ইরাকে বিয়ের আসরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে অন্তত ১১৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫০ জন। ইরাকের নিনেভেহ প্রদেশের হামদানিয়া জেলায় স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নিনেভেহ প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর হাসান আল-আল্লাক হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘অন্তত ১১৩ জন নিশ্চিতভাবে নিহত হয়েছেন।’ ইরাকের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এ ঘটনায় আহতের সংখ্যাও দেড় শতাধিক। স্থানীয় সিভিল ডিফেন্স বিভাগ জানিয়েছে, বিয়ের আসরে আতশবাজি থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হয়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ৩৪ বছরের ইমাদ ইয়োহানা বলেন, ‘আগুন ছড়িয়ে পড়তে দেখেই আমরা সবাই বের হয়ে আসার চেষ্টা করি। অনেকে তাতে সফল হলেও অনেকে বের হতে পারেননি। এমনকি অনেকে বের হওয়ার পথে আগুনের কারণে বিয়ের জন্য তৈরি করা কাঠামো ভেঙে পড়লে তার নিচে চাপা পড়ে।’
ঘটনাস্থল থেকে পাঠানো রয়টার্সের প্রতিবেদকের ভিডিও থেকে দেখা গেছে, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন আগুন নেভানোর এমনকি ধ্বংসস্তূপের নিচে কেউ আটকে পড়ে আছে কি না, তা খোঁজ করে উদ্ধারের চেষ্টা করছেন। ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসকদের একটি দল পাঠানো হয়। পাশাপাশি জরুরি সেবা বিভাগের কর্মীদেরও মোতায়েন করা হয়।
ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক তদন্তের বরাত দিয়ে ইরাকের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, যে ভবনটিতে বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছিল, সেটি অত্যন্ত দাহ্য নির্মাণ উপকরণ দিয়ে তৈরি এবং এ কারণেই আগুনের সূত্রপাতের পরপরই খুব দ্রুতই ভবনটি ধসে পড়ে।
ইরাকে বিয়ের আসরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে অন্তত ১১৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫০ জন। ইরাকের নিনেভেহ প্রদেশের হামদানিয়া জেলায় স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নিনেভেহ প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর হাসান আল-আল্লাক হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘অন্তত ১১৩ জন নিশ্চিতভাবে নিহত হয়েছেন।’ ইরাকের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এ ঘটনায় আহতের সংখ্যাও দেড় শতাধিক। স্থানীয় সিভিল ডিফেন্স বিভাগ জানিয়েছে, বিয়ের আসরে আতশবাজি থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হয়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ৩৪ বছরের ইমাদ ইয়োহানা বলেন, ‘আগুন ছড়িয়ে পড়তে দেখেই আমরা সবাই বের হয়ে আসার চেষ্টা করি। অনেকে তাতে সফল হলেও অনেকে বের হতে পারেননি। এমনকি অনেকে বের হওয়ার পথে আগুনের কারণে বিয়ের জন্য তৈরি করা কাঠামো ভেঙে পড়লে তার নিচে চাপা পড়ে।’
ঘটনাস্থল থেকে পাঠানো রয়টার্সের প্রতিবেদকের ভিডিও থেকে দেখা গেছে, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন আগুন নেভানোর এমনকি ধ্বংসস্তূপের নিচে কেউ আটকে পড়ে আছে কি না, তা খোঁজ করে উদ্ধারের চেষ্টা করছেন। ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসকদের একটি দল পাঠানো হয়। পাশাপাশি জরুরি সেবা বিভাগের কর্মীদেরও মোতায়েন করা হয়।
ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক তদন্তের বরাত দিয়ে ইরাকের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, যে ভবনটিতে বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছিল, সেটি অত্যন্ত দাহ্য নির্মাণ উপকরণ দিয়ে তৈরি এবং এ কারণেই আগুনের সূত্রপাতের পরপরই খুব দ্রুতই ভবনটি ধসে পড়ে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩৮ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে