ম্যাকডোনাল্ডসের সিইও ক্রিস কেম্পজিনস্কি বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে তাদের পণ্য বর্জনের ফলে ব্যবসায় বড় আকারের ধাক্কা খেয়েছে এই বিশ্বখ্যাত ফাস্ট ফুড চেইন শপ। অনেকে ধরেই নিয়েছে যে, ইসরায়েলকে সমর্থন করছে ম্যাকডোনাল্ডস। কেম্পজিনস্কির মতে, ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ফিলিস্তিনপন্থী গোষ্ঠীগুলো ম্যাকডোনাল্ডসকে বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছিল।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে। বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েলে ম্যাকডোনাল্ডসের ফ্র্যাঞ্চাইজি দোকানগুলো ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীকে বিনা মূল্যে খাবার দিচ্ছে বলে সামাজিক প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা হয়।
এর পর থেকেই ম্যাকডোনাল্ডসের প্রতি ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় মধ্যপ্রাচ্যসহ মুসলিম বিশ্ব। কুয়েত, মালয়েশিয়া ও পাকিস্তানের মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোয় এই ব্র্যান্ডের ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ম্যাকডোনাল্ডসের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে বিবৃতি প্রকাশ করে এই ব্র্যান্ড বয়কটের ডাক দেয়।
ফ্র্যাঞ্চাইজি মডেলের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ব্যবসা পরিচালনা করে ম্যাকডোনাল্ডস। যার মানে, বিশ্বব্যাপী এই ব্র্যান্ডের ৪০ হাজারেরও বেশি দোকান পরিচালনার জন্য হাজার হাজার স্বাধীন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করা হয়, যার প্রায় ৫ শতাংশই মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত।
ম্যাকডোনাল্ডস বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের বিষয়ে তাদের কোনো অবস্থান নেই এবং এর ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর কাজের জন্যও সংস্থাটি দায়ী নয়। কারণ, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো ম্যাকডোনাল্ডসের ব্র্যান্ড ও রেসিপি ব্যবহারের জন্য একটি ফি প্রদান করে।
গত বৃহস্পতিবার লিংকডইন ব্লগ পোস্টে কেম্পজিনস্কি বলেছেন, ‘যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট কিছু ভুল তথ্যের কারণে মধ্যপ্রাচ্য এবং তার বাইরের বাজারেও ম্যাকডোনাল্ডসের মতো ব্র্যান্ডগুলো প্রতিকূল প্রভাব দেখতে পাচ্ছে। এটি হতাশাজনক এবং ভিত্তিহীন। কারণ, মুসলিম দেশগুলোসহ যেখানে আমরা কাজ করি, ম্যাকডোনাল্ডস গর্বিতভাবে স্থানীয় অপারেটরদের দ্বারা হাজার হাজার স্থানীয়কে নিয়োগের মাধ্যমে সব স্থানেই সেবা দিয়ে আসছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে যেসব সম্প্রদায় ও পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের প্রতি আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। আমরা যে কোনো ধরনের সহিংসতাকে ঘৃণা করি এবং সহিংস বক্তব্যের বিরুদ্ধে আমাদের দৃঢ় অবস্থান। আমরা গর্বের সঙ্গে সবার জন্য আমাদের দরজা খোলা রেখেছি।’
সাম্প্রতিক সময়ে পণ্য বয়কটের আশঙ্কা বেড়ে চলেছে। ফিলিস্তিনিপন্থী সংগঠন বিডিএস চলতি সপ্তাহেই আনুষ্ঠানিকভাবে ম্যাকডোনাল্ডসকে বয়কটের ডাক দিয়েছে। এ সপ্তাহের শুরুতেই মালয়েশিয়ার ম্যাকডোনাল্ডস সেই দেশে বিডিএসের শাখার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও মানহানিকর বক্তব্য প্রচারের অভিযোগ এনে ১৩ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণের মামলা করে।
এর জবাবে বিডিএস মালয়েশিয়া ফাস্ট ফুড কোম্পানিটির বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, ‘এ ধরনের অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। এবার আমরা ম্যাকডোনাল্ডসকে দেখাব, সর্বস্তরের বয়কট কী ফল বয়ে আনতে পারে।’
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা চলার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে তা প্রকাশ্যে বলার ক্ষেত্রে ক্রিস কেম্পজিনস্কি হচ্ছেন বৈশ্বিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় কোনো বস। গত মাসে স্টারবাক্সের সিইও লক্ষ্মণ নরসিমহন বলেছিলেন যে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে সামাজিকমাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে।
ম্যাকডোনাল্ডসের সিইও ক্রিস কেম্পজিনস্কি বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে তাদের পণ্য বর্জনের ফলে ব্যবসায় বড় আকারের ধাক্কা খেয়েছে এই বিশ্বখ্যাত ফাস্ট ফুড চেইন শপ। অনেকে ধরেই নিয়েছে যে, ইসরায়েলকে সমর্থন করছে ম্যাকডোনাল্ডস। কেম্পজিনস্কির মতে, ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ফিলিস্তিনপন্থী গোষ্ঠীগুলো ম্যাকডোনাল্ডসকে বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছিল।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে। বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েলে ম্যাকডোনাল্ডসের ফ্র্যাঞ্চাইজি দোকানগুলো ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীকে বিনা মূল্যে খাবার দিচ্ছে বলে সামাজিক প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা হয়।
এর পর থেকেই ম্যাকডোনাল্ডসের প্রতি ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় মধ্যপ্রাচ্যসহ মুসলিম বিশ্ব। কুয়েত, মালয়েশিয়া ও পাকিস্তানের মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোয় এই ব্র্যান্ডের ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ম্যাকডোনাল্ডসের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে বিবৃতি প্রকাশ করে এই ব্র্যান্ড বয়কটের ডাক দেয়।
ফ্র্যাঞ্চাইজি মডেলের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ব্যবসা পরিচালনা করে ম্যাকডোনাল্ডস। যার মানে, বিশ্বব্যাপী এই ব্র্যান্ডের ৪০ হাজারেরও বেশি দোকান পরিচালনার জন্য হাজার হাজার স্বাধীন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করা হয়, যার প্রায় ৫ শতাংশই মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত।
ম্যাকডোনাল্ডস বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের বিষয়ে তাদের কোনো অবস্থান নেই এবং এর ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর কাজের জন্যও সংস্থাটি দায়ী নয়। কারণ, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো ম্যাকডোনাল্ডসের ব্র্যান্ড ও রেসিপি ব্যবহারের জন্য একটি ফি প্রদান করে।
গত বৃহস্পতিবার লিংকডইন ব্লগ পোস্টে কেম্পজিনস্কি বলেছেন, ‘যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট কিছু ভুল তথ্যের কারণে মধ্যপ্রাচ্য এবং তার বাইরের বাজারেও ম্যাকডোনাল্ডসের মতো ব্র্যান্ডগুলো প্রতিকূল প্রভাব দেখতে পাচ্ছে। এটি হতাশাজনক এবং ভিত্তিহীন। কারণ, মুসলিম দেশগুলোসহ যেখানে আমরা কাজ করি, ম্যাকডোনাল্ডস গর্বিতভাবে স্থানীয় অপারেটরদের দ্বারা হাজার হাজার স্থানীয়কে নিয়োগের মাধ্যমে সব স্থানেই সেবা দিয়ে আসছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে যেসব সম্প্রদায় ও পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের প্রতি আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। আমরা যে কোনো ধরনের সহিংসতাকে ঘৃণা করি এবং সহিংস বক্তব্যের বিরুদ্ধে আমাদের দৃঢ় অবস্থান। আমরা গর্বের সঙ্গে সবার জন্য আমাদের দরজা খোলা রেখেছি।’
সাম্প্রতিক সময়ে পণ্য বয়কটের আশঙ্কা বেড়ে চলেছে। ফিলিস্তিনিপন্থী সংগঠন বিডিএস চলতি সপ্তাহেই আনুষ্ঠানিকভাবে ম্যাকডোনাল্ডসকে বয়কটের ডাক দিয়েছে। এ সপ্তাহের শুরুতেই মালয়েশিয়ার ম্যাকডোনাল্ডস সেই দেশে বিডিএসের শাখার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও মানহানিকর বক্তব্য প্রচারের অভিযোগ এনে ১৩ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণের মামলা করে।
এর জবাবে বিডিএস মালয়েশিয়া ফাস্ট ফুড কোম্পানিটির বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, ‘এ ধরনের অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। এবার আমরা ম্যাকডোনাল্ডসকে দেখাব, সর্বস্তরের বয়কট কী ফল বয়ে আনতে পারে।’
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা চলার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে তা প্রকাশ্যে বলার ক্ষেত্রে ক্রিস কেম্পজিনস্কি হচ্ছেন বৈশ্বিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় কোনো বস। গত মাসে স্টারবাক্সের সিইও লক্ষ্মণ নরসিমহন বলেছিলেন যে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে সামাজিকমাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে।
এবার ট্রাম্পের রোষানলে পড়লেন মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন—এফবিআইয়ের সাবেক পরিচালক জেমস কোমি। মিথ্যা তথ্য দেওয়া ও বিচার প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে দুটি অভিযোগ গঠন করেছে ভার্জিনিয়ার একটি ফেডারেল গ্র্যান্ড জুরি।
১ ঘণ্টা আগেওয়াইসি বলেন, ‘মোদিজি বলেছেন, বিহারে বাংলাদেশি আছে।’ এ সময় তিনি মোদিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘মোদিজি, বিহারে বা সীমাঞ্চলে কোনো বাংলাদেশি নেই। তবে আপনার দিল্লিতে বাংলাদেশ থেকে আসা এক বোন আছেন। তাঁকে বাংলাদেশে পাঠান। সীমাঞ্চলে আনুন, আমরা তাঁকে বাংলাদেশেই পৌঁছে দেব।’
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) অন্যতম প্রধান একটি ঘাঁটি দখলের দাবি করেছে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি—আরসা। তবে আরাকান আর্মি সেই দাবি অস্বীকার করেছে।
২ ঘণ্টা আগেএবার বেসামরিক খাতে ব্যবহারের জন্য পারমাণবিক শক্তি পাওয়ার পথে হাঁটছে তুরস্ক। আর দেশটির এই যাত্রায় সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি চুক্তিও স্বাক্ষর হয়েছে। জাতিসংঘের সাধারণ সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়া তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানের সফরেই এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে
৩ ঘণ্টা আগে