অবরুদ্ধ গাজার অধিবাসীদের মিসরের সিনাই মরুভূমিতে ঠেলে দিতে চায় ইসরায়েল। এ বিষয়ে মিসরকে চাপ দিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) কাজ করছে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লবি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে নেতানিয়াহুর এই পরিকল্পনার বিষয়টি জানা গেছে।
বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে গত সপ্তাহেই আলাপ হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন, অস্ট্রিয়া ও চেক রিপাবলিকের নেতার বিষয়টির প্রতি সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। আগামী বৃহস্পতিবার বা শুক্রবার বিষয়টি ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের আলোচনার টেবিলে উপস্থাপন করা হবে।
তবে ইউরোপের শক্তিশালী দেশ জার্মানি ও ফ্রান্স এরই মধ্যে এমন প্রস্তাব অবাস্তব বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা জানিয়েছে, মিসরের কর্মকর্তারা এর আগেও এমন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন, এবারও তাই করবেন। এমনকি অস্থায়ী ভিত্তিতেও মিসর গাজাবাসীকে শরণার্থী হিসেবে গ্রহণ করবে না।
মিসর বারবার জানিয়েছে, ফিলিস্তিনিরা যে রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখে তা অর্জন করতে হলে গাজাবাসীকে নিজের ভূমি ছেড়ে অন্য কোথাও যাওয়া উচিত হবে না। এর আগে, গত রোববার হোয়াইট হাউস জানিয়েছে—গাজাবাসীকে যাতে নিজের ভূমি ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে না হয় তা নিশ্চিত করার বিষয়টি অন্যতম এজেন্ডা ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও মিসরীয় প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসির মধ্যকার ফোনালাপে।
এদিকে, গাজা উপত্যকায় হামাসের পতনের পর বাসিন্দাদের মিসরের সিনাইয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ইসরায়েল। গত ১৩ অক্টোবর প্রকাশিত ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার এক নথি থেকে এ তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রকাশিত নথি অনুসারে, ইসরায়েল গাজার বেসামরিক নাগরিকদের প্রথমে উত্তর সিনাইয়ের অস্থায়ী আশ্রয়ে সরিয়ে নেবে। পরে স্থায়ী শহরে পাঠিয়ে দেবে।
নথিতে উল্লেখ করা প্রস্তাব অনুসারে, মিসরের ভেতরে কয়েক কিলোমিটারজুড়ে বাফার জোন স্থাপন করা হবে, যেন বাসিন্দারা ইসরায়েলি সীমান্তের কাছে ঘেঁষতে না পারে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা নথিগুলো সঠিক বলে কথা স্বীকার করেছেন। তবে, এই নথি তৈরির সঙ্গে জড়িত এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এই প্রস্তাব গ্রহণ নিয়ে সরকার কোনো আলোচনা করবে না।’
নথিতে এই পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে আন্তর্জাতিক মহল থেকে চাপ আসার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, শরণার্থীদের যুদ্ধ থেকে পালাতে সাহায্য করার উপায় হিসেবে এই প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
অবরুদ্ধ গাজার অধিবাসীদের মিসরের সিনাই মরুভূমিতে ঠেলে দিতে চায় ইসরায়েল। এ বিষয়ে মিসরকে চাপ দিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) কাজ করছে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লবি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে নেতানিয়াহুর এই পরিকল্পনার বিষয়টি জানা গেছে।
বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে গত সপ্তাহেই আলাপ হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন, অস্ট্রিয়া ও চেক রিপাবলিকের নেতার বিষয়টির প্রতি সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। আগামী বৃহস্পতিবার বা শুক্রবার বিষয়টি ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের আলোচনার টেবিলে উপস্থাপন করা হবে।
তবে ইউরোপের শক্তিশালী দেশ জার্মানি ও ফ্রান্স এরই মধ্যে এমন প্রস্তাব অবাস্তব বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা জানিয়েছে, মিসরের কর্মকর্তারা এর আগেও এমন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন, এবারও তাই করবেন। এমনকি অস্থায়ী ভিত্তিতেও মিসর গাজাবাসীকে শরণার্থী হিসেবে গ্রহণ করবে না।
মিসর বারবার জানিয়েছে, ফিলিস্তিনিরা যে রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখে তা অর্জন করতে হলে গাজাবাসীকে নিজের ভূমি ছেড়ে অন্য কোথাও যাওয়া উচিত হবে না। এর আগে, গত রোববার হোয়াইট হাউস জানিয়েছে—গাজাবাসীকে যাতে নিজের ভূমি ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে না হয় তা নিশ্চিত করার বিষয়টি অন্যতম এজেন্ডা ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও মিসরীয় প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসির মধ্যকার ফোনালাপে।
এদিকে, গাজা উপত্যকায় হামাসের পতনের পর বাসিন্দাদের মিসরের সিনাইয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ইসরায়েল। গত ১৩ অক্টোবর প্রকাশিত ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার এক নথি থেকে এ তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রকাশিত নথি অনুসারে, ইসরায়েল গাজার বেসামরিক নাগরিকদের প্রথমে উত্তর সিনাইয়ের অস্থায়ী আশ্রয়ে সরিয়ে নেবে। পরে স্থায়ী শহরে পাঠিয়ে দেবে।
নথিতে উল্লেখ করা প্রস্তাব অনুসারে, মিসরের ভেতরে কয়েক কিলোমিটারজুড়ে বাফার জোন স্থাপন করা হবে, যেন বাসিন্দারা ইসরায়েলি সীমান্তের কাছে ঘেঁষতে না পারে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা নথিগুলো সঠিক বলে কথা স্বীকার করেছেন। তবে, এই নথি তৈরির সঙ্গে জড়িত এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এই প্রস্তাব গ্রহণ নিয়ে সরকার কোনো আলোচনা করবে না।’
নথিতে এই পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে আন্তর্জাতিক মহল থেকে চাপ আসার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, শরণার্থীদের যুদ্ধ থেকে পালাতে সাহায্য করার উপায় হিসেবে এই প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
২১ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
২৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
৪০ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
১ ঘণ্টা আগে