গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ২০০ দিন পূর্ণ হয়েছে। এই সময়ে ইসরায়েলি আগ্রাসনে অন্তত ৩৪ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত এবং প্রায় ৭৭ হাজার আহত হয়েছে। কিন্তু হামাস শেষ হয়ে যায়নি, বরং ইসরায়েলি বাহিনী গাজার চোরাবালিতে আটকে গেছে এবং লজ্জাজনক পরাজয়ের অপেক্ষা করছে।
গাজার নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা এমনটাই বলেছেন। গতকাল মঙ্গলবার এক ভিডিও ভাষণে আবু উবায়দা বলেন, ‘২০০ দিন পরেও শত্রুরা এখনো গাজার চোরাবালিতে আটকে আছে। তাদের সামনে কোনো লক্ষ্য নেই, কোনো আশা নেই, এমনকি জিম্মিদের মুক্ত করারও তাড়না তাদের নেই।’
লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন অনুসারে, ভিডিও ভাষণে আবু উবায়দা আরও বলেন, ‘শত্রু সরকার (ইসরায়েল সরকার) বিশ্ববাসীকে এই মিথ্যা বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করছে যে, তারা আল-কাসাম ব্রিগেডকে নির্মূল করে ফেলেছে এবং কেবল রাফাহ ব্যাটালিয়ন অবশিষ্ট রয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি দখলদার সরকার এখনো তাদের হারানো ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে, যা ৭ অক্টোবর ভূলুণ্ঠিত হয়েছিল। তারা তাদের বিজয়কে রাফাহ আক্রমণের সঙ্গে যুক্ত করে উপস্থাপনের চেষ্টা করছে এই মিথ্যা বারবার বিক্রি করার চেষ্টা করছে যে, তারা রাফাহ ব্যাটালিয়ন ছাড়া সমস্ত প্রতিরোধ গোষ্ঠীকে (হামাস) পরাজিত করেছে।’
তবে এমনটা হয়নি উল্লেখ করে আবু উবায়দা বলেন, ‘আমাদের প্রতিরোধ অভিযান নতুন রূপ নেবে এবং নতুন উপযুক্ত কৌশলের সঙ্গে সমন্বয় করে এগিয়ে যাবে।’ অবশ্য আবু উবায়দা এ সময় হামাসের লোকবলের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
আল-কাসাম ব্রিগেডের এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘ছাইভস্ম থেকে উঠে এসে, ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে জেগে উঠে প্রতিরোধযোদ্ধারা (ইসরায়েলি সেনাদের) বিতাড়িত করছেন এবং তা অব্যাহত রাখবেন। সারা বিশ্ব প্রতিরোধযোদ্ধাদের শক্তির সাক্ষ্য দিচ্ছে।’
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ২০০ দিন পূর্ণ হয়েছে। এই সময়ে ইসরায়েলি আগ্রাসনে অন্তত ৩৪ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত এবং প্রায় ৭৭ হাজার আহত হয়েছে। কিন্তু হামাস শেষ হয়ে যায়নি, বরং ইসরায়েলি বাহিনী গাজার চোরাবালিতে আটকে গেছে এবং লজ্জাজনক পরাজয়ের অপেক্ষা করছে।
গাজার নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা এমনটাই বলেছেন। গতকাল মঙ্গলবার এক ভিডিও ভাষণে আবু উবায়দা বলেন, ‘২০০ দিন পরেও শত্রুরা এখনো গাজার চোরাবালিতে আটকে আছে। তাদের সামনে কোনো লক্ষ্য নেই, কোনো আশা নেই, এমনকি জিম্মিদের মুক্ত করারও তাড়না তাদের নেই।’
লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন অনুসারে, ভিডিও ভাষণে আবু উবায়দা আরও বলেন, ‘শত্রু সরকার (ইসরায়েল সরকার) বিশ্ববাসীকে এই মিথ্যা বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করছে যে, তারা আল-কাসাম ব্রিগেডকে নির্মূল করে ফেলেছে এবং কেবল রাফাহ ব্যাটালিয়ন অবশিষ্ট রয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি দখলদার সরকার এখনো তাদের হারানো ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে, যা ৭ অক্টোবর ভূলুণ্ঠিত হয়েছিল। তারা তাদের বিজয়কে রাফাহ আক্রমণের সঙ্গে যুক্ত করে উপস্থাপনের চেষ্টা করছে এই মিথ্যা বারবার বিক্রি করার চেষ্টা করছে যে, তারা রাফাহ ব্যাটালিয়ন ছাড়া সমস্ত প্রতিরোধ গোষ্ঠীকে (হামাস) পরাজিত করেছে।’
তবে এমনটা হয়নি উল্লেখ করে আবু উবায়দা বলেন, ‘আমাদের প্রতিরোধ অভিযান নতুন রূপ নেবে এবং নতুন উপযুক্ত কৌশলের সঙ্গে সমন্বয় করে এগিয়ে যাবে।’ অবশ্য আবু উবায়দা এ সময় হামাসের লোকবলের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
আল-কাসাম ব্রিগেডের এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘ছাইভস্ম থেকে উঠে এসে, ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে জেগে উঠে প্রতিরোধযোদ্ধারা (ইসরায়েলি সেনাদের) বিতাড়িত করছেন এবং তা অব্যাহত রাখবেন। সারা বিশ্ব প্রতিরোধযোদ্ধাদের শক্তির সাক্ষ্য দিচ্ছে।’
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৬ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগে