অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতায় আরও অন্তত ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার উপত্যকাজুড়ে নির্বিচারে বিমান হামলায় প্রাণ গেছে তাদের। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে এ তথ্য।
জাবালিয়ায় একটি আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছে একই পরিবারের ১২ জন। ওই হামলায় আরেকটি পরিবারের ছয় সদস্য নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে চারটি শিশুও রয়েছে।
আজ শুক্রবারও ইসরায়েলি তাণ্ডবে আরও বড় হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, সবচেয়ে তীব্র হামলা হচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহে। হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তি না দিলে হামলার মাত্রা আরও বাড়ানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ ইয়াল জামির।
আলজাজিরার তথ্যমতে, আজও খান ইউনিসের আল-মাওয়াসিতে ইসরায়েলি বোমা হামলায় প্রাণ হারিয়েছে একই পরিবারের পাঁচ সদস্য। অথচ এই অঞ্চলকে ‘সেফ জোন’ বলে চিহ্নিত করে দিয়েছিল ইসরায়েল নিজেই। অবশ্য নিরাপদ ঘোষণা করে ইসরায়েলের আবার সেই অঞ্চলে হামলার নজির নতুন নয়। বরাবরই তারা ফিলিস্তিনিদের জাতিগত নির্মূলের অংশ হিসেবে এই কৌশল ব্যবহার করে আসছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় বেশ কয়েকটি বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ। এখন পর্যন্ত হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায়নি। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বহু মানুষ হতাহত হয়েছে, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
তবে, চুপ করে নেই হামাসসহ ফিলিস্তিনের অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো। গতকাল বৃহস্পতিবার ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর হামলায় ইসরায়েলের ৭৯তম ব্যাটালিয়নের একজন ট্যাংক কমান্ডার নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আলজাজিরা জানিয়েছে এ তথ্য। আরও এক সেনাসদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী এলাকায় নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এর জেরে গাজায় সর্বাত্মক হামলা শুরু করে ইসরায়েল। বহু প্রচেষ্টার পর গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় ৪২ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়, গত ১ মার্চ যা আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়। এরপর দ্বিতীয় ধাপের বিরতি কার্যকরের কথা থাকলেও নানা গড়িমসিতে তা ভেস্তে দেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ১৮ মার্চ আবার সর্বাত্মক হামলা শুরু করে নেতানিয়াহুর বাহিনী। নতুন করে শুরু হওয়া হামলায় এক মাসেই প্রাণহানি ছাড়িয়েছে ২ হাজার, আহত আরও অনেক।
গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতায় আরও অন্তত ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার উপত্যকাজুড়ে নির্বিচারে বিমান হামলায় প্রাণ গেছে তাদের। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে এ তথ্য।
জাবালিয়ায় একটি আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছে একই পরিবারের ১২ জন। ওই হামলায় আরেকটি পরিবারের ছয় সদস্য নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে চারটি শিশুও রয়েছে।
আজ শুক্রবারও ইসরায়েলি তাণ্ডবে আরও বড় হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, সবচেয়ে তীব্র হামলা হচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহে। হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তি না দিলে হামলার মাত্রা আরও বাড়ানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ ইয়াল জামির।
আলজাজিরার তথ্যমতে, আজও খান ইউনিসের আল-মাওয়াসিতে ইসরায়েলি বোমা হামলায় প্রাণ হারিয়েছে একই পরিবারের পাঁচ সদস্য। অথচ এই অঞ্চলকে ‘সেফ জোন’ বলে চিহ্নিত করে দিয়েছিল ইসরায়েল নিজেই। অবশ্য নিরাপদ ঘোষণা করে ইসরায়েলের আবার সেই অঞ্চলে হামলার নজির নতুন নয়। বরাবরই তারা ফিলিস্তিনিদের জাতিগত নির্মূলের অংশ হিসেবে এই কৌশল ব্যবহার করে আসছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় বেশ কয়েকটি বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ। এখন পর্যন্ত হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায়নি। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বহু মানুষ হতাহত হয়েছে, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
তবে, চুপ করে নেই হামাসসহ ফিলিস্তিনের অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো। গতকাল বৃহস্পতিবার ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর হামলায় ইসরায়েলের ৭৯তম ব্যাটালিয়নের একজন ট্যাংক কমান্ডার নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আলজাজিরা জানিয়েছে এ তথ্য। আরও এক সেনাসদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী এলাকায় নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এর জেরে গাজায় সর্বাত্মক হামলা শুরু করে ইসরায়েল। বহু প্রচেষ্টার পর গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় ৪২ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়, গত ১ মার্চ যা আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়। এরপর দ্বিতীয় ধাপের বিরতি কার্যকরের কথা থাকলেও নানা গড়িমসিতে তা ভেস্তে দেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ১৮ মার্চ আবার সর্বাত্মক হামলা শুরু করে নেতানিয়াহুর বাহিনী। নতুন করে শুরু হওয়া হামলায় এক মাসেই প্রাণহানি ছাড়িয়েছে ২ হাজার, আহত আরও অনেক।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে