পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি ও ইসরায়েলের মধ্যে। মিত্র ইসরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে তারাও। এই সংঘাতের মাঝে নেতানিয়াহু শাসন অচিরেই বিলুপ্ত হবে বলে হুমকি দিয়েছেন হুতিদের প্রধান নেতা মোহাম্মদ আলী আল-হুতি। আজ সোমবার হুতি সমর্থিত আল-মাশিরাহ সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
হুতি নেতা বলেন, ‘নেতানিয়াহুর শাসন অস্থায়ী এবং অচিরেই বিলুপ্ত হবে। ইয়েমেনের বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার আগে তাঁকে এই অনিবার্য পরিণতির কথা মাথায় রাখতে হবে।’ আল-হুতি জোর দিয়ে বলেন, ‘নিপীড়িতের বিজয় অবশ্যম্ভাবী। নেতানিয়াহু শিগগিরই ক্ষমতা থেকে অপসারিত হয়ে কারাবন্দী হবেন। সামরিক শক্তি ব্যবহার করে ক্ষমতা ধরে রাখতে তাঁর সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে।’
সম্প্রতি ইসরায়েলে একাধিক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেন। সর্বশেষ গত শনিবার তেল আবিবে হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে হুতিরা। এতে ৩৩ জন আহত হন।
এই হামলার পর হুতি নেতা হেজাম আল-আসাদ বলেন, ‘ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ব্যর্থ। তাদের হৃৎপিণ্ড (তেল আবিব) আর নিরাপদ নয়। বিলিয়ন ডলার খরচ করে বানানো প্রতিরক্ষাব্যবস্থার আর কোনো উপযোগিতা নেই।’
এ হামলার পর ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন ওঠে। দেশটির অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি, যেমন—আয়রন ডোম ও ডেভিডস স্লিং সিস্টেম এই হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে।
হামলার পরপরই ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জরুরি বৈঠক ডাকেন। তিনি ঘোষণা করেন, এই হামলার কঠোর জবাব দেওয়া হবে। দেশের নিরাপত্তার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেবেন তিনি। শত্রুরা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাকে চ্যালেঞ্জ জানালে তাদের কঠোর জবাব দেওয়া হবে। ইসরায়েলি গণমাধ্যমের দাবি, ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রের জবাবে সামরিক গোয়েন্দা কৌশলকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন নেতানিয়াহু।
নেতানিয়াহুর অভিযোগ, বৈশ্বিক নৌপথ এবং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলার জন্য হুমকি হুতিরা। এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘ইরানের বিরুদ্ধে আমরা যেমন শক্তিশালী পদক্ষেপ নিয়েছি, তেমনি হুতিদের বিরুদ্ধেও আমরা ব্যবস্থা নেব।’
যুক্তরাষ্ট্রও ইসরায়েলের সঙ্গে অভিযান চালানোর অঙ্গীকার করেছে। শনিবার ইয়েমেনের রাজধানী সানায় হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে হামলা চালায় তারা। গত বছরের নভেম্বর থেকে ইয়েমেনের উপকূলীয় অঞ্চলে আন্তর্জাতিক নৌযান লক্ষ্য করে একাধিকবার হামলা চালায় হুতিরা। গাজা যুদ্ধের প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের সমর্থন জানিয়ে এসব আক্রমণ চালানো হচ্ছে বলে দাবি তাদের।
পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি ও ইসরায়েলের মধ্যে। মিত্র ইসরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে তারাও। এই সংঘাতের মাঝে নেতানিয়াহু শাসন অচিরেই বিলুপ্ত হবে বলে হুমকি দিয়েছেন হুতিদের প্রধান নেতা মোহাম্মদ আলী আল-হুতি। আজ সোমবার হুতি সমর্থিত আল-মাশিরাহ সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
হুতি নেতা বলেন, ‘নেতানিয়াহুর শাসন অস্থায়ী এবং অচিরেই বিলুপ্ত হবে। ইয়েমেনের বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার আগে তাঁকে এই অনিবার্য পরিণতির কথা মাথায় রাখতে হবে।’ আল-হুতি জোর দিয়ে বলেন, ‘নিপীড়িতের বিজয় অবশ্যম্ভাবী। নেতানিয়াহু শিগগিরই ক্ষমতা থেকে অপসারিত হয়ে কারাবন্দী হবেন। সামরিক শক্তি ব্যবহার করে ক্ষমতা ধরে রাখতে তাঁর সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে।’
সম্প্রতি ইসরায়েলে একাধিক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেন। সর্বশেষ গত শনিবার তেল আবিবে হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে হুতিরা। এতে ৩৩ জন আহত হন।
এই হামলার পর হুতি নেতা হেজাম আল-আসাদ বলেন, ‘ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ব্যর্থ। তাদের হৃৎপিণ্ড (তেল আবিব) আর নিরাপদ নয়। বিলিয়ন ডলার খরচ করে বানানো প্রতিরক্ষাব্যবস্থার আর কোনো উপযোগিতা নেই।’
এ হামলার পর ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন ওঠে। দেশটির অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি, যেমন—আয়রন ডোম ও ডেভিডস স্লিং সিস্টেম এই হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে।
হামলার পরপরই ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জরুরি বৈঠক ডাকেন। তিনি ঘোষণা করেন, এই হামলার কঠোর জবাব দেওয়া হবে। দেশের নিরাপত্তার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেবেন তিনি। শত্রুরা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাকে চ্যালেঞ্জ জানালে তাদের কঠোর জবাব দেওয়া হবে। ইসরায়েলি গণমাধ্যমের দাবি, ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রের জবাবে সামরিক গোয়েন্দা কৌশলকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন নেতানিয়াহু।
নেতানিয়াহুর অভিযোগ, বৈশ্বিক নৌপথ এবং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলার জন্য হুমকি হুতিরা। এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘ইরানের বিরুদ্ধে আমরা যেমন শক্তিশালী পদক্ষেপ নিয়েছি, তেমনি হুতিদের বিরুদ্ধেও আমরা ব্যবস্থা নেব।’
যুক্তরাষ্ট্রও ইসরায়েলের সঙ্গে অভিযান চালানোর অঙ্গীকার করেছে। শনিবার ইয়েমেনের রাজধানী সানায় হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে হামলা চালায় তারা। গত বছরের নভেম্বর থেকে ইয়েমেনের উপকূলীয় অঞ্চলে আন্তর্জাতিক নৌযান লক্ষ্য করে একাধিকবার হামলা চালায় হুতিরা। গাজা যুদ্ধের প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের সমর্থন জানিয়ে এসব আক্রমণ চালানো হচ্ছে বলে দাবি তাদের।
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩৫ মিনিট আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
৩৭ মিনিট আগেলোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
১ ঘণ্টা আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
১ ঘণ্টা আগে