হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির জন্য ইসরায়েলিরা এক ফোঁটা অশ্রুও ফেলবে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির বিরোধীদলীয় একজন রাজনীতিক। আজ সোমবার টাইমস অব ইসরায়েলকে ওই রাজনীতিক এমনটি জানান।
ইসরায়েলের বিরোধীদলীয় নেতা এম কে আভিগদর লিবারম্যান বলেন, ‘ইরানের প্রেসিডেন্ট যে নিষ্ঠুর লোক ছিলেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা তাঁর জন্য এক ফোঁটা অশ্রুও ফেলব না।’
রাইসির মৃত্যুর পর ইরানের মধ্যপ্রাচ্য নীতিতে কোনো পরিবর্তন আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাইসির মৃত্যুর পর মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের নীতিতে কোনো পরিবর্তন আসবে—ইসরায়েল এমনটা আশা করে না।’
আভিগদর লিবারম্যান ইসরায়েলের স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের জন্য এটি (রাইসির মৃত্যু) কোনো বিষয় নয়। এ ঘটনা ইরানের প্রতি ইসরায়েলের দৃষ্টিভঙ্গিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না। কারণ, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা (আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি) দেশটির নীতি নির্ধারণ করেন।’
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর ঘটনায় সৌদি আরব, তুরস্ক, রাশিয়া, চীন, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ শোক প্রকাশ করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নও রাইসিসহ ইরানের অন্য কর্মকর্তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে।
তবে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।
এর আগে, গতকাল রোববার ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকার কাছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। ওই হেলিকপ্টারে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন। রাতভর উদ্ধার অভিযান শেষে আজ সোমবার রাইসির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ইরান।
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির জন্য ইসরায়েলিরা এক ফোঁটা অশ্রুও ফেলবে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির বিরোধীদলীয় একজন রাজনীতিক। আজ সোমবার টাইমস অব ইসরায়েলকে ওই রাজনীতিক এমনটি জানান।
ইসরায়েলের বিরোধীদলীয় নেতা এম কে আভিগদর লিবারম্যান বলেন, ‘ইরানের প্রেসিডেন্ট যে নিষ্ঠুর লোক ছিলেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা তাঁর জন্য এক ফোঁটা অশ্রুও ফেলব না।’
রাইসির মৃত্যুর পর ইরানের মধ্যপ্রাচ্য নীতিতে কোনো পরিবর্তন আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাইসির মৃত্যুর পর মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের নীতিতে কোনো পরিবর্তন আসবে—ইসরায়েল এমনটা আশা করে না।’
আভিগদর লিবারম্যান ইসরায়েলের স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের জন্য এটি (রাইসির মৃত্যু) কোনো বিষয় নয়। এ ঘটনা ইরানের প্রতি ইসরায়েলের দৃষ্টিভঙ্গিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না। কারণ, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা (আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি) দেশটির নীতি নির্ধারণ করেন।’
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর ঘটনায় সৌদি আরব, তুরস্ক, রাশিয়া, চীন, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ শোক প্রকাশ করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নও রাইসিসহ ইরানের অন্য কর্মকর্তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে।
তবে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।
এর আগে, গতকাল রোববার ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকার কাছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। ওই হেলিকপ্টারে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন। রাতভর উদ্ধার অভিযান শেষে আজ সোমবার রাইসির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ইরান।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে