আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ গণহত্যার রেশ না কাটতেই এবার নতুন করে পশ্চিম তীরে তাণ্ডব শুরু করেছে ইসরায়েল। গত রোববার অঞ্চলটির জেনিন শহরে অভিযান চালিয়ে শতাধিক ভবন গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী (আইডিএফ)। জেনিন শরণার্থীশিবির এবং আল-হাদাফ এলাকায় প্রায় ১৫ হাজার মানুষকে জোরপূর্বক তাঁদের বাড়িঘর থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইসরায়েল কাতজের তত্ত্বাবধানে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এমন সময়ে এই অভিযান শুরু হয়েছে, যার কদিন আগেই ফিলিস্তিনিদের মিসর ও জর্ডানে পাঠানোর পরিকল্পনার কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়, পশ্চিম তীরে শরণার্থীশিবিরও বাদ যায়নি দখলদার বাহিনীর তাণ্ডব থেকে। জেনিন শরণার্থীশিবিরের পূর্ব পাশের প্রায় ২০টি ভবন বিস্ফোরক দিয়ে একযোগে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকারি হাসপাতালের পরিচালক ডা. উইসাম বাকর জানিয়েছেন, বিস্ফোরণে হাসপাতালেরও কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুই সপ্তাহ ধরে জেনিনে অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব অভিযানে ২৫ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এর মধ্যে রোববার শতাধিক ভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ায় গৃহহীন হয়ে পড়েছেন এসব ভবনের বাসিন্দারা। জেনিন শরণার্থীশিবিরের প্রবেশমুখে গত রোববার সকালে এক ইসরায়েলি স্নাইপার ওয়ালিদ আল-লাহলুহ নামের ৭৩ বছরের এক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে। আল-জাব্রিয়াত এলাকায় আরেক ফিলিস্তিনিকে ঊরুতে গুলি করে আহত করা হয়। এর আগে গত শনিবার পূর্ব জেনিন ও কাবাতিয়া শহরের দক্ষিণে ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক শিশুসহ পাঁচ ফিলিস্তিনি নিহত হন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সঙ্গে নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা বদলে দিতে চান তিনি। ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য গত রোববার ওয়াশিংটনের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নিজের এমন পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।
এদিকে ফিলিস্তিনের গাজায় ১৫ মাসে অন্তত ৬১ হাজার ৭০৯ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু করে গত ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতির আগপর্যন্ত সময়ে তাদের হত্যা করা হয়। এখনো নিখোঁজ রয়েছে ১৪ হাজারের বেশি মানুষ। ধারণা করা হচ্ছে, তারাও আর বেঁচে নেই। গতকাল সোমবার নিহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে গাজার কর্তৃপক্ষ।
গাজার তথ্য বিভাগের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, যুদ্ধে নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৭৬ শতাংশের মরদেহ উদ্ধার করে চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে। তবে এখনো অন্তত ১৪ হাজার ২২২ জন ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থাকতে পারে বা এমন এলাকায় রয়েছে, যেখানে উদ্ধারকর্মীরা পৌঁছাতে পারেননি।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ গণহত্যার রেশ না কাটতেই এবার নতুন করে পশ্চিম তীরে তাণ্ডব শুরু করেছে ইসরায়েল। গত রোববার অঞ্চলটির জেনিন শহরে অভিযান চালিয়ে শতাধিক ভবন গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী (আইডিএফ)। জেনিন শরণার্থীশিবির এবং আল-হাদাফ এলাকায় প্রায় ১৫ হাজার মানুষকে জোরপূর্বক তাঁদের বাড়িঘর থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইসরায়েল কাতজের তত্ত্বাবধানে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এমন সময়ে এই অভিযান শুরু হয়েছে, যার কদিন আগেই ফিলিস্তিনিদের মিসর ও জর্ডানে পাঠানোর পরিকল্পনার কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়, পশ্চিম তীরে শরণার্থীশিবিরও বাদ যায়নি দখলদার বাহিনীর তাণ্ডব থেকে। জেনিন শরণার্থীশিবিরের পূর্ব পাশের প্রায় ২০টি ভবন বিস্ফোরক দিয়ে একযোগে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকারি হাসপাতালের পরিচালক ডা. উইসাম বাকর জানিয়েছেন, বিস্ফোরণে হাসপাতালেরও কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুই সপ্তাহ ধরে জেনিনে অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব অভিযানে ২৫ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এর মধ্যে রোববার শতাধিক ভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ায় গৃহহীন হয়ে পড়েছেন এসব ভবনের বাসিন্দারা। জেনিন শরণার্থীশিবিরের প্রবেশমুখে গত রোববার সকালে এক ইসরায়েলি স্নাইপার ওয়ালিদ আল-লাহলুহ নামের ৭৩ বছরের এক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে। আল-জাব্রিয়াত এলাকায় আরেক ফিলিস্তিনিকে ঊরুতে গুলি করে আহত করা হয়। এর আগে গত শনিবার পূর্ব জেনিন ও কাবাতিয়া শহরের দক্ষিণে ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক শিশুসহ পাঁচ ফিলিস্তিনি নিহত হন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সঙ্গে নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা বদলে দিতে চান তিনি। ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য গত রোববার ওয়াশিংটনের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নিজের এমন পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।
এদিকে ফিলিস্তিনের গাজায় ১৫ মাসে অন্তত ৬১ হাজার ৭০৯ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু করে গত ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতির আগপর্যন্ত সময়ে তাদের হত্যা করা হয়। এখনো নিখোঁজ রয়েছে ১৪ হাজারের বেশি মানুষ। ধারণা করা হচ্ছে, তারাও আর বেঁচে নেই। গতকাল সোমবার নিহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে গাজার কর্তৃপক্ষ।
গাজার তথ্য বিভাগের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, যুদ্ধে নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৭৬ শতাংশের মরদেহ উদ্ধার করে চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে। তবে এখনো অন্তত ১৪ হাজার ২২২ জন ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থাকতে পারে বা এমন এলাকায় রয়েছে, যেখানে উদ্ধারকর্মীরা পৌঁছাতে পারেননি।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৭ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে