তান প্রসব করতে পারেন বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এ অবস্থায় জ্বালানিসহ অন্যান্য অবরোধ তুলে নেওয়া না হলে ভয়াবহ মানবিক সংকট দেখা দিতে পারে অঞ্চলটিতে।
গাজায় প্রায় ৩০টির মতো হাসপাতাল রয়েছে। ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা এবং জ্বালানি, পানি ও অন্যান্য জিনিসের সংকটের কারণে সাতটি হাসপাতালের কার্যক্রম ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলের আল-আকসা হাসপাতালের একটি নবজাতক ওয়ার্ড। কাচ দিয়ে ঘেরাও করা ইনকিউবেটরের ভেতরে কেঁপে কেঁপে উঠছে অপরিণত এক নবজাতক। সেখানে তার শ্বাস-প্রশ্বাস সচল রেখেছে একটি ভেন্টিলেটর। শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করাও হচ্ছে এটি দিয়ে। ক্যাথেটার দিয়ে ওষুধ দেওয়া হচ্ছে নবজাতকটিকে। এখন নবজাতকটির বেঁচে থাকা নির্ভর করছে বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা সচল রাখার ওপর।
আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কোনো কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে ভেন্টিলেটরসহ ইনকিউবেটরটি আর কাজ করবে না। ফলে ঝুঁকিতে পড়বে হাসপাতালটির ইনকিউবেটরে থাকা এসব নবজাতকের জীবন। বিকল্প ব্যবস্থায় জেনারেটরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ দিয়ে সচল রাখা হয়েছে গাজার প্রায় সব হাসপাতাল। কিন্তু আশঙ্কার কথা হচ্ছে, দ্রুতই ফুরিয়ে আসছে জ্বালানির মজুত।
ফলে জ্বালানি একেবারে ফুরিয়ে গেলে এসব শিশুকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির পরিচালক ইয়াদ আবু জাহার। তিনি বলেন, নবজাতক ওয়ার্ডে থাকা এই নবজাতকেরা নিজেরা শ্বাস নিতে অক্ষম। ফলে যান্ত্রিক ব্যবস্থা অচল হলে মারা যাবে এরা। একই ভয়ে আছেন অন্য হাসপাতালের চিকিৎসকেরাও।
ত্রাণকর্মীরা জানিয়েছেন, জ্বালানির সংকটের কারণে গাজার হাসপাতালগুলোর মধ্যে ছয়টি নবজাতক ইউনিটে অন্তত ১৩০টি অপরিণত শিশুর জীবন এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ৭ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘর্ষ শুরু হলে গাজার ওপর অবরোধ আরোপ করে তেল আবিব। ফলে সেখানে জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও পানির মারাত্মক সংকট দেখা দেয়।
যুদ্ধ শুরুর দুই সপ্তাহের মাথায় গত রোববার গাজায় প্রথমবারের মতো জ্বালানি নিয়ে ছয়টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করে। তবে তা পর্যাপ্ত নয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে আতঙ্ক কাটছে না চিকিৎসকদের।
অন্যদিকে এই আশঙ্কাজনক পরিস্থিতির মধ্যেই গাজায় অন্তত ৫০ হাজার গর্ভবতী নারী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ হাজার ৫০০ জন আগামী মাসে সন্তান প্রসব করতে পারেন বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এ অবস্থায় জ্বালানিসহ অন্যান্য অবরোধ তুলে নেওয়া না হলে ভয়াবহ মানবিক সংকট দেখা দিতে পারে অঞ্চলটিতে।
গাজায় প্রায় ৩০টির মতো হাসপাতাল রয়েছে। ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা এবং জ্বালানি, পানি ও অন্যান্য জিনিসের সংকটের কারণে সাতটি হাসপাতালের কার্যক্রম ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৭ ঘণ্টা আগে