গাজায় নিহত চার ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ও গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত এই চারজনের মরদেহ গ্রহণ করেছে। অপরদিকে, পশ্চিম তীরে গতকাল বুধবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের মাধ্যমে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মরদেহগুলোর পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য সেগুলো স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন আবু কাবির ন্যাশনাল সেন্টার ফর ফরেনসিক মেডিসিনে নেওয়া হবে। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবারের কাছে বিষয়টি জানানো হবে।
নিহতদের পরিবারের সদস্যদের ইতিমধ্যে অবহিত করা হয়েছে এবং ইসরায়েলি সরকার জনগণকে তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছে।
এদিকে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে কমপক্ষে তিন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে তুবাসের কাছে ফারা’আ শরণার্থীশিবিরে এক বাড়ি ঘিরে ফেলে ইসরায়েলি সেনারা নির্বিচারে গুলি চালায়।
ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, সেনারা হামলা চালানোর পর নিহত তিন ফিলিস্তিনির মরদেহ নিজেদের হেফাজতে রেখেছে। হামলার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছানো অ্যাম্বুলেন্সকর্মীরা বাড়ির ভেতরে দেহাবশেষ ও রক্তের চিহ্ন দেখতে পান।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর দাবি, নিহতরা ‘সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন এবং অস্ত্র বিক্রি করতেন।’ অভিযানে আরও দুই ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের নাম আহমেদ নাবিল সুবহ ও হাকাম মোহাম্মদ আল-খতিব।
এই হত্যাকাণ্ড এমন সময়ে ঘটল, যখন ইসরায়েলি বাহিনী পশ্চিম তীরজুড়ে ব্যাপক সামরিক অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে জেনিন, তুলকারেম ও আশপাশের শরণার্থীশিবিরগুলোতে সেনারা বাড়িঘর ধ্বংস করছে, পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে, এবং হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে বাস্তুচ্যুত করছে।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে এখন পর্যন্ত বহু ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং অন্তত ৪০ হাজার মানুষ ঘরহারা হয়েছেন।
এ ছাড়া, পশ্চিম তীরের বিভিন্ন এলাকায় বৃহস্পতিবারও অভিযান চালিয়ে ইসরায়েলি বাহিনী আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে। তুবাসের কাছে এক বাড়িতে দুই ভাইকে আটক করা হয়। রামাল্লা ও আল-বিরেহ শহরে অভিযান চালিয়ে আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাইতুল লাহমের দক্ষিণে আল-খাদর শহরে ছয়জন ফিলিস্তিনিকে আটক করা হয়েছে।
এদিকে, নাবলুসের দক্ষিণে বেইতা শহরে ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। এতে ১৫ বছর বয়সী এক কিশোর গুলিবিদ্ধ হয়। সংঘর্ষের সময় সেনারা স্থানীয়দের ওপর টিয়ার গ্যাস ছোড়ে।
গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযানের ফলে উত্তেজনা আরও বাড়ছে। একদিকে নিহত জিম্মিদের মরদেহ ফেরত পেল ইসরায়েল, অন্যদিকে দমন-পীড়ন চালিয়ে ফিলিস্তিনিদের হত্যা ও গ্রেপ্তার অব্যাহত রেখেছে দেশটির বাহিনী।
গাজায় নিহত চার ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ও গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত এই চারজনের মরদেহ গ্রহণ করেছে। অপরদিকে, পশ্চিম তীরে গতকাল বুধবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের মাধ্যমে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মরদেহগুলোর পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য সেগুলো স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন আবু কাবির ন্যাশনাল সেন্টার ফর ফরেনসিক মেডিসিনে নেওয়া হবে। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবারের কাছে বিষয়টি জানানো হবে।
নিহতদের পরিবারের সদস্যদের ইতিমধ্যে অবহিত করা হয়েছে এবং ইসরায়েলি সরকার জনগণকে তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছে।
এদিকে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে কমপক্ষে তিন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে তুবাসের কাছে ফারা’আ শরণার্থীশিবিরে এক বাড়ি ঘিরে ফেলে ইসরায়েলি সেনারা নির্বিচারে গুলি চালায়।
ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, সেনারা হামলা চালানোর পর নিহত তিন ফিলিস্তিনির মরদেহ নিজেদের হেফাজতে রেখেছে। হামলার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছানো অ্যাম্বুলেন্সকর্মীরা বাড়ির ভেতরে দেহাবশেষ ও রক্তের চিহ্ন দেখতে পান।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর দাবি, নিহতরা ‘সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন এবং অস্ত্র বিক্রি করতেন।’ অভিযানে আরও দুই ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের নাম আহমেদ নাবিল সুবহ ও হাকাম মোহাম্মদ আল-খতিব।
এই হত্যাকাণ্ড এমন সময়ে ঘটল, যখন ইসরায়েলি বাহিনী পশ্চিম তীরজুড়ে ব্যাপক সামরিক অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে জেনিন, তুলকারেম ও আশপাশের শরণার্থীশিবিরগুলোতে সেনারা বাড়িঘর ধ্বংস করছে, পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে, এবং হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে বাস্তুচ্যুত করছে।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে এখন পর্যন্ত বহু ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং অন্তত ৪০ হাজার মানুষ ঘরহারা হয়েছেন।
এ ছাড়া, পশ্চিম তীরের বিভিন্ন এলাকায় বৃহস্পতিবারও অভিযান চালিয়ে ইসরায়েলি বাহিনী আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে। তুবাসের কাছে এক বাড়িতে দুই ভাইকে আটক করা হয়। রামাল্লা ও আল-বিরেহ শহরে অভিযান চালিয়ে আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাইতুল লাহমের দক্ষিণে আল-খাদর শহরে ছয়জন ফিলিস্তিনিকে আটক করা হয়েছে।
এদিকে, নাবলুসের দক্ষিণে বেইতা শহরে ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। এতে ১৫ বছর বয়সী এক কিশোর গুলিবিদ্ধ হয়। সংঘর্ষের সময় সেনারা স্থানীয়দের ওপর টিয়ার গ্যাস ছোড়ে।
গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযানের ফলে উত্তেজনা আরও বাড়ছে। একদিকে নিহত জিম্মিদের মরদেহ ফেরত পেল ইসরায়েল, অন্যদিকে দমন-পীড়ন চালিয়ে ফিলিস্তিনিদের হত্যা ও গ্রেপ্তার অব্যাহত রেখেছে দেশটির বাহিনী।
শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করতে কঙ্গো ও রুয়ান্ডার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক চাপ বাড়ছে। মার্কিন পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী দুই মাসের মধ্যে চুক্তিটি হোয়াইট হাউসে স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে। শুধু শান্তিচুক্তিই নয়, এর সঙ্গে যুক্ত হবে পৃথক খনিজসম্পদ বিষয়ক চুক্তিও, যার ফলে কঙ্গো ও রুয়ান্ডায় যুক্তরাষ্ট্র ও অন
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা সংস্থা স্টারলিংক। সংস্থাটি এরই মধ্যে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স পেয়ে গেছে। পরীক্ষামূলক সেবা দিয়েছে। শিগগির পূর্ণাঙ্গ পরিষেবা কার্যক্রম শুরু করবে স্টারলিংক। ভারতেও স্টারলিংকের পরিষেবা চালু নিয়ে তোড়জোড় চলছে। তবে
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেনারেল অপারেশনস ফোর্স (জিওএফ) ৭ম ব্যাটালিয়ন এবং পাহাং রাজ্য প্রয়োগকারী ইউনিটের যৌথ অভিযানে ওই ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপশুর প্রতি এই নির্মম আচরণ নিয়ে প্রতিবাদের ঢেউ পৌঁছে গেছে বলিউড পর্যন্ত। প্রতিবাদ জানিয়েছেন আলিয়া ভাটের বড় বোন বলিউডের প্রযোজক পূজা ভাট। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি ঘোড়ার গাড়ি নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে