সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতনে নেতৃত্ব দেওয়া বিদ্রোহী সংগঠন হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) প্রধান বিশ্বের দেশগুলোকে আশ্বস্ত করেছেন। বলেছেন, সিরিয়াকে নিয়ে বিদেশিদের ভয়ের কোনো কারণ নেই। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম স্কাই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আজ বুধবার তিনি এ কথা বলেন।
হায়াত তাহরির আল-শামের প্রধান আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি আসাদ সরকারের পতনের পর এই প্রথম কোনো পশ্চিমা গণমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিলেন। স্কাই নিউজের আন্তর্জাতিক সংবাদ সম্পাদক জেইন জাফার এবং মধ্যপ্রাচ্য প্রযোজক সেলিন আল-খালদির সঙ্গে দামেস্কে এই সাক্ষাৎকারে দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘দেশটি পুনর্নির্মাণ করা হবে।’
আল-জোলানি আগে ইসলামিক স্টেট অব ইরাকের সদস্য ছিলেন এবং পরে সিরিয়ায় আল–কায়েদার সহযোগী গোষ্ঠী আল-নুসরা ফ্রন্টের নেতৃত্ব দেন। তবে ২০১৬ সালে আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। এখন তিনি নিজেকে আরও উদারপন্থী নেতা হিসেবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছেন। তবে হায়াত তাহরির আল-শাম এখনো জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত।
আল-জোলানি আরও বলেন, ‘ভয়টা মূলত ছিল সরকারের উপস্থিতির কারণে। এখন সিরিয়া উন্নয়ন, পুনর্গঠন ও স্থিতিশীলতার পথে এগোচ্ছে।’ তবে তাঁর এই আশ্বাসের পরও হায়াত তাহরির আল-শামের দ্রুত ক্ষমতায় উত্থান সিরিয়ার সংখ্যালঘুদের মধ্যে, যেমন—কুর্দি, আলাওয়ি বা আলভি এবং খ্রিষ্টানদের মধ্যে আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
আল-জোলানি জোর দিয়ে বলেন, ‘যুদ্ধ ক্লান্ত সিরিয়ার মানুষ নতুন করে সংঘাত চায় না। দেশ আরেকটি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত নয় এবং এমন যুদ্ধে জড়াবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইরানি মিলিশিয়া, হিজবুল্লাহ এবং আসাদ সরকারের অপসারণ সিরিয়ার পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, ‘তাদের অনুপস্থিতিই সমাধান। বর্তমান পরিস্থিতিতে আতঙ্ক ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই।’
সাক্ষাৎকারে আল-জোলানি তাঁর যোদ্ধাদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। তিনি দাবি করেন, তাঁরা কোনো বিদেশি সহায়তা বা হস্তক্ষেপ ছাড়াই সিরিয়ার দায়িত্ব নিয়েছে। আগের আসাদ সরকারের রুশ ও ইরানি সমর্থনের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘সব সাবেক উপনিবেশবাদী দেশ সিরিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।’
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতনে নেতৃত্ব দেওয়া বিদ্রোহী সংগঠন হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) প্রধান বিশ্বের দেশগুলোকে আশ্বস্ত করেছেন। বলেছেন, সিরিয়াকে নিয়ে বিদেশিদের ভয়ের কোনো কারণ নেই। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম স্কাই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আজ বুধবার তিনি এ কথা বলেন।
হায়াত তাহরির আল-শামের প্রধান আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি আসাদ সরকারের পতনের পর এই প্রথম কোনো পশ্চিমা গণমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিলেন। স্কাই নিউজের আন্তর্জাতিক সংবাদ সম্পাদক জেইন জাফার এবং মধ্যপ্রাচ্য প্রযোজক সেলিন আল-খালদির সঙ্গে দামেস্কে এই সাক্ষাৎকারে দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘দেশটি পুনর্নির্মাণ করা হবে।’
আল-জোলানি আগে ইসলামিক স্টেট অব ইরাকের সদস্য ছিলেন এবং পরে সিরিয়ায় আল–কায়েদার সহযোগী গোষ্ঠী আল-নুসরা ফ্রন্টের নেতৃত্ব দেন। তবে ২০১৬ সালে আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। এখন তিনি নিজেকে আরও উদারপন্থী নেতা হিসেবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছেন। তবে হায়াত তাহরির আল-শাম এখনো জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত।
আল-জোলানি আরও বলেন, ‘ভয়টা মূলত ছিল সরকারের উপস্থিতির কারণে। এখন সিরিয়া উন্নয়ন, পুনর্গঠন ও স্থিতিশীলতার পথে এগোচ্ছে।’ তবে তাঁর এই আশ্বাসের পরও হায়াত তাহরির আল-শামের দ্রুত ক্ষমতায় উত্থান সিরিয়ার সংখ্যালঘুদের মধ্যে, যেমন—কুর্দি, আলাওয়ি বা আলভি এবং খ্রিষ্টানদের মধ্যে আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
আল-জোলানি জোর দিয়ে বলেন, ‘যুদ্ধ ক্লান্ত সিরিয়ার মানুষ নতুন করে সংঘাত চায় না। দেশ আরেকটি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত নয় এবং এমন যুদ্ধে জড়াবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইরানি মিলিশিয়া, হিজবুল্লাহ এবং আসাদ সরকারের অপসারণ সিরিয়ার পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, ‘তাদের অনুপস্থিতিই সমাধান। বর্তমান পরিস্থিতিতে আতঙ্ক ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই।’
সাক্ষাৎকারে আল-জোলানি তাঁর যোদ্ধাদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। তিনি দাবি করেন, তাঁরা কোনো বিদেশি সহায়তা বা হস্তক্ষেপ ছাড়াই সিরিয়ার দায়িত্ব নিয়েছে। আগের আসাদ সরকারের রুশ ও ইরানি সমর্থনের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘সব সাবেক উপনিবেশবাদী দেশ সিরিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে