ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা দাবি করেছেন, হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের নিয়ে গাজা থেকে মিসরে পালিয়ে গেছেন গোষ্ঠীটির নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার। এই সময় সিনওয়ার তাঁর ভাইকেও সঙ্গে নিয়ে গেছেন। আজ মঙ্গলবার এমনটাই বলা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেছেন, ইয়াহিয়া সিনওয়ার হামাসের টানেল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেই রাফাহ হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে মিসরে পৌঁছে গেছেন। তবে আমাদের মূল উদ্বেগের বিষয় হলো, তিনি তাঁর সঙ্গে জিম্মিদেরও হয়তো নিয়ে গেছেন।
ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীগুলো বিগত কয়েক বছর ধরেই হামাসের টানেল নেটওয়ার্কে বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের ধারণা এই টানেল নেটওয়ার্ক এতটাই প্রশস্ত যে, এর ভেতর দিয়ে অনায়াসে একটি গাড়ি বা ট্রাক চালিয়ে নেওয়া সম্ভব। এর আগে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) একটি ভিডিও প্রকাশ করে দাবি করেছিল—ইয়াহিয়া সিনওয়ার গাজায় টানেলের ভেতরেই আছেন।
ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল-১২ নিউজের সংবাদ বিশ্লেষক এহুদ ইয়ারি বলেছেন, সম্ভাবনা আছে যে, সিনওয়ার তাঁর সঙ্গে ইসরায়েলি জিম্মিদেরও নিয়ে গেছেন। তিনি বলেছেন, ‘হামাসের একাধিক স্কোয়াড ইসরায়েলি জিম্মিদের পৃথকভাবে নিজস্ব অবস্থানে রেখেছে। তবে সিনওয়ার এ ক্ষেত্রে নিশ্চিত যে তিনি পালাতে পারবেন। তবে তিনি এটাও জানেন যে, তিনি মিসরে পালিয়ে গেলেও সেখানে তিনি উষ্ণ অভ্যর্থনা পাবেন না।’
এদিকে, গত সপ্তাহে ইয়াহিয়া সিনওয়ারের সাবেক সহযোগী ও এক সময় ইসরায়েলি কারাগারের সহবন্দী আসমত মনসুর বলেছেন, মূলত হামাস গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা গাজায় ইসরায়েলি অবরোধ ভেঙে ফেলা, সিনওয়ারের সহযোগীদের ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি ও তাঁকে ফিলিস্তিনি জনগণের নেতায় পরিণত করার পরিকল্পিত একটি কৌশলগত অভিযান।
তবে মনসুরের মতে, হামাস যেভাবে পরিকল্পনা করেছিল পরবর্তী সময়ে সবকিছু তাদের হিসাবমতো ঘটেনি। কারণ ইসরায়েল কোনো ধরনের ন্যায়নীতির ধার না ধেরেই লাগামহীনভাবে গাজাবাসীর ওপর চড়াও হয়েছে এবং এর ফলে কী হয়ে তার ফলাফল সবার সামনে।
ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা দাবি করেছেন, হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের নিয়ে গাজা থেকে মিসরে পালিয়ে গেছেন গোষ্ঠীটির নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার। এই সময় সিনওয়ার তাঁর ভাইকেও সঙ্গে নিয়ে গেছেন। আজ মঙ্গলবার এমনটাই বলা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেছেন, ইয়াহিয়া সিনওয়ার হামাসের টানেল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেই রাফাহ হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে মিসরে পৌঁছে গেছেন। তবে আমাদের মূল উদ্বেগের বিষয় হলো, তিনি তাঁর সঙ্গে জিম্মিদেরও হয়তো নিয়ে গেছেন।
ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীগুলো বিগত কয়েক বছর ধরেই হামাসের টানেল নেটওয়ার্কে বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের ধারণা এই টানেল নেটওয়ার্ক এতটাই প্রশস্ত যে, এর ভেতর দিয়ে অনায়াসে একটি গাড়ি বা ট্রাক চালিয়ে নেওয়া সম্ভব। এর আগে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) একটি ভিডিও প্রকাশ করে দাবি করেছিল—ইয়াহিয়া সিনওয়ার গাজায় টানেলের ভেতরেই আছেন।
ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল-১২ নিউজের সংবাদ বিশ্লেষক এহুদ ইয়ারি বলেছেন, সম্ভাবনা আছে যে, সিনওয়ার তাঁর সঙ্গে ইসরায়েলি জিম্মিদেরও নিয়ে গেছেন। তিনি বলেছেন, ‘হামাসের একাধিক স্কোয়াড ইসরায়েলি জিম্মিদের পৃথকভাবে নিজস্ব অবস্থানে রেখেছে। তবে সিনওয়ার এ ক্ষেত্রে নিশ্চিত যে তিনি পালাতে পারবেন। তবে তিনি এটাও জানেন যে, তিনি মিসরে পালিয়ে গেলেও সেখানে তিনি উষ্ণ অভ্যর্থনা পাবেন না।’
এদিকে, গত সপ্তাহে ইয়াহিয়া সিনওয়ারের সাবেক সহযোগী ও এক সময় ইসরায়েলি কারাগারের সহবন্দী আসমত মনসুর বলেছেন, মূলত হামাস গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা গাজায় ইসরায়েলি অবরোধ ভেঙে ফেলা, সিনওয়ারের সহযোগীদের ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি ও তাঁকে ফিলিস্তিনি জনগণের নেতায় পরিণত করার পরিকল্পিত একটি কৌশলগত অভিযান।
তবে মনসুরের মতে, হামাস যেভাবে পরিকল্পনা করেছিল পরবর্তী সময়ে সবকিছু তাদের হিসাবমতো ঘটেনি। কারণ ইসরায়েল কোনো ধরনের ন্যায়নীতির ধার না ধেরেই লাগামহীনভাবে গাজাবাসীর ওপর চড়াও হয়েছে এবং এর ফলে কী হয়ে তার ফলাফল সবার সামনে।
ভারত নয়াদিল্লিতে অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশনের এক কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়। পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানও ইসলামাবাদে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের এক কর্মীকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের এক বিজেপি মন্ত্রীর মন্তব্য ঘিরে দেশজুড়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশিকে উদ্দেশ করে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন ওই মন্ত্রী। ‘অপারেশন সিন্দুর’ নিয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে একাধিকবার কর্নেল কুরেশিকে দেখা
২ ঘণ্টা আগেযুদ্ধ থেমে গেলেও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যেই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে এক পাকিস্তানি কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই কর্মকর্তাকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সরকার ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কনস্টেবল পূর্ণম কুমার শ’কে ফিরিয়ে দিয়েছে। গত ২৩ এপ্রিল বিএসএফের এই জওয়ান সীমান্ত পার হয়ে পাকিস্তানে চলে গেলে দেশটি নিরাপত্তাবাহিনীর হাতে আটক হন। সেই হিসাবে আজ বুধবার দীর্ঘ ২১ দিন পর তাঁকে ফেরত দেওয়া হলো।
৩ ঘণ্টা আগে