আপাতত কায়রো ত্যাগ করেছে হামাসের প্রতিনিধিদল। আগামী রোববার পর্যন্ত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আর কোনো আলোচনা হবে না। তবে আগামী সপ্তাহে এ বিষয়ে আলোচনা আবারও শুরু হতে পারে। এমনটাই জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ও গাজার নিয়ন্ত্রক হামাস। গোষ্ঠীর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে রোজা শুরুর আগে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার যে সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল, তা স্পষ্টতই ফিকে হয়ে গেল।
মার্কিন বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরীয় কর্মকর্তারা এর আগে বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতির আলোচনা হামাসের দাবির কারণে অচলাবস্থায় পৌঁছেছে। তবে তাঁরা রমজানের আগে যুদ্ধবিরতির চুক্তির আশা একেবারে ত্যাগ করেননি। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী রোববার থেকেই মধ্যপ্রাচ্যে রোজা শুরু হয়ে যেতে পারে।
আলোচনা থমকে যাওয়ার কারণ হিসেবে হামাসের মুখপাত্র জিহাদ ত্বহা বলেছেন, ‘স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, বাস্তুচ্যুতদের নিজ ঘরে প্রত্যাবর্তন ও ইসরায়েল যেসব এলাকায় আগ্রাসন চালিয়েছে সেখান থেকে নিজেদের প্রত্যাহারের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিতে এবং নিশ্চয়তা দিতে অস্বীকার করেছে।’ তবে তিনি জানিয়েছেন, আলোচনা এখনো চলমান এবং আগামী সপ্তাহে আবার শুরু হবে।
কাতারের মধ্যস্থতায় যুক্তরাষ্ট্র ও মিসর বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের বিপরীতে ইসরায়েলে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তি ও ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। মিসরীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, হামাস প্রথম পর্যায়ে এ ধরনের চুক্তির মূল শর্তাবলিতে সম্মত হয়েছে। তবে তাঁরা প্রতিশ্রুতি চায়, এই আলোচনা একটি চূড়ান্ত ও আরও স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দিকে যাবে।
হামাস জানিয়েছে, তারা গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর পুরোপুরি প্রত্যাহার ছাড়া সব জিম্মিকে মুক্তি দেবে না। অনুমান করা হচ্ছে, হামাসের কাছে এখনো অন্তত ১০০ ইসরায়েলি জিম্মি আছে। এই জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দীর মুক্তি দাবি করছে গোষ্ঠীটি।
ইসরায়েল এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটি বলেছে, তারা হামাসকে ধ্বংস করার লক্ষ্য নিয়ে যেকোনো যুদ্ধবিরতির পরে আবারও আক্রমণ শুরু করতে চায়। মিসরীয় কর্মকর্তারা বলছেন, ইসরায়েল আলোচনাকে আরও সীমিত চুক্তিতে সীমাবদ্ধ রাখতে চায়। তাঁরা বলেছেন, মধ্যস্থতাকারীরা এখনো উভয় পক্ষকে অবস্থান নরম করার জন্য চাপ দিচ্ছেন।
আপাতত কায়রো ত্যাগ করেছে হামাসের প্রতিনিধিদল। আগামী রোববার পর্যন্ত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আর কোনো আলোচনা হবে না। তবে আগামী সপ্তাহে এ বিষয়ে আলোচনা আবারও শুরু হতে পারে। এমনটাই জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ও গাজার নিয়ন্ত্রক হামাস। গোষ্ঠীর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে রোজা শুরুর আগে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার যে সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল, তা স্পষ্টতই ফিকে হয়ে গেল।
মার্কিন বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরীয় কর্মকর্তারা এর আগে বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতির আলোচনা হামাসের দাবির কারণে অচলাবস্থায় পৌঁছেছে। তবে তাঁরা রমজানের আগে যুদ্ধবিরতির চুক্তির আশা একেবারে ত্যাগ করেননি। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী রোববার থেকেই মধ্যপ্রাচ্যে রোজা শুরু হয়ে যেতে পারে।
আলোচনা থমকে যাওয়ার কারণ হিসেবে হামাসের মুখপাত্র জিহাদ ত্বহা বলেছেন, ‘স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, বাস্তুচ্যুতদের নিজ ঘরে প্রত্যাবর্তন ও ইসরায়েল যেসব এলাকায় আগ্রাসন চালিয়েছে সেখান থেকে নিজেদের প্রত্যাহারের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিতে এবং নিশ্চয়তা দিতে অস্বীকার করেছে।’ তবে তিনি জানিয়েছেন, আলোচনা এখনো চলমান এবং আগামী সপ্তাহে আবার শুরু হবে।
কাতারের মধ্যস্থতায় যুক্তরাষ্ট্র ও মিসর বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের বিপরীতে ইসরায়েলে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তি ও ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। মিসরীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, হামাস প্রথম পর্যায়ে এ ধরনের চুক্তির মূল শর্তাবলিতে সম্মত হয়েছে। তবে তাঁরা প্রতিশ্রুতি চায়, এই আলোচনা একটি চূড়ান্ত ও আরও স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দিকে যাবে।
হামাস জানিয়েছে, তারা গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর পুরোপুরি প্রত্যাহার ছাড়া সব জিম্মিকে মুক্তি দেবে না। অনুমান করা হচ্ছে, হামাসের কাছে এখনো অন্তত ১০০ ইসরায়েলি জিম্মি আছে। এই জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দীর মুক্তি দাবি করছে গোষ্ঠীটি।
ইসরায়েল এসব দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটি বলেছে, তারা হামাসকে ধ্বংস করার লক্ষ্য নিয়ে যেকোনো যুদ্ধবিরতির পরে আবারও আক্রমণ শুরু করতে চায়। মিসরীয় কর্মকর্তারা বলছেন, ইসরায়েল আলোচনাকে আরও সীমিত চুক্তিতে সীমাবদ্ধ রাখতে চায়। তাঁরা বলেছেন, মধ্যস্থতাকারীরা এখনো উভয় পক্ষকে অবস্থান নরম করার জন্য চাপ দিচ্ছেন।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে