পুলিশি হেফাজতে মাহসা আমিনি নামের ২২ বছর বয়সী তরুণীর মৃত্যুর পর ‘হিজাববিরোধী বিক্ষোভ’ শুরু হয় ইরানের রাজধানী তেহরানে। সেই বিক্ষোভ ক্রমশ দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর পোশাকবিধি না মানার অভিযোগে মাহসা আমিনিকে তেহরান থেকে গ্রেপ্তার করেছিল ইরানের নৈতিকতাবিষয়ক পুলিশ (মোরালিটি পুলিশ)। তিন দিন পর শুক্রবার হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে, পুলিশের নির্যাতনের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এরপর শুরু হয় বিক্ষোভ।
স্থানীয় গণমাধ্যম ফার্স ও তাসনিম সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, বিক্ষোভ তেহরানের বাইরে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এবং ইরানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মাশহাদে এখন বিক্ষোভ চলছে।
এদিকে সংবাদ সংস্থা আইএসএনএ জানিয়েছে, নৈতিকতা পুলিশকে নিন্দা জানিয়ে মধ্য তেহরানের রাস্তায় মিছিল করেছেন বিক্ষোভকারীরা। শত শত মানুষ সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়েছে।
ফার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকেই হিজাব খুলে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করেছে, টিয়ারগ্যাস ছুড়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ।
ফার্স একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেক মানুষের ভিড়। নারীরা তাঁদের মাথার স্কার্ফ খুলে ফেলছেন এবং ‘ইসলামি প্রজাতন্ত্রের মৃত্যু হোক’ বলে স্লোগান দিচ্ছেন।
তাসনিম এজেন্সি জানিয়েছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মাশহাদে একই ধরনের বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে শত শত মানুষ। গত রোববার কুর্দিস্তান প্রদেশেও কমপক্ষে পাঁচ শতাধিক মানুষ বিক্ষোভ করেছে। গাড়ি ভাঙচুর করেছে এবং আবর্জনার স্তূপে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। এই শহরেই বাস করতেন মাহসা আমিনি। তাঁর শহরের বিক্ষোভ থেকে অনেক মানুষকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ এবং কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে।
পুলিশি হেফাজতে মাহসা আমিনি নামের ২২ বছর বয়সী তরুণীর মৃত্যুর পর ‘হিজাববিরোধী বিক্ষোভ’ শুরু হয় ইরানের রাজধানী তেহরানে। সেই বিক্ষোভ ক্রমশ দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর পোশাকবিধি না মানার অভিযোগে মাহসা আমিনিকে তেহরান থেকে গ্রেপ্তার করেছিল ইরানের নৈতিকতাবিষয়ক পুলিশ (মোরালিটি পুলিশ)। তিন দিন পর শুক্রবার হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে, পুলিশের নির্যাতনের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এরপর শুরু হয় বিক্ষোভ।
স্থানীয় গণমাধ্যম ফার্স ও তাসনিম সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, বিক্ষোভ তেহরানের বাইরে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এবং ইরানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মাশহাদে এখন বিক্ষোভ চলছে।
এদিকে সংবাদ সংস্থা আইএসএনএ জানিয়েছে, নৈতিকতা পুলিশকে নিন্দা জানিয়ে মধ্য তেহরানের রাস্তায় মিছিল করেছেন বিক্ষোভকারীরা। শত শত মানুষ সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়েছে।
ফার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকেই হিজাব খুলে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করেছে, টিয়ারগ্যাস ছুড়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ।
ফার্স একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেক মানুষের ভিড়। নারীরা তাঁদের মাথার স্কার্ফ খুলে ফেলছেন এবং ‘ইসলামি প্রজাতন্ত্রের মৃত্যু হোক’ বলে স্লোগান দিচ্ছেন।
তাসনিম এজেন্সি জানিয়েছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মাশহাদে একই ধরনের বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে শত শত মানুষ। গত রোববার কুর্দিস্তান প্রদেশেও কমপক্ষে পাঁচ শতাধিক মানুষ বিক্ষোভ করেছে। গাড়ি ভাঙচুর করেছে এবং আবর্জনার স্তূপে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। এই শহরেই বাস করতেন মাহসা আমিনি। তাঁর শহরের বিক্ষোভ থেকে অনেক মানুষকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ এবং কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১১ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে