যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের মধ্যস্থতায় বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েল সরকারের সঙ্গে চুক্তি করলেও জনগণের নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র প্রস্তুতি থাকবে বলে সতর্ক করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাস। এক বিবৃতির বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বুধবার হামাসের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তির সঙ্গে সঙ্গে আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, আমাদের আঙুল বন্দুকের ট্রিগারেই থাকবে। জনগণকে রক্ষায় এবং দখলদার শক্তিকে পরাজিত করতে আমাদের “বিজয়ী” যোদ্ধারা তৎপর থাকবে।’
সাময়িক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিলেও ইসরায়েল ও হামাস—দুই পক্ষই নিজেদের ‘বৃহত্তর লক্ষ্য অপরিবর্তিত থাকবে’ বলে ঘোষণা দিয়েছে।
রেকর্ড করা এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা যুদ্ধের মধ্যে আছি এবং আমাদের সকল লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাব। হামাসকে ধ্বংস করা, সব জিম্মিকে ফেরত আনা এবং ইসরায়েলের জন্য হুমকি হতে পারে—এমন সব শক্তিকে নির্মূল করা নিশ্চিতে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া হবে।’
এর আগে আজ বুধবার ভোরে ইসরায়েল সরকার ও অবরুদ্ধ গাজা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের আওতায় ৪ দিন যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি ৫০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার বিপরীতে ইসরায়েল দেশটিতে বন্দী ১৫০ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে। এই যুদ্ধবিরতির পর আবার যুদ্ধ শুরুর ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। হামাসও একই রকম ঘোষণা দিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়েছে গত ৭ অক্টোবর। এর পর থেকে অবরুদ্ধ টানা হামলা চালিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় অঞ্চলটিতে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪ হাজার ১০০ জন। নিহতদের প্রায় সবাই গাজার অধিবাসী। পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন অল্প কয়েকজন। নিহতদের মধ্যে শিশু ৫ হাজার ৮৪০ জন ও নারী ৩ হাজার ৯২০ জন।
যুদ্ধবিরতির চুক্তির বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হামাসের কাছে জিম্মি ৫০ জন ইসরায়েলি নারী ও শিশুকে আগামী ৪ দিনে মুক্ত করা হবে। এই সময়ে সব ধরনের যুদ্ধ বন্ধ থাকবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, হামাস যদি ১০ জন করে জিম্মিকে মুক্তি দেয়, তবে যুদ্ধবিরতি এক দিন করে বাড়ানো হবে। তবে ইসরায়েলি জিম্মির বিপরীতে কতজন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি বিবৃতিতে।
এদিকে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে দুই পক্ষ সম্মত হওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে চীন, যুক্তরাজ্য ও জার্মানি। যুক্তরাজ্য এই সিদ্ধান্তকে ‘গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। জার্মানিও গাজায় জরুরি সাহায্য পৌঁছানোর ব্যাপারে জোর দিয়েছে।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, অন্তত ৫০ জন জিম্মিকে মুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। গাজায় জরুরি সাহায্য পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে এক্স প্ল্যাটফর্মে তিনি বলেন, ‘জিম্মিদের প্রথম বড় একটি গ্রুপকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি, যদিও বিশ্বের কিছুই তাদের কষ্টকে ভুলিয়ে দিতে পারবে না। গাজার মানুষের জন্য জরুরি সাহায্য আনতে এই মানবিক বিরতিকে ব্যবহার করতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের মধ্যস্থতায় বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েল সরকারের সঙ্গে চুক্তি করলেও জনগণের নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র প্রস্তুতি থাকবে বলে সতর্ক করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাস। এক বিবৃতির বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বুধবার হামাসের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তির সঙ্গে সঙ্গে আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, আমাদের আঙুল বন্দুকের ট্রিগারেই থাকবে। জনগণকে রক্ষায় এবং দখলদার শক্তিকে পরাজিত করতে আমাদের “বিজয়ী” যোদ্ধারা তৎপর থাকবে।’
সাময়িক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিলেও ইসরায়েল ও হামাস—দুই পক্ষই নিজেদের ‘বৃহত্তর লক্ষ্য অপরিবর্তিত থাকবে’ বলে ঘোষণা দিয়েছে।
রেকর্ড করা এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা যুদ্ধের মধ্যে আছি এবং আমাদের সকল লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাব। হামাসকে ধ্বংস করা, সব জিম্মিকে ফেরত আনা এবং ইসরায়েলের জন্য হুমকি হতে পারে—এমন সব শক্তিকে নির্মূল করা নিশ্চিতে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া হবে।’
এর আগে আজ বুধবার ভোরে ইসরায়েল সরকার ও অবরুদ্ধ গাজা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের আওতায় ৪ দিন যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি ৫০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার বিপরীতে ইসরায়েল দেশটিতে বন্দী ১৫০ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে। এই যুদ্ধবিরতির পর আবার যুদ্ধ শুরুর ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। হামাসও একই রকম ঘোষণা দিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়েছে গত ৭ অক্টোবর। এর পর থেকে অবরুদ্ধ টানা হামলা চালিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় অঞ্চলটিতে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪ হাজার ১০০ জন। নিহতদের প্রায় সবাই গাজার অধিবাসী। পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন অল্প কয়েকজন। নিহতদের মধ্যে শিশু ৫ হাজার ৮৪০ জন ও নারী ৩ হাজার ৯২০ জন।
যুদ্ধবিরতির চুক্তির বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হামাসের কাছে জিম্মি ৫০ জন ইসরায়েলি নারী ও শিশুকে আগামী ৪ দিনে মুক্ত করা হবে। এই সময়ে সব ধরনের যুদ্ধ বন্ধ থাকবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, হামাস যদি ১০ জন করে জিম্মিকে মুক্তি দেয়, তবে যুদ্ধবিরতি এক দিন করে বাড়ানো হবে। তবে ইসরায়েলি জিম্মির বিপরীতে কতজন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হবে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি বিবৃতিতে।
এদিকে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে দুই পক্ষ সম্মত হওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে চীন, যুক্তরাজ্য ও জার্মানি। যুক্তরাজ্য এই সিদ্ধান্তকে ‘গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। জার্মানিও গাজায় জরুরি সাহায্য পৌঁছানোর ব্যাপারে জোর দিয়েছে।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, অন্তত ৫০ জন জিম্মিকে মুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। গাজায় জরুরি সাহায্য পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে এক্স প্ল্যাটফর্মে তিনি বলেন, ‘জিম্মিদের প্রথম বড় একটি গ্রুপকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি, যদিও বিশ্বের কিছুই তাদের কষ্টকে ভুলিয়ে দিতে পারবে না। গাজার মানুষের জন্য জরুরি সাহায্য আনতে এই মানবিক বিরতিকে ব্যবহার করতে হবে।’
ভারতনিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরে পর্যটকদের নিশানা করে ১৯ এপ্রিলের কাছাকাছি সময়ে হামলা হতে পারে বলে স্থানীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হয়েছিল। ভারতের গোয়েন্দা ব্যুরো (আইবি) এবং অন্যান্য সংস্থা স্থানীয় কর্মকর্তাদের এই সতর্কবার্তা দিয়েছিল।
৯ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচনে আবারও নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে দেশটির লেবার পার্টি। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দলপ্রধান ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতা পেলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেচরম উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যে পাকিস্তান সফলভাবে পরীক্ষা করেছে ৪৫০ কিলোমিটার রেঞ্জবিশিষ্ট ‘আবদালি’ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে চালানো এ পরীক্ষাকে ইসলামাবাদ নিয়মিত ও প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ বললেও ভারত একে উসকানিমূলক পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেছে। কাশ্মীর হামলা ও সীমান্ত সংঘর্ষে
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ধাপে ধাপে ১২০০ জনবল ছাঁটাই করবে। ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পদক্ষেপ মূলত নিয়োগ কমিয়ে বাস্তবায়ন করা হবে এবং এটি ট্রাম্প প্রশাসনের ফেডারেল কর্মীসংখ্যা হ্রাস নীতির অংশ।
১৬ ঘণ্টা আগে