অনলাইন ডেস্ক
ইরানের সরকার বেকায়দায় ফেলতে, এমনকি প্রয়োজন বোধে সরকারের পতন ঘটাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছে দেশটির এক কুর্দি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর শীর্ষ নেতা। এই বিষয়ে বিদ্রোহী গোষ্ঠী কোমলা পার্টি ইরান কুর্দিস্তানের শীর্ষ নেতা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে আবেদনও জানিয়েছেন।
দেশ থেকে নির্বাসিত কোমলা পার্টির শীর্ষ নেতা তথা মহাসচিব আব্দুল্লাহ মোহতাদি মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউজউইককে জানিয়েছেন, তাঁর দল যুক্তরাষ্ট্রকে অনুরোধ করছে যেন, তারা ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের সরকার দুর্বল করতে এবং শেষ পর্যন্ত ক্ষমতাচ্যুত করতে বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে।
সশস্ত্র সমর্থনের প্রত্যাশা না থাকলেও কোমলা পার্টির মহাসচিব আব্দুল্লাহ মোহতাদি ট্রাম্পের কাছে আবেদন করেছেন যেন, যুক্তরাষ্ট্র তাঁর দলসহ ইরানের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে এমন একটি সম্পর্ক তৈরি করে যা ইরান সরকারের পতনের পথ তৈরি করবে।
মোহতাদি নিউজউইককে বলেছেন, ‘আমরা মনে করি, (ট্রাম্প) প্রশাসনের উচিত ইরানের গণতান্ত্রিক বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে—যেমন কুর্দি জনগণ, বিভিন্ন জাতিগত সংখ্যালঘু, বিভিন্ন জাতিগত রাজনৈতিক গোষ্ঠী, যারা সন্ত্রাসী বা অগণতান্ত্রিক নয়—তাদের জন্য একটি উন্মুক্ত দ্বার নীতি রাখা।’
কোমলা পার্টির এই নেতা আরও যোগ করেন, ‘আমরা মনে করি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের জন্য ইরানি বিরোধীদের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করা উচিত। কারণ, যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তাদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে, তবে অভ্যন্তরীণ সংকটের চাপে (তেহরানে) শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে।’
যদিও ইরানের কিছু সমালোচক ট্রাম্পের তেহরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি করার প্রচেষ্টার বিরোধিতা করেন তবে মোহতাদি মনে করেন, এমন একটি চুক্তি ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের পারমাণবিক কর্মসূচিকে সীমাবদ্ধ করবে এবং তা দেশটির সরকারকে শক্তিশালী না করে বরং আরও ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
মোহতাদি বলেন, ‘আমরাও ট্রাম্প প্রশাসনের মতোই একটি পরমাণু অস্ত্রমুক্ত ইরান চাই। আমরা এই অঞ্চলে ইরানের ক্ষতিকর কার্যকলাপ প্রতিরোধে (মার্কিন) প্রশাসনের নীতিকেও সমর্থন করি। আমার মতে, এই বিষয়গুলোর ওপর ভিত্তি করে একটি চুক্তি (তেহরানের) শাসনব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে না, বরং এটিকে দুর্বল করে।’
ইরানের সরকার বেকায়দায় ফেলতে, এমনকি প্রয়োজন বোধে সরকারের পতন ঘটাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছে দেশটির এক কুর্দি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর শীর্ষ নেতা। এই বিষয়ে বিদ্রোহী গোষ্ঠী কোমলা পার্টি ইরান কুর্দিস্তানের শীর্ষ নেতা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে আবেদনও জানিয়েছেন।
দেশ থেকে নির্বাসিত কোমলা পার্টির শীর্ষ নেতা তথা মহাসচিব আব্দুল্লাহ মোহতাদি মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউজউইককে জানিয়েছেন, তাঁর দল যুক্তরাষ্ট্রকে অনুরোধ করছে যেন, তারা ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের সরকার দুর্বল করতে এবং শেষ পর্যন্ত ক্ষমতাচ্যুত করতে বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে।
সশস্ত্র সমর্থনের প্রত্যাশা না থাকলেও কোমলা পার্টির মহাসচিব আব্দুল্লাহ মোহতাদি ট্রাম্পের কাছে আবেদন করেছেন যেন, যুক্তরাষ্ট্র তাঁর দলসহ ইরানের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে এমন একটি সম্পর্ক তৈরি করে যা ইরান সরকারের পতনের পথ তৈরি করবে।
মোহতাদি নিউজউইককে বলেছেন, ‘আমরা মনে করি, (ট্রাম্প) প্রশাসনের উচিত ইরানের গণতান্ত্রিক বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে—যেমন কুর্দি জনগণ, বিভিন্ন জাতিগত সংখ্যালঘু, বিভিন্ন জাতিগত রাজনৈতিক গোষ্ঠী, যারা সন্ত্রাসী বা অগণতান্ত্রিক নয়—তাদের জন্য একটি উন্মুক্ত দ্বার নীতি রাখা।’
কোমলা পার্টির এই নেতা আরও যোগ করেন, ‘আমরা মনে করি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের জন্য ইরানি বিরোধীদের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করা উচিত। কারণ, যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তাদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে, তবে অভ্যন্তরীণ সংকটের চাপে (তেহরানে) শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে।’
যদিও ইরানের কিছু সমালোচক ট্রাম্পের তেহরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি করার প্রচেষ্টার বিরোধিতা করেন তবে মোহতাদি মনে করেন, এমন একটি চুক্তি ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের পারমাণবিক কর্মসূচিকে সীমাবদ্ধ করবে এবং তা দেশটির সরকারকে শক্তিশালী না করে বরং আরও ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
মোহতাদি বলেন, ‘আমরাও ট্রাম্প প্রশাসনের মতোই একটি পরমাণু অস্ত্রমুক্ত ইরান চাই। আমরা এই অঞ্চলে ইরানের ক্ষতিকর কার্যকলাপ প্রতিরোধে (মার্কিন) প্রশাসনের নীতিকেও সমর্থন করি। আমার মতে, এই বিষয়গুলোর ওপর ভিত্তি করে একটি চুক্তি (তেহরানের) শাসনব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে না, বরং এটিকে দুর্বল করে।’
২০০০ সালের ১০ আগস্ট। আর্কটিক সার্কেলের ওপরে ব্যারেন্টস সাগরে সামরিক কৌশল অনুশীলনে অংশ নিতে বন্দর ছেড়ে যায় রাশিয়ার পারমাণবিক সাবমেরিন ‘কুরস্ক’। দুই দিন পর অর্থাৎ ১২ আগস্ট সেটির একটি অনুশীলন টর্পেডো ছোড়ার কথা ছিল। কিন্তু টর্পেডোটি ছোড়ার আগেই সাগরের তলদেশে হারিয়ে যায় সাবমেরিনটি। পরে এর ১১৮ জন ক্রুকেই
৩ মিনিট আগেইসরায়েলে ফিলিস্তিনি শ্রমিকদের শূন্যস্থান পূরণে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি ভারতীয় শ্রমিক দেশটিতে গেছে। এমনটাই জানিয়েছে ভারত সরকার জানিয়েছে। গাজায় ইসরায়েলের চলমান অভিযানের মধ্যেই এ খবর প্রকাশ্যে এল। এটি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ইসরায়েলের প্রতি চাপ বাড়ার সময় ভারতের গুরুত্বপ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় একটি ইস্পাত কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। যাঁদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থাই সংকটাপন্ন। গতকাল সোমবার স্থানীয় সময় সকালে পিটসবার্গের কাছে ইউএস স্টিলের ক্লেয়ারটন কারখানায় এ বিস্ফোরণ হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য শান্তি স্থাপন ও মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক কয়েকটি দেশ যৌথভাবে একটি প্রতিনিধিদল পাঠাতে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম এই ঘোষণা দেন। খবর সিঙ্গাপুরভিত্তিক
২ ঘণ্টা আগে