অনলাইন ডেস্ক
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সময় ইসরায়েলের একটি কারাগারে বন্দীদের ‘আনন্দ প্রকাশ’ করার অভিযোগে বড় ধরনের অভিযান চালিয়েছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী।
ইসরায়েলের কারা বিভাগ জানিয়েছে, গতকাল রোববার মধ্য ইসরায়েলের একটি কারাগারে থাকা ফিলিস্তিনি বন্দীদের কাছ থেকে ‘উল্লাস ধ্বনি’ শোনা গেছে। এই ঘটনার পর ইসরায়েলের কারা বাহিনীর বিশেষ ‘মেটজাদা’ ইউনিটকে ডেকে পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট সেলগুলোতে অভিযান চালানো হয়।
প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, বন্দুকধারী নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কারাগারের ভেতর ঢুকে বন্দীদের দিকে অস্ত্র তাক করেছে। বন্দীরা এ সময় মেঝেতে শুয়ে পড়ে আত্মরক্ষা করার চেষ্টা করলেও তাদের হাতে প্লাস্টিকের বাঁধন দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। একজন বন্দীর চোখও ঢেকে দেওয়া হয়। পরে হাত পেছনে বাঁধা এবং দেহ নত করা অবস্থায় বেশ কয়েকজন বন্দীকে তাদের সেল থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হয়।
কারা বিভাগ জানিয়েছে, অভিযুক্ত বন্দীদের একটি শৃঙ্খলাভঙ্গ ট্রাইব্যুনালে তোলা হয়। পরে তাঁদের শাস্তি দেওয়া হয়। তবে কী ধরনের শাস্তি দেওয়া হয়েছে, সেই বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
সিএনএন জানিয়েছে, এটি ছিল জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন গবির-এর ‘শত্রুদের প্রতি সমর্থন প্রদর্শনে শূন্য সহনশীলতা’ নীতির অংশ। আজ সোমবার তিনি ইরানের হামলায় নিহত চারজনের শেষ শেষকৃত্যানুষ্ঠানের জন্য পেতাহ তিকভা শহরে গিয়ে আবারও বলেছেন, ‘ইরানের হামলায় আনন্দ বা সমর্থনের যে কোনো বহিঃপ্রকাশের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বেন গবির বলেন, ‘এই বিষয়ে শূন্য সহনশীলতা আছে। অনেককেই পুলিশ এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে। আমি তাদের এই পদক্ষেপকে পূর্ণ সমর্থন জানাই। এটাই আমার নীতি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কারা প্রহরীরা যেভাবে বন্দুক হাতে সেলে ঢুকে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনেছে, সেই দৃশ্যই আমি চাই। যারা ইরানকে সমর্থন করে, তারা সন্ত্রাসকে সমর্থন করে—এদের আটক করতেই হবে।’
এই ঘটনায় ইসরায়েলের মানবাধিকার রক্ষাকারী মহল থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো পাওয়া যায়নি। তবে আন্তর্জাতিক মহলে এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সময় ইসরায়েলের একটি কারাগারে বন্দীদের ‘আনন্দ প্রকাশ’ করার অভিযোগে বড় ধরনের অভিযান চালিয়েছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী।
ইসরায়েলের কারা বিভাগ জানিয়েছে, গতকাল রোববার মধ্য ইসরায়েলের একটি কারাগারে থাকা ফিলিস্তিনি বন্দীদের কাছ থেকে ‘উল্লাস ধ্বনি’ শোনা গেছে। এই ঘটনার পর ইসরায়েলের কারা বাহিনীর বিশেষ ‘মেটজাদা’ ইউনিটকে ডেকে পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট সেলগুলোতে অভিযান চালানো হয়।
প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, বন্দুকধারী নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কারাগারের ভেতর ঢুকে বন্দীদের দিকে অস্ত্র তাক করেছে। বন্দীরা এ সময় মেঝেতে শুয়ে পড়ে আত্মরক্ষা করার চেষ্টা করলেও তাদের হাতে প্লাস্টিকের বাঁধন দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। একজন বন্দীর চোখও ঢেকে দেওয়া হয়। পরে হাত পেছনে বাঁধা এবং দেহ নত করা অবস্থায় বেশ কয়েকজন বন্দীকে তাদের সেল থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হয়।
কারা বিভাগ জানিয়েছে, অভিযুক্ত বন্দীদের একটি শৃঙ্খলাভঙ্গ ট্রাইব্যুনালে তোলা হয়। পরে তাঁদের শাস্তি দেওয়া হয়। তবে কী ধরনের শাস্তি দেওয়া হয়েছে, সেই বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
সিএনএন জানিয়েছে, এটি ছিল জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন গবির-এর ‘শত্রুদের প্রতি সমর্থন প্রদর্শনে শূন্য সহনশীলতা’ নীতির অংশ। আজ সোমবার তিনি ইরানের হামলায় নিহত চারজনের শেষ শেষকৃত্যানুষ্ঠানের জন্য পেতাহ তিকভা শহরে গিয়ে আবারও বলেছেন, ‘ইরানের হামলায় আনন্দ বা সমর্থনের যে কোনো বহিঃপ্রকাশের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বেন গবির বলেন, ‘এই বিষয়ে শূন্য সহনশীলতা আছে। অনেককেই পুলিশ এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে। আমি তাদের এই পদক্ষেপকে পূর্ণ সমর্থন জানাই। এটাই আমার নীতি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কারা প্রহরীরা যেভাবে বন্দুক হাতে সেলে ঢুকে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনেছে, সেই দৃশ্যই আমি চাই। যারা ইরানকে সমর্থন করে, তারা সন্ত্রাসকে সমর্থন করে—এদের আটক করতেই হবে।’
এই ঘটনায় ইসরায়েলের মানবাধিকার রক্ষাকারী মহল থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো পাওয়া যায়নি। তবে আন্তর্জাতিক মহলে এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
২ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
২ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
২ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে