আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ফোনালাপ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ও মার্কিনভিত্তিক সংবাদ সংস্থা অ্যাক্সিওস। ইসরায়েল ও ইরান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে বলে ট্রাম্প ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশের পর ট্রাম্পঘোষিত যুদ্ধবিরতি বাস্তবে কার্যকর হচ্ছে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে এই ফোনালাপ হলো।
মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ইরান ও ইসরায়েল ‘সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক’ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। তিনি বলেছিলেন, ছয় ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের সামরিক তৎপরতা থেমে যাবে এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে সংঘাতের অবসান হবে। যদিও ইরান ও ইসরায়েল আনুষ্ঠানিকভাবে সেই সম্মতির কথা জানায়নি, পরে উভয় পক্ষই হামলার অভিযোগ ও পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানায়।
এর মধ্যে ইরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন আল-উদেইদ ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় বলে মার্কিন সামরিক সূত্র জানায়। অন্যদিকে ইসরায়েল দাবি করে, তারা ইরানের দিক থেকে ছোড়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করেছে।
এই প্রেক্ষাপটেই ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর ফোনালাপ কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ফোনালাপের বিস্তারিত প্রকাশ পায়নি। তবে কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, আলোচনায় অন্তত তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়—
যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন: ট্রাম্প চাইছেন ইসরায়েল যেন আর কোনো ধরনের সামরিক পদক্ষেপ না নেয় এবং ইতিমধ্যে চালানো অভিযানের ব্যাখ্যা দেয়। তিনি আগেও প্রকাশ্যে বলেছেন, ‘আমি পছন্দ করিনি যে যুদ্ধবিরতির পরপরই ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে।’
ইরানের প্রতিক্রিয়া ও আস্থা তৈরির প্রচেষ্টা: ফোনালাপে ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে অনুরোধ করেন, ইরানকে উত্তেজিত না করে শান্তিপূর্ণ বার্তা পাঠাতে, যাতে যুদ্ধবিরতি দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান স্পষ্টকরণ: ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে মনে করিয়ে দেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকাটি এখন শান্তি প্রতিষ্ঠার দিকেই মুখোমুখি এবং তাঁর প্রশাসন চায় না যে এই মুহূর্তে ইসরায়েল কোনো একতরফা অভিযান চালিয়ে সমঝোতাকে ভেঙে দিক।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি, তবে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগকে গুরুত্ব দিয়েছেন এবং ইরানের সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার আশ্বাস দিয়েছেন। যদিও ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এখনও সীমান্ত এলাকায় প্রস্তুত অবস্থানে রয়েছে।
ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর এই আলোচনাকে বিশ্লেষকেরা যুদ্ধবিরতির বাস্তবতা নির্ধারণে একটি মোড় ঘোরানো কূটনৈতিক মুহূর্ত হিসেবে দেখছেন। এর মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, ট্রাম্প প্রশাসন এখন জোর দিচ্ছে অবিলম্বে সংঘাত বন্ধ করা ও কূটনৈতিক সমঝোতা বাস্তবায়নের ওপর।
এই ফোনালাপের ফলাফল কীভাবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করবে, তা আগামী কয়েক ঘণ্টা ও দিনের মধ্যে স্পষ্ট হবে। তবে এটা নিশ্চিত, যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে এখনো যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব ও চাপের ভূমিকাই মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ফোনালাপ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ও মার্কিনভিত্তিক সংবাদ সংস্থা অ্যাক্সিওস। ইসরায়েল ও ইরান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে বলে ট্রাম্প ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশের পর ট্রাম্পঘোষিত যুদ্ধবিরতি বাস্তবে কার্যকর হচ্ছে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে এই ফোনালাপ হলো।
মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ইরান ও ইসরায়েল ‘সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক’ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। তিনি বলেছিলেন, ছয় ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের সামরিক তৎপরতা থেমে যাবে এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে সংঘাতের অবসান হবে। যদিও ইরান ও ইসরায়েল আনুষ্ঠানিকভাবে সেই সম্মতির কথা জানায়নি, পরে উভয় পক্ষই হামলার অভিযোগ ও পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানায়।
এর মধ্যে ইরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন আল-উদেইদ ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় বলে মার্কিন সামরিক সূত্র জানায়। অন্যদিকে ইসরায়েল দাবি করে, তারা ইরানের দিক থেকে ছোড়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করেছে।
এই প্রেক্ষাপটেই ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর ফোনালাপ কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ফোনালাপের বিস্তারিত প্রকাশ পায়নি। তবে কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, আলোচনায় অন্তত তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়—
যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন: ট্রাম্প চাইছেন ইসরায়েল যেন আর কোনো ধরনের সামরিক পদক্ষেপ না নেয় এবং ইতিমধ্যে চালানো অভিযানের ব্যাখ্যা দেয়। তিনি আগেও প্রকাশ্যে বলেছেন, ‘আমি পছন্দ করিনি যে যুদ্ধবিরতির পরপরই ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে।’
ইরানের প্রতিক্রিয়া ও আস্থা তৈরির প্রচেষ্টা: ফোনালাপে ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে অনুরোধ করেন, ইরানকে উত্তেজিত না করে শান্তিপূর্ণ বার্তা পাঠাতে, যাতে যুদ্ধবিরতি দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান স্পষ্টকরণ: ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে মনে করিয়ে দেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকাটি এখন শান্তি প্রতিষ্ঠার দিকেই মুখোমুখি এবং তাঁর প্রশাসন চায় না যে এই মুহূর্তে ইসরায়েল কোনো একতরফা অভিযান চালিয়ে সমঝোতাকে ভেঙে দিক।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি, তবে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগকে গুরুত্ব দিয়েছেন এবং ইরানের সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার আশ্বাস দিয়েছেন। যদিও ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এখনও সীমান্ত এলাকায় প্রস্তুত অবস্থানে রয়েছে।
ট্রাম্প–নেতানিয়াহুর এই আলোচনাকে বিশ্লেষকেরা যুদ্ধবিরতির বাস্তবতা নির্ধারণে একটি মোড় ঘোরানো কূটনৈতিক মুহূর্ত হিসেবে দেখছেন। এর মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, ট্রাম্প প্রশাসন এখন জোর দিচ্ছে অবিলম্বে সংঘাত বন্ধ করা ও কূটনৈতিক সমঝোতা বাস্তবায়নের ওপর।
এই ফোনালাপের ফলাফল কীভাবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করবে, তা আগামী কয়েক ঘণ্টা ও দিনের মধ্যে স্পষ্ট হবে। তবে এটা নিশ্চিত, যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে এখনো যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব ও চাপের ভূমিকাই মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
৩ ঘণ্টা আগে