অনলাইন ডেস্ক
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি নয়, সংঘাতের ‘বাস্তব অবসান’ চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি। প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘কোনো যুদ্ধবিরতি নয়, আমি চাই প্রকৃত অবসান।’ কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করলেও সমস্যা নেই।’ তবে কোন পক্ষকে তিনি আত্মসমর্পণের পরামর্শ দিয়েছেন, তা স্পষ্ট করে বলেননি। অবশ্য এই মন্তব্য করার আগে ইরানের উদ্দেশে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ট্রাম্প। মার্কিন স্বার্থে আঘাত করলে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে বলে হুমকি দেন তিনি। বলেন, ‘তারা যদি আমাদের লোকদের কোনো ক্ষতি করে, তবে আমরা সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামব।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, ওরা জানে, আমাদের সেনাদের গায়ে আঙুলের টোকাও দেওয়া যাবে না।’
ট্রাম্পের এই বক্তব্য এমন এক সময়ে এসেছে, যখন ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে এবং এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মার্কিন সেনা ও কূটনৈতিক অবস্থান নতুন করে ঝুঁকির মুখে পড়েছে। তাঁর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে চলমান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হস্তক্ষেপের সম্ভাবনার ইঙ্গিত মিলছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
এর আগে নিজ মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘তেহরানের সব বাসিন্দার উচিত এখনই শহরটি ছেড়ে চলে যাওয়া।’ পরে জি-৭ সম্মেলন শেষ না করেই ওয়াশিংটন ফিরে যান তিনি। নিরাপত্তা পরিষদে একটি জরুরি বৈঠকও ডাকেন। ট্রাম্পের এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা-কল্পনা। ট্রাম্পের হঠাৎ কানাডা থেকে দেশে ফেরার ঘোষণা হয়তো যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনার ইঙ্গিত করছে, আবার এটি যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার ইঙ্গিতও হতে পারে। বিশেষ করে তাঁর নিরাপত্তা উপদেষ্টা দলের বৈঠক ও সে-সংক্রান্ত তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।
এর পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের তেহরানবাসীদের দ্রুত শহর ছাড়ার পরামর্শ দেওয়াও উদ্বেগ আরও বাড়িয়েছে। তাঁর এমন আহ্বানকে নিছক ‘সতর্কবার্তা’ হিসেবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। তবে এটিকে ‘মনস্তাত্ত্বিক খেলা’ বলেও মনে করছেন অনেকে।
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি নয়, সংঘাতের ‘বাস্তব অবসান’ চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি। প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘কোনো যুদ্ধবিরতি নয়, আমি চাই প্রকৃত অবসান।’ কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করলেও সমস্যা নেই।’ তবে কোন পক্ষকে তিনি আত্মসমর্পণের পরামর্শ দিয়েছেন, তা স্পষ্ট করে বলেননি। অবশ্য এই মন্তব্য করার আগে ইরানের উদ্দেশে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ট্রাম্প। মার্কিন স্বার্থে আঘাত করলে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে বলে হুমকি দেন তিনি। বলেন, ‘তারা যদি আমাদের লোকদের কোনো ক্ষতি করে, তবে আমরা সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামব।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়, ওরা জানে, আমাদের সেনাদের গায়ে আঙুলের টোকাও দেওয়া যাবে না।’
ট্রাম্পের এই বক্তব্য এমন এক সময়ে এসেছে, যখন ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে এবং এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মার্কিন সেনা ও কূটনৈতিক অবস্থান নতুন করে ঝুঁকির মুখে পড়েছে। তাঁর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে চলমান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হস্তক্ষেপের সম্ভাবনার ইঙ্গিত মিলছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
এর আগে নিজ মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘তেহরানের সব বাসিন্দার উচিত এখনই শহরটি ছেড়ে চলে যাওয়া।’ পরে জি-৭ সম্মেলন শেষ না করেই ওয়াশিংটন ফিরে যান তিনি। নিরাপত্তা পরিষদে একটি জরুরি বৈঠকও ডাকেন। ট্রাম্পের এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা-কল্পনা। ট্রাম্পের হঠাৎ কানাডা থেকে দেশে ফেরার ঘোষণা হয়তো যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনার ইঙ্গিত করছে, আবার এটি যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার ইঙ্গিতও হতে পারে। বিশেষ করে তাঁর নিরাপত্তা উপদেষ্টা দলের বৈঠক ও সে-সংক্রান্ত তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।
এর পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের তেহরানবাসীদের দ্রুত শহর ছাড়ার পরামর্শ দেওয়াও উদ্বেগ আরও বাড়িয়েছে। তাঁর এমন আহ্বানকে নিছক ‘সতর্কবার্তা’ হিসেবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। তবে এটিকে ‘মনস্তাত্ত্বিক খেলা’ বলেও মনে করছেন অনেকে।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩১ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে