ইসরায়েলি নারী সৈনিক লিরি আলবাগের (১৯) একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেড। গতকাল শনিবার প্রকাশিত ওই ভিডিওতে লিরি আলবাগ ইসরায়েল সরকারকে তাঁর মুক্তির জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিরি আলবাগ ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার সময় জিম্মি হন। পরে তাঁকে গাজায় নিয়ে আসে হামাস। ৩ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে লিরি আলবাগ হিব্রু ভাষায় ইসরায়েলি সরকারকে তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এএফপি ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।
হামাসের হাতে জিম্মিদের পরিবারের জন্য কাজ করা সংস্থা হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলি ফোরাম জানিয়েছে, আলবাগের পরিবার ভিডিওটি প্রকাশের অনুমোদন দেয়নি। লিরির পরিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রী (বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু), বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এবং সব নীতিনির্ধারকের প্রতি আহ্বান জানাই—যেন আপনার নিজের সন্তান সেখানে বন্দী রয়েছে, এমনটা ভেবে সিদ্ধান্ত নিন।’
আলবাগকে ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা গাজা সীমান্তে অবস্থিত ইসরায়েলি ঘাঁটি নিহাল ওজ থেকে আটক করে। সে সময় তাঁর বয়স ছিল ১৮। তাঁর সঙ্গে আরও ছয়জন নারী সৈনিক ছিলেন, যাঁদের মধ্যে পাঁচজন এখনো বন্দী আছেন গাজায়। হামাস ও এর মিত্র ইসলামিক জিহাদ গত ১৫ মাসের গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় তাঁদের হাতে বন্দী বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি নাগরিকের ভিডিও প্রকাশ করেছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে যে হামলা চালায়, সে সময় গোষ্ঠীটি ২৫১ জনকে বন্দী করে। যাঁদের মধ্যে ৯৬ জন এখনো গাজায় রয়েছেন। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এর মধ্যে ৩৪ জন নিহত হয়েছেন।
হামাস শুক্রবার রাতে জানায়, কাতারে ইসরায়েলের সঙ্গে পরোক্ষ আলোচনা পুনরায় শুরু হওয়ার কথা আছে। এই আলোচনায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দীবিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা হবে। তবে এর পর থেকে এ বিষয়ে আর কোনো তথ্য জানানো হয়নি। মধ্যস্থতাকারী কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধের জন্য কয়েক মাস ধরে প্রচেষ্টা চালালেও এখনো কোনো ফল আসেনি।
হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলি ফোরামের উদ্যোগে তেলআবিবে শনিবার নির্ধারিত সাপ্তাহিক বিক্ষোভে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ওপর বন্দীমুক্তির চুক্তি করার জন্য চাপ অব্যাহত রাখা হয়েছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সমালোচকেরা তাঁর বিরুদ্ধে চুক্তি নিয়ে দেরি করার অভিযোগ করেছেন।
ইসরায়েলি নারী সৈনিক লিরি আলবাগের (১৯) একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেড। গতকাল শনিবার প্রকাশিত ওই ভিডিওতে লিরি আলবাগ ইসরায়েল সরকারকে তাঁর মুক্তির জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিরি আলবাগ ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার সময় জিম্মি হন। পরে তাঁকে গাজায় নিয়ে আসে হামাস। ৩ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে লিরি আলবাগ হিব্রু ভাষায় ইসরায়েলি সরকারকে তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এএফপি ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।
হামাসের হাতে জিম্মিদের পরিবারের জন্য কাজ করা সংস্থা হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলি ফোরাম জানিয়েছে, আলবাগের পরিবার ভিডিওটি প্রকাশের অনুমোদন দেয়নি। লিরির পরিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রী (বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু), বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এবং সব নীতিনির্ধারকের প্রতি আহ্বান জানাই—যেন আপনার নিজের সন্তান সেখানে বন্দী রয়েছে, এমনটা ভেবে সিদ্ধান্ত নিন।’
আলবাগকে ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা গাজা সীমান্তে অবস্থিত ইসরায়েলি ঘাঁটি নিহাল ওজ থেকে আটক করে। সে সময় তাঁর বয়স ছিল ১৮। তাঁর সঙ্গে আরও ছয়জন নারী সৈনিক ছিলেন, যাঁদের মধ্যে পাঁচজন এখনো বন্দী আছেন গাজায়। হামাস ও এর মিত্র ইসলামিক জিহাদ গত ১৫ মাসের গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় তাঁদের হাতে বন্দী বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি নাগরিকের ভিডিও প্রকাশ করেছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে যে হামলা চালায়, সে সময় গোষ্ঠীটি ২৫১ জনকে বন্দী করে। যাঁদের মধ্যে ৯৬ জন এখনো গাজায় রয়েছেন। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এর মধ্যে ৩৪ জন নিহত হয়েছেন।
হামাস শুক্রবার রাতে জানায়, কাতারে ইসরায়েলের সঙ্গে পরোক্ষ আলোচনা পুনরায় শুরু হওয়ার কথা আছে। এই আলোচনায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দীবিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা হবে। তবে এর পর থেকে এ বিষয়ে আর কোনো তথ্য জানানো হয়নি। মধ্যস্থতাকারী কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধের জন্য কয়েক মাস ধরে প্রচেষ্টা চালালেও এখনো কোনো ফল আসেনি।
হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলি ফোরামের উদ্যোগে তেলআবিবে শনিবার নির্ধারিত সাপ্তাহিক বিক্ষোভে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ওপর বন্দীমুক্তির চুক্তি করার জন্য চাপ অব্যাহত রাখা হয়েছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সমালোচকেরা তাঁর বিরুদ্ধে চুক্তি নিয়ে দেরি করার অভিযোগ করেছেন।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ সেকেন্ড আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
৮ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে