হামাসের হাতে জিম্মি ৪০ ইসরায়েলির বিপরীতে ৭০০-৮০০ জিম্মিকে মুক্তির ইঙ্গিত দিয়েছে দেশটির সরকার। এই অবস্থায় হামাসের সঙ্গে একটি যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা দেখছে ইসরায়েলিরা। ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্ট ও টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দী বিনিয়ম ও যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সুর নরম করেছে ইসরায়েল। গত সপ্তাহে ইসরায়েলি আলোচকেরা কাতারে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত যুদ্ধবিরতি আলোচনায় অংশগ্রহণ শেষে দেশে ফিরেছেন। তাঁরা ফেরার পরই ইসরায়েল সরকারের কর্মকর্তারা এই ইঙ্গিত দিলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা টাইমস অব ইসরায়েলকে বলেছেন, ‘বর্তমানে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা ৫০ / ৫০।’ আর এই চুক্তির ক্ষেত্রে তাঁরা সম্ভাব্য কী পরিমাণ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে সে বিষয়েও অবস্থান ব্যক্ত করেছেন।
অপর এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, কাতারে অনুষ্ঠিত আলোচনায় ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওই প্রস্তাব হামাসের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে ওই প্রস্তাবে কী আছে সে বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি ওই কর্মকর্তা।
ওই কর্মকর্তা টাইমস অব ইসরায়েলকে জানিয়েছেন, এর আগে যে পরিমাণ ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে তাদের দ্বিগুণ বন্দী—সেই হিসাবে এবার ৮০০ এর কাছাকাছি ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হতে পারে—এবার মুক্তি দেওয়া হবে ৪০ ইসরায়েলি জিম্মির বিনিময়ে। এই বিনিময় ঘটবে ৬ সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে।
তবে ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল বর্তমানে ৮০০-এর কাছাকাছি ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার কথা ভাবছে। তবে জেরুসালেম পোস্টসহ বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ৭০০ থেকে ৮০০ এর কাছাকাছি ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে।
হামাসের হাতে জিম্মি ৪০ ইসরায়েলির বিপরীতে ৭০০-৮০০ জিম্মিকে মুক্তির ইঙ্গিত দিয়েছে দেশটির সরকার। এই অবস্থায় হামাসের সঙ্গে একটি যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা দেখছে ইসরায়েলিরা। ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্ট ও টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দী বিনিয়ম ও যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সুর নরম করেছে ইসরায়েল। গত সপ্তাহে ইসরায়েলি আলোচকেরা কাতারে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত যুদ্ধবিরতি আলোচনায় অংশগ্রহণ শেষে দেশে ফিরেছেন। তাঁরা ফেরার পরই ইসরায়েল সরকারের কর্মকর্তারা এই ইঙ্গিত দিলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা টাইমস অব ইসরায়েলকে বলেছেন, ‘বর্তমানে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা ৫০ / ৫০।’ আর এই চুক্তির ক্ষেত্রে তাঁরা সম্ভাব্য কী পরিমাণ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে সে বিষয়েও অবস্থান ব্যক্ত করেছেন।
অপর এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, কাতারে অনুষ্ঠিত আলোচনায় ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওই প্রস্তাব হামাসের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে ওই প্রস্তাবে কী আছে সে বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি ওই কর্মকর্তা।
ওই কর্মকর্তা টাইমস অব ইসরায়েলকে জানিয়েছেন, এর আগে যে পরিমাণ ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে তাদের দ্বিগুণ বন্দী—সেই হিসাবে এবার ৮০০ এর কাছাকাছি ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হতে পারে—এবার মুক্তি দেওয়া হবে ৪০ ইসরায়েলি জিম্মির বিনিময়ে। এই বিনিময় ঘটবে ৬ সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে।
তবে ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল বর্তমানে ৮০০-এর কাছাকাছি ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার কথা ভাবছে। তবে জেরুসালেম পোস্টসহ বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ৭০০ থেকে ৮০০ এর কাছাকাছি ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
১১ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে