যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া অন্তর্বাসের সঙ্গে অশ্লীল আচরণের ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করছে ইসরায়েলি সৈন্যরা। গাজায় যেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কায় রয়েছে বিশ্ববাসী সেখানে ইসরায়েলি সৈন্যদের আচরণে দেখা গেছে এমন অসংগতি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইসরায়েলি সৈন্যদের পোস্ট করা এক ভিডিওতে দেখা যায়, একজন ইসরায়েলি সৈন্য গাজার একটি ঘরে একটি আর্মচেয়ারে বসে হাসছে। তার এক হাতে বন্দুক এবং অন্য হাতে সাদা সাটিনের অন্তর্বাস। তার সামনে একটি সোফায় শুয়ে থাকা আরেক সৈন্যের খোলা মুখের ওপর ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে সেই অন্তর্বাস।
অন্য এক ছবিতে ইসরায়েলি এক সেনা বসে আছে ট্যাংকের ওপর। নারীদের একটি ম্যানেকিনকে (পোশাকের দোকানের পুতুল) কালো ব্রা এবং হেলমেট পরিয়ে ধরে রেখে সেই সেনা বলছে, ‘আমি একটি সুন্দর স্ত্রী পেয়েছি। গাজায় সম্পর্কে জড়িয়ে গেছি।’
ইসরায়েলি সৈন্যদের ধারণ করা অনেকগুলো ভিডিওর মধ্যে বলা হলো কেবল দুটির কথা। এ রকম কয়েক ডজন পোস্ট রয়েছে যেখানে ইসরায়েলি সৈন্যরা অন্তর্বাস, ম্যানেকিন এবং কিছু ক্ষেত্রে দুটোই প্রদর্শন করছে। অন্তর্বাসের ছবিগুলো অনলাইনে দেখা হয়েছে কয়েক হাজারবার। ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামে এ রকম আটটি পোস্ট যাচাই করে দেখেছে রয়টার্স।
জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেন, ‘এই ধরনের ছবি পোস্ট করা ফিলিস্তিনি নারীসহ সকল নারীর জন্যই অবমাননাকর।’
ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামে যাচাইকৃত আটটি পোস্টের বিস্তারিত ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) কাছে পাঠিয়ে মন্তব্য চেয়েছিল রয়টার্স।
তার প্রতিক্রিয়ায় আইডিএফের এক মুখপাত্র বলেছেন, আইডিএফ সৈন্যদের দায়িত্ব পালন এবং প্রত্যাশিত মূল্যবোধ থেকে বিচ্যুত করে এমন সব ঘটনার তদন্ত করা হবে। সে সঙ্গে, সামাজিক প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা ভিডিওগুলোর ব্যাপারেও প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
আইডিএফ মুখপাত্র বলেন, ফৌজদারি অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা থাকলে তা নিয়ে তদন্ত হবে। সামরিক পুলিশ এই তদন্তগুলো করে থাকে।
আইডিএফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, এটি স্পষ্ট করা উচিত যে—কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার পর তদন্তকারীরা উপসংহারে পৌঁছেছে যে, ভিডিওতে সৈন্যদের অভিব্যক্তি বা আচরণ ছিল অনুপযুক্ত। সৈন্যদের আচরণের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া অন্তর্বাসের সঙ্গে অশ্লীল আচরণের ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করছে ইসরায়েলি সৈন্যরা। গাজায় যেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কায় রয়েছে বিশ্ববাসী সেখানে ইসরায়েলি সৈন্যদের আচরণে দেখা গেছে এমন অসংগতি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইসরায়েলি সৈন্যদের পোস্ট করা এক ভিডিওতে দেখা যায়, একজন ইসরায়েলি সৈন্য গাজার একটি ঘরে একটি আর্মচেয়ারে বসে হাসছে। তার এক হাতে বন্দুক এবং অন্য হাতে সাদা সাটিনের অন্তর্বাস। তার সামনে একটি সোফায় শুয়ে থাকা আরেক সৈন্যের খোলা মুখের ওপর ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে সেই অন্তর্বাস।
অন্য এক ছবিতে ইসরায়েলি এক সেনা বসে আছে ট্যাংকের ওপর। নারীদের একটি ম্যানেকিনকে (পোশাকের দোকানের পুতুল) কালো ব্রা এবং হেলমেট পরিয়ে ধরে রেখে সেই সেনা বলছে, ‘আমি একটি সুন্দর স্ত্রী পেয়েছি। গাজায় সম্পর্কে জড়িয়ে গেছি।’
ইসরায়েলি সৈন্যদের ধারণ করা অনেকগুলো ভিডিওর মধ্যে বলা হলো কেবল দুটির কথা। এ রকম কয়েক ডজন পোস্ট রয়েছে যেখানে ইসরায়েলি সৈন্যরা অন্তর্বাস, ম্যানেকিন এবং কিছু ক্ষেত্রে দুটোই প্রদর্শন করছে। অন্তর্বাসের ছবিগুলো অনলাইনে দেখা হয়েছে কয়েক হাজারবার। ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামে এ রকম আটটি পোস্ট যাচাই করে দেখেছে রয়টার্স।
জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেন, ‘এই ধরনের ছবি পোস্ট করা ফিলিস্তিনি নারীসহ সকল নারীর জন্যই অবমাননাকর।’
ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামে যাচাইকৃত আটটি পোস্টের বিস্তারিত ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) কাছে পাঠিয়ে মন্তব্য চেয়েছিল রয়টার্স।
তার প্রতিক্রিয়ায় আইডিএফের এক মুখপাত্র বলেছেন, আইডিএফ সৈন্যদের দায়িত্ব পালন এবং প্রত্যাশিত মূল্যবোধ থেকে বিচ্যুত করে এমন সব ঘটনার তদন্ত করা হবে। সে সঙ্গে, সামাজিক প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা ভিডিওগুলোর ব্যাপারেও প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
আইডিএফ মুখপাত্র বলেন, ফৌজদারি অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা থাকলে তা নিয়ে তদন্ত হবে। সামরিক পুলিশ এই তদন্তগুলো করে থাকে।
আইডিএফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, এটি স্পষ্ট করা উচিত যে—কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার পর তদন্তকারীরা উপসংহারে পৌঁছেছে যে, ভিডিওতে সৈন্যদের অভিব্যক্তি বা আচরণ ছিল অনুপযুক্ত। সৈন্যদের আচরণের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
৫ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে