মিসরের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ফোন পান মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। সেই ফোনালাপে দুই প্রেসিডেন্ট অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িকভাবে ত্রাণসামগ্রী ও জ্বালানি পৌঁছানোর ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি এবং জো বাইডেন ফোনালাপে গাজা উপত্যকার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য মিসরের চলমান প্রচেষ্টা ও মধ্যস্থতার প্রশংসা করেন। যুদ্ধবিরতির আলোচনা প্রক্রিয়াকে সফল করতে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের দুর্দশার অবসান ঘটাতে দ্রুত অগ্রগতি অর্জনের জন্য আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন তাঁরা।
গাজা উপত্যকায় কঠিন মানবিক পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক প্রয়োজনীয় দ্রব্য এবং হাসপাতালের জ্বালানির অভাব নিয়ে আলোচনা করেন দুই প্রেসিডেন্ট। রাফাহ ক্রসিং পুনরায় চালু করার জন্য একটি আইনি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী ব্যবস্থা হিসেবে কেরেম শালোম ক্রসিংয়ে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট দলগুলোর কাছে মানবিক সহায়তা এবং জ্বালানি সরবরাহের ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন তাঁরা।
সংকট সমাধানের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক বিধি অনুযায়ী দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে এই ফোনালাপে। পাশাপাশি দুই প্রেসিডেন্ট সংঘাতের উত্তেজনা এবং সম্প্রসারণ রোধ করার লক্ষ্যে ফিলিস্তিনিদের তাদের ভূমি থেকে বাস্তুচ্যুত করার সব প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করা এবং সব উপায়ে তাদের সমর্থনের প্রতি জোর দিয়েছেন।
এর আগে, মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং ইসরায়েলি সাংবাদিক বারাক রাভিদ সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেছিলেন, রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনি অংশে ইসরায়েলিরা দুই সপ্তাহ আগে ত্রাণের গাড়ির চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার পর মার্কিন চাপে মিসর সরকার ইসরায়েলের মধ্য দিয়ে গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাক পুনরায় চালু করতে সম্মত হয়েছিল।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এক অফিশিয়াল বিবৃতিতে বলেছে, ‘আরব প্রজাতন্ত্রের মিসরে আমাদের ভাইদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারা রাফাহ ক্রসিং পরিচালনার বিষয়ে কোনো চুক্তি চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত কেরেম শালোম ক্রসিং দিয়ে গাজা উপত্যকায় আমাদের অবরুদ্ধ জনগণের জন্য ত্রাণসহায়তা পাঠাতে সম্মত হয়েছে।’
মিসরের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ফোন পান মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। সেই ফোনালাপে দুই প্রেসিডেন্ট অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাময়িকভাবে ত্রাণসামগ্রী ও জ্বালানি পৌঁছানোর ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি এবং জো বাইডেন ফোনালাপে গাজা উপত্যকার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য মিসরের চলমান প্রচেষ্টা ও মধ্যস্থতার প্রশংসা করেন। যুদ্ধবিরতির আলোচনা প্রক্রিয়াকে সফল করতে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের দুর্দশার অবসান ঘটাতে দ্রুত অগ্রগতি অর্জনের জন্য আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন তাঁরা।
গাজা উপত্যকায় কঠিন মানবিক পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক প্রয়োজনীয় দ্রব্য এবং হাসপাতালের জ্বালানির অভাব নিয়ে আলোচনা করেন দুই প্রেসিডেন্ট। রাফাহ ক্রসিং পুনরায় চালু করার জন্য একটি আইনি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী ব্যবস্থা হিসেবে কেরেম শালোম ক্রসিংয়ে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট দলগুলোর কাছে মানবিক সহায়তা এবং জ্বালানি সরবরাহের ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন তাঁরা।
সংকট সমাধানের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক বিধি অনুযায়ী দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে এই ফোনালাপে। পাশাপাশি দুই প্রেসিডেন্ট সংঘাতের উত্তেজনা এবং সম্প্রসারণ রোধ করার লক্ষ্যে ফিলিস্তিনিদের তাদের ভূমি থেকে বাস্তুচ্যুত করার সব প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করা এবং সব উপায়ে তাদের সমর্থনের প্রতি জোর দিয়েছেন।
এর আগে, মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং ইসরায়েলি সাংবাদিক বারাক রাভিদ সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেছিলেন, রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনি অংশে ইসরায়েলিরা দুই সপ্তাহ আগে ত্রাণের গাড়ির চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার পর মার্কিন চাপে মিসর সরকার ইসরায়েলের মধ্য দিয়ে গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাক পুনরায় চালু করতে সম্মত হয়েছিল।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এক অফিশিয়াল বিবৃতিতে বলেছে, ‘আরব প্রজাতন্ত্রের মিসরে আমাদের ভাইদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারা রাফাহ ক্রসিং পরিচালনার বিষয়ে কোনো চুক্তি চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত কেরেম শালোম ক্রসিং দিয়ে গাজা উপত্যকায় আমাদের অবরুদ্ধ জনগণের জন্য ত্রাণসহায়তা পাঠাতে সম্মত হয়েছে।’
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২৯ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে